Bolpur: বোলপুরের সাতটি টোল কিয়স্ক নিয়ে প্রশ্ন, চেয়ারম্যান বলছেন, ‘আগের আমলের, খতিয়ে দেখতে হবে’

Bolpur: অভিযোগ, টোল কিয়স্কের ছড়াছড়ি বীরভূমে। জেলাজুড়ে ৩৫-৪০টি টোল কিয়স্ক। অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর একাধিক কিয়স্ক উধাও বলেও অভিযোগ।

| Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Aug 25, 2022 | 10:38 PM

বীরভূম: অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর নতুন অভিযোগ উঠছে টোল নিয়ে। অভিযোগ, বোলপুর পুরসভার আওতাধীন সাতটি টোল রয়েছে, যার কোনও নথিপত্র নেই। প্রশ্ন উঠছে, বিনা টেন্ডারেই কি এই টোলগুলিতে কাজ চলত? টোলের আড়ালে কোনওভাবে টাকা তোলা হচ্ছিল কি না তা নিয়েও উঠছে নানা অভিযোগ। অভিযোগ, এক শহরে সাত সাতটি টোল কিয়স্ক। অথচ নথি দেখাতে পারল না পুরসভা। বর্তমানে যিনি পুরসভার চেয়ারে, তিনি বলছেন এসব তিনি জানেন না। বল ঠেলে দিয়েছেন আগের আমলের পুরবোর্ডের দিকে। অভিযোগ, যাঁরা টোল নিচ্ছেন, তাঁদের কাছেও নেই যথাযথ নথি। তবে কি ভুয়ো টোলের অভিযোগেই সিলমোহর পড়ছে, উঠছে সে প্রশ্নও।

অভিযোগ, টোল কিয়স্কের ছড়াছড়ি বীরভূমে। জেলাজুড়ে ৩৫-৪০টি টোল কিয়স্ক। অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর একাধিক কিয়স্ক উধাও বলেও অভিযোগ। তবে বোলপুর শহরের ভিতর যে টোল কিয়স্কগুলি, সেগুলি কীভাবে টেন্ডার, কাকে টেন্ডার, কত টাকায় টেন্ডার? কোনও উত্তরই নেই বোলপুর পুরসভার কাছে। সবই নাকি আগের বোর্ড জানে, বলছেন চেয়ারম্যান। যদিও স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, টোলগুলি বছর ছয়েক আগের। খুব বেশি হলে ১০ বছরের পুরনো।

স্থানীয়দের এমনও অভিযোগ, পুরসভার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা আদায় হয় এই টোল কিয়স্ক থেকে। তবে বর্তমান পুরসভার চেয়ারম্যান পর্ণা ঘোষ এসব জানেন না বলে দাবি করেছেন। পর্ণাদেবী বলেন, “এটা সংবাদমাধ্যম থেকেই শুনলাম। প্রশ্ন যখন উঠেছে আমি খতিয়ে দেখব। আর পুরসভার অন্তর্গত যে টোলগুলো বলা হচ্ছে, সেগুলি কিন্তু ২২ বছরের পুরনো। যা টেন্ডার সব গত পুরবোর্ডে হয়েছে। চুক্তি থেকে শুরু করে সবটা সে সময়।” পর্ণা ঘোষ জবাব দিতে পারেননি তাঁর সময় কোনও টেন্ডার হয়েছে কি না। শেখ নাসির বলে একজনের নাম উঠে এসেছে। যিনি এই টোলের লিজের দাবিদার বলছেন এলাকার লোকজন। তবে পর্ণা ঘোষ বলেন, “আমাকে খতিয়ে দেখতে হবে।”

বীরভূম: অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর নতুন অভিযোগ উঠছে টোল নিয়ে। অভিযোগ, বোলপুর পুরসভার আওতাধীন সাতটি টোল রয়েছে, যার কোনও নথিপত্র নেই। প্রশ্ন উঠছে, বিনা টেন্ডারেই কি এই টোলগুলিতে কাজ চলত? টোলের আড়ালে কোনওভাবে টাকা তোলা হচ্ছিল কি না তা নিয়েও উঠছে নানা অভিযোগ। অভিযোগ, এক শহরে সাত সাতটি টোল কিয়স্ক। অথচ নথি দেখাতে পারল না পুরসভা। বর্তমানে যিনি পুরসভার চেয়ারে, তিনি বলছেন এসব তিনি জানেন না। বল ঠেলে দিয়েছেন আগের আমলের পুরবোর্ডের দিকে। অভিযোগ, যাঁরা টোল নিচ্ছেন, তাঁদের কাছেও নেই যথাযথ নথি। তবে কি ভুয়ো টোলের অভিযোগেই সিলমোহর পড়ছে, উঠছে সে প্রশ্নও।

অভিযোগ, টোল কিয়স্কের ছড়াছড়ি বীরভূমে। জেলাজুড়ে ৩৫-৪০টি টোল কিয়স্ক। অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর একাধিক কিয়স্ক উধাও বলেও অভিযোগ। তবে বোলপুর শহরের ভিতর যে টোল কিয়স্কগুলি, সেগুলি কীভাবে টেন্ডার, কাকে টেন্ডার, কত টাকায় টেন্ডার? কোনও উত্তরই নেই বোলপুর পুরসভার কাছে। সবই নাকি আগের বোর্ড জানে, বলছেন চেয়ারম্যান। যদিও স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, টোলগুলি বছর ছয়েক আগের। খুব বেশি হলে ১০ বছরের পুরনো।

স্থানীয়দের এমনও অভিযোগ, পুরসভার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা আদায় হয় এই টোল কিয়স্ক থেকে। তবে বর্তমান পুরসভার চেয়ারম্যান পর্ণা ঘোষ এসব জানেন না বলে দাবি করেছেন। পর্ণাদেবী বলেন, “এটা সংবাদমাধ্যম থেকেই শুনলাম। প্রশ্ন যখন উঠেছে আমি খতিয়ে দেখব। আর পুরসভার অন্তর্গত যে টোলগুলো বলা হচ্ছে, সেগুলি কিন্তু ২২ বছরের পুরনো। যা টেন্ডার সব গত পুরবোর্ডে হয়েছে। চুক্তি থেকে শুরু করে সবটা সে সময়।” পর্ণা ঘোষ জবাব দিতে পারেননি তাঁর সময় কোনও টেন্ডার হয়েছে কি না। শেখ নাসির বলে একজনের নাম উঠে এসেছে। যিনি এই টোলের লিজের দাবিদার বলছেন এলাকার লোকজন। তবে পর্ণা ঘোষ বলেন, “আমাকে খতিয়ে দেখতে হবে।”