Bankura: ‘এরা টু পাইস ফাদার-মাদার’, আঙুল নাচিয়ে পুলিশকে আক্রমণ TMC সাংসদের

TMC MP: বুধবার বাঁকুড়ার তালডাংরা ব্লকের বিবড়দা গ্রামে দলের একটি কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন বাঁকুড়ার তৃণমূল সাংসদ অরুপ চক্রবর্তী। সেই কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখতে উঠে তাঁর আক্রমণের নিশানায় উঠে আসেন পুলিশ আধিকারিকদের একাংশ।

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Apr 17, 2025 | 3:12 PM

বাঁকুড়া: এক সময় তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র সাংবাদিকদের ‘দু-পয়সার সাংবাদিক’ বলে কটাক্ষ করতে গিয়ে চরম বিতর্কের মুখে পড়েছিলেন। এবার তৃণমূলেরই আর এক সাংসদ আক্রমণ করলেন পুলিশকে। নাম না করে পুলিশ আধিকারিককে ‘টু পাইস ফাদার মাদার’ব লে আক্রমণ বাঁকুড়ার তৃণমূল সাংসদ অরুপ চক্রবর্তীর। শুধু তাই নয়, এই ধরনের পুলিশ আধিকারিকরা তৃণমূল বা সরকারের বন্ধু নয় বলেও দাবি করে তাঁদের উপর কড়া নজর রাখার জন্যে দলীয় কর্মীদের নির্দেশও দিলেন সাংসদ। প্রকাশ্য সভামঞ্চ থেকে সাংসদ এভাবে পুলিশকে আক্রমণ করায় সমালোচনায় সরব হয়েছে বিভিন্ন মহল।

বুধবার বাঁকুড়ার তালডাংরা ব্লকের বিবড়দা গ্রামে দলের একটি কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন বাঁকুড়ার তৃণমূল সাংসদ অরুপ চক্রবর্তী। সেই কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখতে উঠে তাঁর আক্রমণের নিশানায় উঠে আসেন পুলিশ আধিকারিকদের একাংশ। নাম না করে তালডাংরা থানার পুলিশের এক আধিকারিককে ‘দাম্ভিক’ হিসাবে দাবি করে সাংসদ বলেন,  “একজন সাংসদ এলাকায় আসছে। একটি পুলিশের গাড়ি পথ দেখিয়ে তাঁকে সেখানে পৌঁছে দিতে এদের লজ্জা হয়। এরা তৃণমূলের ও সরকারের বন্ধু নয়। তাই এদের উপর নজর রাখবেন। এদের সঙ্গে বেশি বন্ধুত্ব করবেন না।” এরপরই সাংসদ অরুপ চক্রবর্তী সরাসরি ওই পুলিশ আধিকারিককে নিশানা করে বলেন, “এরা টু পাইস ফাদার-মাদার। এরা রোজগার করার জন্য তৃণমূলের আশ্রয় নেয়। এরা দেশসেবা করার জন্য আসেনি। তাই এদের উপর নির্ভর করা চলবে না।” সাংসদ তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে তালডাংরা থানার কোন আধিকারিককে নিশানা করলেন তা স্পষ্ট না করলেও, পরে তিনি বলেন, “এই এলাকা জঙ্গলমহল এটা তালডাংরা থানার আধিকারিকের মনে রাখা উচিৎ। কিন্তু তাঁর ন্যুনতম সৌজন্যতাটুকুও নেই। বিষয়টি পুলিশের উর্ধতন আধিকারিকদের জানানো হবে। বিজেপি নেতা এলে তো পিছন পিছন নেংটি কুকুরের মতো দৌড়ে বেড়ায়।”

সাংসদের এমন মন্তব্যে সমালোচনায় সরব হয়েছে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের দাবি, সাংসদ প্রকাশ্যে স্বীকার করে নিয়েছেন পুলিশ দুর্নীতিগ্রস্ত। তৃণমূলের দলদাস।

 

বাঁকুড়া: এক সময় তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র সাংবাদিকদের ‘দু-পয়সার সাংবাদিক’ বলে কটাক্ষ করতে গিয়ে চরম বিতর্কের মুখে পড়েছিলেন। এবার তৃণমূলেরই আর এক সাংসদ আক্রমণ করলেন পুলিশকে। নাম না করে পুলিশ আধিকারিককে ‘টু পাইস ফাদার মাদার’ব লে আক্রমণ বাঁকুড়ার তৃণমূল সাংসদ অরুপ চক্রবর্তীর। শুধু তাই নয়, এই ধরনের পুলিশ আধিকারিকরা তৃণমূল বা সরকারের বন্ধু নয় বলেও দাবি করে তাঁদের উপর কড়া নজর রাখার জন্যে দলীয় কর্মীদের নির্দেশও দিলেন সাংসদ। প্রকাশ্য সভামঞ্চ থেকে সাংসদ এভাবে পুলিশকে আক্রমণ করায় সমালোচনায় সরব হয়েছে বিভিন্ন মহল।

বুধবার বাঁকুড়ার তালডাংরা ব্লকের বিবড়দা গ্রামে দলের একটি কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন বাঁকুড়ার তৃণমূল সাংসদ অরুপ চক্রবর্তী। সেই কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখতে উঠে তাঁর আক্রমণের নিশানায় উঠে আসেন পুলিশ আধিকারিকদের একাংশ। নাম না করে তালডাংরা থানার পুলিশের এক আধিকারিককে ‘দাম্ভিক’ হিসাবে দাবি করে সাংসদ বলেন,  “একজন সাংসদ এলাকায় আসছে। একটি পুলিশের গাড়ি পথ দেখিয়ে তাঁকে সেখানে পৌঁছে দিতে এদের লজ্জা হয়। এরা তৃণমূলের ও সরকারের বন্ধু নয়। তাই এদের উপর নজর রাখবেন। এদের সঙ্গে বেশি বন্ধুত্ব করবেন না।” এরপরই সাংসদ অরুপ চক্রবর্তী সরাসরি ওই পুলিশ আধিকারিককে নিশানা করে বলেন, “এরা টু পাইস ফাদার-মাদার। এরা রোজগার করার জন্য তৃণমূলের আশ্রয় নেয়। এরা দেশসেবা করার জন্য আসেনি। তাই এদের উপর নির্ভর করা চলবে না।” সাংসদ তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে তালডাংরা থানার কোন আধিকারিককে নিশানা করলেন তা স্পষ্ট না করলেও, পরে তিনি বলেন, “এই এলাকা জঙ্গলমহল এটা তালডাংরা থানার আধিকারিকের মনে রাখা উচিৎ। কিন্তু তাঁর ন্যুনতম সৌজন্যতাটুকুও নেই। বিষয়টি পুলিশের উর্ধতন আধিকারিকদের জানানো হবে। বিজেপি নেতা এলে তো পিছন পিছন নেংটি কুকুরের মতো দৌড়ে বেড়ায়।”

সাংসদের এমন মন্তব্যে সমালোচনায় সরব হয়েছে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের দাবি, সাংসদ প্রকাশ্যে স্বীকার করে নিয়েছেন পুলিশ দুর্নীতিগ্রস্ত। তৃণমূলের দলদাস।