AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

ক্রিসমাস ইভে টার্কি খেয়ে নড়াচড়া বন্ধ, ছোট্ট বুব্বাকে দেখে হেসে গড়াচ্ছেন নেটিজেনরা

একটা গোটা টার্কি রোস্ট খেয়েছে বলে কথা। পাঁচ বছরের ছোট্ট কুকুরের পেটে কী আর এত সয়।

ক্রিসমাস ইভে টার্কি খেয়ে নড়াচড়া বন্ধ, ছোট্ট বুব্বাকে দেখে হেসে গড়াচ্ছেন নেটিজেনরা
টার্কির রোস্ট দেখে লোভে পড়ে গিয়েছিল বুব্বা।
| Updated on: Dec 29, 2020 | 12:33 PM
Share

ক্রিসমাসের আনন্দে খাওয়াদাওয়াটা একটু বেশিই হয়ে গিয়েছিল বুব্বা-র। পাঁচ বছরের একরত্তি খেয়ে নিয়েছিল একটা গোটা টার্কি রোস্ট। তারপর থেকেই আইঢাই অবস্থা। নড়াচড়ার উপায় নেই। হাত-পা ছড়িয়ে তাই একটু জিরিয়ে নিতে বসেছিল সে। কিন্তু কোন ফাঁকে সেই ছবি ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর তারপর থেকেই হাসির রোল উঠেছে নেট দুনিয়ায়।

দ্য সান-এর একটি প্রতিবেদন অনুসারে বুব্বা একটি পাঁচ বছরের কুকুর। কিন্তু চারপেয়ে বলে কি তার ক্রিসমাস পালন নেই। বাড়ির তিন সদস্যের জন্য বানানো টার্কি রোস্ট তাই একাই খেয়ে নিয়েছিল এই সারমেয়। তারপর যা হওয়ার ঠিক তাই হয়েছে। বুব্বা-র পেট ফুলে একেবারে নট-নড়নচড়ন অবস্থা।

ক্রিসমাস ইভের দিন চুপিচুপি রান্নাঘরে উঁকি দিতে ঢুকেছিল বুব্বা। সুগন্ধে আগেই টের পেয়েছিল যে টার্কি রোস্ট তৈরি হচ্ছে। রান্নাঘরেই একটা প্লেটের মধ্যে ঢাকা দিয়ে মোড়কের মধ্যে রাখা হয়েছিল টার্কির রোস্ট। কিন্তু বুব্বা-র নজর এড়াতে পারেনি এই সুস্বাদু। খেতে বসে সব ভুলে গোটাটাই সাবাড় করে দেয় ছোট্ট বুব্বা। তারপর আর রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি।

একটা গোটা টার্কি রোস্ট খেয়েছে বলে কথা। পাঁচ বছরের ছোট্ট কুকুরের পেটে কী আর এত সয়। অতএব মেঝেতেই হাত-পা ছড়িয়ে শুয়ে পড়েছিল সে। ঠিক সেই সময়েই তার ছবি তুলে সমস্ত কীর্তিকলাপ বর্ণনা করে টুইটারে আপলোড করে দেয় বুব্বার-ই পরিবারের সদস্য ডেভিড। যদিও ডেভিড জানিয়েছেন, বুব্বা-র সেভাবে কোনও শরীরে খারাপ হয়নি। তবে আপাতত তাকে স্ট্রিক্ট ডায়েটে রাখা হয়েছে।

ডেভিডের কথায়, “ভাগ্যিস বাড়িতে আর একটা টার্কির রোস্ট হয়েছিল। তাই আমরা খেতে পেয়েছিলাম। বুব্বা টার্কির রোস্টের বুকের মূল অংশটাই খেয়ে নিয়েছিল। আমাদের জন্য অবশ্য একটু রেখেছিল। টার্কির রোস্ট দেখে লোভে পড়ে গিয়েছিল বুব্বা। কিন্তু এতটা খাবার ও একসঙ্গে কীভাবে খেল সেটাই বোঝা যাচ্ছে না।“