বীরভূম: প্রতিবছরই ধুমধাম করে কালীপুজো করতেন অনুব্রত মণ্ডল। পাত পেড়ে লোক খাওয়াতেন। তবে জেলে যাওয়ার পর দু’বছর পড়েছিল ছেদ। কিন্তু ভক্তি কমেনি একটুও। তিহাড় থেকে ফেরার দু’তিন দিনের মধ্যেই মেয়ে সুকন্যা মণ্ডলকে নিয়ে কঙ্কালীতলায় পুজো দিলেন অনুব্রত।
রবিবার ডাক্তার দেখানোর জন্য কলকাতায় যাওয়ার কথা রয়েছে কেষ্টর। প্রায় তিরিশ কেজি ওজন ঝরেছে তাঁর। তবে মেডিক্যাল চেকআপের জন্য কলকাতায় যেতে পারেন আজই। পায়ের ব্যথা, শারীরিক পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্যই কলকাতায় যাওয়ার কথা রয়েছে তাঁর। তবে তার আগে মেয়ে সুকন্যার হাত ধরে কঙ্কালীতলায় কালী মন্দিরে পুজো দিলেন বীরভূমের দোর্দন্ডপ্রতাপ এই তৃণমূল নেতা। এ দিন নীল পাঞ্জাবী পরে পুজো দিতে দেখা গেল অনুব্রতকে।
পুজো দেওয়ার পর কেষ্ট বললেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কঙ্কালীতলাকে ঢেলে সাজিয়েছেন। বীরভূমের যে ক’টি পিঠস্থান আছে যেমন তারাপীঠ, ফুল্লরা সব কিছুকে ঢেলে সাজিয়েছেন। এমন কোনও পীঠস্থান নেই যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাজাননি। উনি বক্রেশ্বরেও টাকা দিয়েছেন। কঙ্কালীতলায় আসার জন্য ছটফট করছিলাম। তারাপীঠ যাব সমস্ত জায়গায় যাব। মা ডেকেছে পুজো দিলাম। মেয়ের নামে,স্ত্রীর নামে,মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে পুজো দিলাম।”