Anubrata Mondal: ‘গুড়-বাতাসা’,’নকুলদানার’ পর এবার অনুব্রতর মুখে ‘চা খাওয়ানো’ বুলি

হিমাদ্রী মণ্ডল | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Oct 27, 2024 | 7:15 PM

Anubrata Mondal: এরপরই অনুব্রতকে বলতে শোনা গেল একসঙ্গে মিলেমিশে কাজ করার কথা। যে কেষ্ট এক সময় বিরোধীদের উদ্দেশ্যে কার্যত হুমকির সুরে কথা বলতেন, আজ তিনি বললেন, "কোনও মানুষ যদি কাজ করতে চায় তার সঙ্গে বসবেন। কোন দল করে দেখবেন না।

Follow Us

খয়রাশোল: তিহাড় জেল থেকে ফেরার পর যতগুলি কর্মসূচিতে বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল সেখানে তাঁকে কার্যত দেখা গিয়েছে অন্য মেজাজে। ধীর-স্থির-শান্ত! যে কেষ্টর গলায় এতদিন গুড় বাতাসা, নকুলদানার মতো অথবা চড়াম-চড়াম ঢাক বাজানোর বুলি শোনা যেত, সেই অনুব্রতই এখন বলছেন, ‘চা খাওয়ানোর কথা’। কর্মীদের বার্তা দিচ্ছেন একসঙ্গে মিলেমিশে কাজ করার।

রবিবার খয়রাশোলে বিজয়া সম্মিলনী ছিল। সেখানেই হাজির ছিলেন কেষ্ট। মঞ্চে বক্তৃতা দেওয়ার সময় বলেন, “আমি এমএলনই। এমপি নই। আপনাদের মতো কর্মী। আপনারা যেমন বুথের কর্মী। আমিও তেমন বুথের কর্মী। আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যে মা-বোনেদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার করে দিয়েছেন। তাই আমি বলতে চাই আমার পঞ্চায়েত প্রধানদের।”

এরপরই অনুব্রতকে বলতে শোনা গেল একসঙ্গে মিলেমিশে কাজ করার কথা। যে কেষ্ট এক সময় বিরোধীদের উদ্দেশ্যে কার্যত হুমকির সুরে কথা বলতেন, আজ তিনি বললেন, “কোনও মানুষ যদি কাজ করতে চায় তার সঙ্গে বসবেন। কোন দল করে দেখবেন না। তাঁকে অপমানজনক কথা বলবেন না। আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৈনিক। কেন আপন করতে পারব না? খ্যাঁক খ্যাঁক করবেন না। পঞ্চায়েতের মেম্বার হলে আপনি সেই এলাকার গার্জেন। আপনি কাউকে বোকে ফেললে, কাছে ডাকবেন আর এক কাপ চা খাইয়ে দেবেন।”

খয়রাশোল: তিহাড় জেল থেকে ফেরার পর যতগুলি কর্মসূচিতে বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল সেখানে তাঁকে কার্যত দেখা গিয়েছে অন্য মেজাজে। ধীর-স্থির-শান্ত! যে কেষ্টর গলায় এতদিন গুড় বাতাসা, নকুলদানার মতো অথবা চড়াম-চড়াম ঢাক বাজানোর বুলি শোনা যেত, সেই অনুব্রতই এখন বলছেন, ‘চা খাওয়ানোর কথা’। কর্মীদের বার্তা দিচ্ছেন একসঙ্গে মিলেমিশে কাজ করার।

রবিবার খয়রাশোলে বিজয়া সম্মিলনী ছিল। সেখানেই হাজির ছিলেন কেষ্ট। মঞ্চে বক্তৃতা দেওয়ার সময় বলেন, “আমি এমএলনই। এমপি নই। আপনাদের মতো কর্মী। আপনারা যেমন বুথের কর্মী। আমিও তেমন বুথের কর্মী। আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যে মা-বোনেদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার করে দিয়েছেন। তাই আমি বলতে চাই আমার পঞ্চায়েত প্রধানদের।”

এরপরই অনুব্রতকে বলতে শোনা গেল একসঙ্গে মিলেমিশে কাজ করার কথা। যে কেষ্ট এক সময় বিরোধীদের উদ্দেশ্যে কার্যত হুমকির সুরে কথা বলতেন, আজ তিনি বললেন, “কোনও মানুষ যদি কাজ করতে চায় তার সঙ্গে বসবেন। কোন দল করে দেখবেন না। তাঁকে অপমানজনক কথা বলবেন না। আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৈনিক। কেন আপন করতে পারব না? খ্যাঁক খ্যাঁক করবেন না। পঞ্চায়েতের মেম্বার হলে আপনি সেই এলাকার গার্জেন। আপনি কাউকে বোকে ফেললে, কাছে ডাকবেন আর এক কাপ চা খাইয়ে দেবেন।”

Next Article