গঙ্গারামপুর: কিছুদিন আগেই বীরভূমে পুলিশকে অশ্রাব্য ভাষায় অনুব্রত মণ্ডলের গালিগালাজের অডিয়ো ঘিরে রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল পড়েছিল। তার রেশ কাটার আগেই আরও এক তৃণমূল নেতার ‘কীর্তি’ সামনে এল। রাতে মদ্যপ অবস্থায় পুলিশকর্মীকে হুমকির অভিযোগ উঠল তৃণমূল নেতা তথা তৃণমূল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির স্বামীর বিরুদ্ধে। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুরের। ভিডিয়োর সত্যতা স্বীকার করেছেন সঞ্জয় সরকার নামে ওই তৃণমূল নেতা। একইসঙ্গে ভিডিয়োটি ভাইরাল করার জন্য পুলিশকে নিশানাও করেছেন তিনি।
সঞ্জয় সরকারের স্ত্রী বিউটি সরকার গঙ্গারামপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। ভাইরাল ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, সঞ্জয় সরকারের পরনে শুধু একটি হাফপ্য়ান্ট। পুলিশের সঙ্গে তীব্র বাকবিতণ্ডা চলছে তাঁর। কর্তব্যরত পুলিশকর্মীকে হুমকি দিচ্ছেন সঞ্জয়। রাস্তার ধারে দাঁড় করানো একটি গাড়ি। যাতে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির নেমপ্লেট লাগানো রয়েছে।
এদিন ভিডিয়োটি ভাইরাল হওয়ার পর এই নিয়ে শোরগোল পড়ে। ভিডিয়োটি সত্য বলে স্বীকার করে নিয়েছেন সঞ্জয় সরকার। তিনি বলেন, “ভিডিয়োটি একমাস আগের। বুনিয়াদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকার ঘটনা। পুলিশের সঙ্গে তর্কবিতর্ক হয়েছে। তার কারণও রয়েছে। আমি এক বন্ধুকে আনতে যাচ্ছিলাম। রাস্তায় আচমকা পুলিশ ব্যারিকেড গাড়ির সামনে ঢেলে দেয়। এই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে তর্কবিতর্ক হয়। এতদিন পুলিশ এই নিয়ে কিছু করেনি। ডেকেও পাঠায়নি। একমাস পর ভিডিয়োটি ভাইরাল করেছে। বিরোধীদের ভিডিয়োটি পাঠিয়েছে। এটা দুঃখের। আমি অন্যায় করলে গ্রেফতার করতে পারতেন। পুলিশ তার কাজ করছে না। আমি ওই ব্যক্তিকে বলব, প্রশাসনিক কাজ বাদ দিয়ে তাঁর যদি ভাল লাগে বিজেপি করুন। সেটা ওঁর জন্য লাভবান হবে।”
তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল বলেন, “এটা নিন্দনীয়। আমি বলব, সভাপতির গাড়ি যেন ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার না হয়। আর ব্যবহার করলেও যেন বোর্ড লাগানো না হয়। আমি বিষয়টি নিয়ে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির সঙ্গে কথা বলব।”
ভাইরাল ভিডিয়ো নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি। বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, “এটা তৃণমূলের সংস্কৃতি। এটা জেলার লজ্জা। রাস্তায় এরকম নোংরামো, এটা মেনে নেওয়া যায় না।”
গঙ্গারামপুর: কিছুদিন আগেই বীরভূমে পুলিশকে অশ্রাব্য ভাষায় অনুব্রত মণ্ডলের গালিগালাজের অডিয়ো ঘিরে রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল পড়েছিল। তার রেশ কাটার আগেই আরও এক তৃণমূল নেতার ‘কীর্তি’ সামনে এল। রাতে মদ্যপ অবস্থায় পুলিশকর্মীকে হুমকির অভিযোগ উঠল তৃণমূল নেতা তথা তৃণমূল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির স্বামীর বিরুদ্ধে। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুরের। ভিডিয়োর সত্যতা স্বীকার করেছেন সঞ্জয় সরকার নামে ওই তৃণমূল নেতা। একইসঙ্গে ভিডিয়োটি ভাইরাল করার জন্য পুলিশকে নিশানাও করেছেন তিনি।
সঞ্জয় সরকারের স্ত্রী বিউটি সরকার গঙ্গারামপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। ভাইরাল ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, সঞ্জয় সরকারের পরনে শুধু একটি হাফপ্য়ান্ট। পুলিশের সঙ্গে তীব্র বাকবিতণ্ডা চলছে তাঁর। কর্তব্যরত পুলিশকর্মীকে হুমকি দিচ্ছেন সঞ্জয়। রাস্তার ধারে দাঁড় করানো একটি গাড়ি। যাতে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির নেমপ্লেট লাগানো রয়েছে।
এদিন ভিডিয়োটি ভাইরাল হওয়ার পর এই নিয়ে শোরগোল পড়ে। ভিডিয়োটি সত্য বলে স্বীকার করে নিয়েছেন সঞ্জয় সরকার। তিনি বলেন, “ভিডিয়োটি একমাস আগের। বুনিয়াদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকার ঘটনা। পুলিশের সঙ্গে তর্কবিতর্ক হয়েছে। তার কারণও রয়েছে। আমি এক বন্ধুকে আনতে যাচ্ছিলাম। রাস্তায় আচমকা পুলিশ ব্যারিকেড গাড়ির সামনে ঢেলে দেয়। এই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে তর্কবিতর্ক হয়। এতদিন পুলিশ এই নিয়ে কিছু করেনি। ডেকেও পাঠায়নি। একমাস পর ভিডিয়োটি ভাইরাল করেছে। বিরোধীদের ভিডিয়োটি পাঠিয়েছে। এটা দুঃখের। আমি অন্যায় করলে গ্রেফতার করতে পারতেন। পুলিশ তার কাজ করছে না। আমি ওই ব্যক্তিকে বলব, প্রশাসনিক কাজ বাদ দিয়ে তাঁর যদি ভাল লাগে বিজেপি করুন। সেটা ওঁর জন্য লাভবান হবে।”
তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল বলেন, “এটা নিন্দনীয়। আমি বলব, সভাপতির গাড়ি যেন ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার না হয়। আর ব্যবহার করলেও যেন বোর্ড লাগানো না হয়। আমি বিষয়টি নিয়ে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির সঙ্গে কথা বলব।”
ভাইরাল ভিডিয়ো নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি। বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, “এটা তৃণমূলের সংস্কৃতি। এটা জেলার লজ্জা। রাস্তায় এরকম নোংরামো, এটা মেনে নেওয়া যায় না।”