বাঁকুড়া: মঙ্গলবার বাঁকুড়ার সোনামুখী থানার আইসি (IC)-কে হুমকি দিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। একদিন কাটতে না কাটতেই ফের বিতর্কে জড়ালেন তিনি। এবার ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে অপমান করার অভিযোগ উঠল সাংসদের বিরুদ্ধে। কেন তাঁর সঙ্গে কথা বলার সময় ওই ব্যাঙ্ক ম্যানেজার উঠে দাঁড়াননি সেই কারণ জানতে চেয়ে ওই ম্যানেজারকে ধমক দেওয়ার অভিযোগ উঠল সৌমিত্রর বিরুদ্ধে। আর এই ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই শুরু রাজনৈতিক জল্পনা।
স্বনির্ভর গোষ্ঠীর টাকা তছরুপের ঘটনা নিয়ে ব্যাঙ্কে কথা বলতে গিয়েছিলেন সাংসদ। সাংসদের সামনে কথা বলার সময় ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের ‘অপরাধ’ তিনি বসেছিলেন। আর তাতেই সাংসদ ক্ষেপে উঠলেন। শুধু নিজের রাগ প্রকাশ করলেন তাই নয়, চূড়ান্ত ‘অপমান’ করলেন ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে। এমনকী, ইডি -সিবিআই দিয়ে ঘটনার তদন্তের হুমকিরও অভিযোগ উঠল। বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ-র এমন আচরণের ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই তুমুল আলোড়ন পড়ে যায়। ঘটনার কড়া সমালোচনা করেছে তৃণমূল।
বাঁকুড়ার সোনামুখী ব্লকের মানিকবাজার এলাকায় সম্প্রতি সামনে আসে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির লক্ষ লক্ষ টাকা তছরুপের ঘটনা। ওই তছরুপের ঘটনায় স্বনির্ভর দলগুলির স্থানীয় সংঘের কোষাধ্যক্ষর সাথে যোগসাজসের অভিযোগ ওঠে রাষ্ট্রায়ত্ব একটি ব্যাঙ্কের সোনামুখী শাখার ব্যাঙ্ক ম্যানেজার ও একাধিক কাস্টমার সার্ভিস পয়েন্টের কর্মকর্তাদের। অভিযোগ ওঠে তাঁদের যোগসাজসেই এলাকার প্রায় দুশোটি স্বনির্ভর দলের নামে ভুয়ো নথিপত্র জমা দিয়ে দু কোটি আশি লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
গতকাল এ বিষয়ে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যারা প্রবল বিক্ষোভে ফেটে পড়েন মানিকবাজার এলাকায়। সেই বিক্ষোভে হাজির ছিলেন বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। বিক্ষোভ শেষে গতকালই তিনি হাজির হন ওই রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্কের সোনামুখী শাখায়। অভিযোগ বিষয়টি নিয়ে ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। কথা বলার মাঝে সাংসদ নিজে দাঁড়িয়ে পড়েন। সে সময় ব্যাঙ্ক ম্যানেজার না দাঁড়ানোয় তাঁকে সাংসদ অপমান করেন বলে অভিযোগ। বিষয়টি নিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নরকে অভিযোগ জানানোর হুমকি দেওয়ার পাশাপাশি গোটা ঘটনা নিয়ে ইডি ও সিবিআই কে দিয়ে তদন্ত করানোর হুঁশিয়ারিও দেন সাংসদ।
এই বিষয়ে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি বলেন, “অহংকারে বহু সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে। আমরা একটা আঞ্চলিক দল। সর্বভারতীয় তিনখানা দলকে ল্যাজে গোবরে করে দিয়েছি। এত অহংকার ভাল না।”
বাঁকুড়া: মঙ্গলবার বাঁকুড়ার সোনামুখী থানার আইসি (IC)-কে হুমকি দিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। একদিন কাটতে না কাটতেই ফের বিতর্কে জড়ালেন তিনি। এবার ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে অপমান করার অভিযোগ উঠল সাংসদের বিরুদ্ধে। কেন তাঁর সঙ্গে কথা বলার সময় ওই ব্যাঙ্ক ম্যানেজার উঠে দাঁড়াননি সেই কারণ জানতে চেয়ে ওই ম্যানেজারকে ধমক দেওয়ার অভিযোগ উঠল সৌমিত্রর বিরুদ্ধে। আর এই ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই শুরু রাজনৈতিক জল্পনা।
স্বনির্ভর গোষ্ঠীর টাকা তছরুপের ঘটনা নিয়ে ব্যাঙ্কে কথা বলতে গিয়েছিলেন সাংসদ। সাংসদের সামনে কথা বলার সময় ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের ‘অপরাধ’ তিনি বসেছিলেন। আর তাতেই সাংসদ ক্ষেপে উঠলেন। শুধু নিজের রাগ প্রকাশ করলেন তাই নয়, চূড়ান্ত ‘অপমান’ করলেন ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে। এমনকী, ইডি -সিবিআই দিয়ে ঘটনার তদন্তের হুমকিরও অভিযোগ উঠল। বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ-র এমন আচরণের ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই তুমুল আলোড়ন পড়ে যায়। ঘটনার কড়া সমালোচনা করেছে তৃণমূল।
বাঁকুড়ার সোনামুখী ব্লকের মানিকবাজার এলাকায় সম্প্রতি সামনে আসে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির লক্ষ লক্ষ টাকা তছরুপের ঘটনা। ওই তছরুপের ঘটনায় স্বনির্ভর দলগুলির স্থানীয় সংঘের কোষাধ্যক্ষর সাথে যোগসাজসের অভিযোগ ওঠে রাষ্ট্রায়ত্ব একটি ব্যাঙ্কের সোনামুখী শাখার ব্যাঙ্ক ম্যানেজার ও একাধিক কাস্টমার সার্ভিস পয়েন্টের কর্মকর্তাদের। অভিযোগ ওঠে তাঁদের যোগসাজসেই এলাকার প্রায় দুশোটি স্বনির্ভর দলের নামে ভুয়ো নথিপত্র জমা দিয়ে দু কোটি আশি লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
গতকাল এ বিষয়ে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যারা প্রবল বিক্ষোভে ফেটে পড়েন মানিকবাজার এলাকায়। সেই বিক্ষোভে হাজির ছিলেন বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। বিক্ষোভ শেষে গতকালই তিনি হাজির হন ওই রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্কের সোনামুখী শাখায়। অভিযোগ বিষয়টি নিয়ে ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। কথা বলার মাঝে সাংসদ নিজে দাঁড়িয়ে পড়েন। সে সময় ব্যাঙ্ক ম্যানেজার না দাঁড়ানোয় তাঁকে সাংসদ অপমান করেন বলে অভিযোগ। বিষয়টি নিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নরকে অভিযোগ জানানোর হুমকি দেওয়ার পাশাপাশি গোটা ঘটনা নিয়ে ইডি ও সিবিআই কে দিয়ে তদন্ত করানোর হুঁশিয়ারিও দেন সাংসদ।
এই বিষয়ে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি বলেন, “অহংকারে বহু সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে। আমরা একটা আঞ্চলিক দল। সর্বভারতীয় তিনখানা দলকে ল্যাজে গোবরে করে দিয়েছি। এত অহংকার ভাল না।”