AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SIR in Bengal: শেষের পথে SIR-এর কাজ! কবে ঢুকবে প্রাপ্য টাকা? প্রশ্ন বিএলওদের

West Bengal Special Intensive Revision: তবে এই টাকাটা এসআইআর-এর দরুন নয়, বরং বিএলও-র দায়িত্ব নিলেই বার্ষিক এই সাম্মানিক প্রদান করা হয়ে থাকে। অবশ্য, যেহেতু এসআইআর-এর কাজে বাড়তি ইন্টারনেট খরচ হচ্ছে, তাই সেই কথা মাথায় রেখে বিএলওদের ডেটা প্য়াকের জন্য অতিরিক্ত ১ হাজার দেওয়া হবে বলেই খবর কমিশন সূত্রে।

SIR in Bengal: শেষের পথে SIR-এর কাজ! কবে ঢুকবে প্রাপ্য টাকা? প্রশ্ন বিএলওদের
Image Credit: নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Nov 30, 2025 | 3:56 PM
Share

বাঁকুড়া: এতদিন ইস্যুগুলো ছিল অন্য। কাজের বাড়তি চাপ, ইন্টারনেট সমস্য়া, সার্ভার ডাউন, এসব নিয়ে জর্জরিত ছিলেন রাজ্যের একাংশের বিএলও-রা। তবে সেই সব বাধা পেরিয়ে ভোটার তালিকার নিবিড় পরিমার্জনের কাজ অনেকটাই শেষ করেছেন একাংশের বিএলওরা। কারওর সম্পূর্ণ কাজ শেষ, কারওর বা ৯০ শতাংশ। কিন্তু কাজ শেষের দিকে চলে এলেও প্রাপ্য সাম্মানিক এখনও পায়নি তাঁরা, এমনটাই অভিযোগ।

এদিন বাঁকুড়ার এক বুথের বিএলও দেবাশিষ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘শুনেছি, কিছু টাকা দেবে। কিন্তু কবে দেব বা কত টাকা দেবে সেই নিয়ে এখনও কোনও তথ্য আমার কাছে নেই। কমিশনের উর্ধ্বতন কর্তারাও কোনও উচ্চবাচ্য করেনি।’ সূত্রের খবর, শুধুমাত্র এসআইআর-এর কাজের জন্য কোনও সাম্মানিক নির্ধারণ করেনি নির্বাচন কমিশন। সম্প্রতি বিএলও-দের প্রাপ্য় বা সাম্মানিক দ্বিগুণ বাড়িয়েছে তাঁরা। আগে সারাবছর ধরে চলা নানা কাজের জন্য ৬ হাজার টাকা পেতেন বিএলওরা। এবার সেই সাম্মানিককেই দ্বিগুণ করে ১২ হাজার করেছে কমিশন।

তবে এই টাকাটা এসআইআর-এর দরুন নয়, বরং বিএলও-র দায়িত্ব নিলেই বার্ষিক এই সাম্মানিক প্রদান করা হয়ে থাকে। অবশ্য, যেহেতু এসআইআর-এর কাজে বাড়তি ইন্টারনেট খরচ হচ্ছে, তাই সেই কথা মাথায় রেখে বিএলওদের ডেটা প্য়াকের জন্য অতিরিক্ত ১ হাজার দেওয়া হবে বলেই খবর কমিশন সূত্রে।

এই প্রাপ্য নিয়ে একই স্বীকারোক্তি বাঁকুড়া শহরের আরেক বিএলও সজল বাগদীর। এদিন তিনি বলেন, ‘কাজ নিয়ে খুব চাপে রয়েছি। তাই টাকাটা কবে ঢুকবে সেই নিয়ে তদারকি করা হয়নি। সাম্মানিক বাড়ানোর একটা মেসেজ পেয়েছিলাম। পাশাপাশি মোবাইল রিচার্জের দরুনও একটা টাকা দেবে বলেছে। কিন্তু কোনওটাই এখনও হাতে পাইনি।’ একই সুর শিলিগুড়ি শহরের ৮৩ নং পার্টের বিএলও প্রদীপ ঘোষেরও। তাঁর কথায়, ‘কমিশন টাকা দেবে বলেছে। আমার কাজ শেষ। কিন্তু এখনও কোনও টাকা পাইনি।’