AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SIR in Bengal: ‘কোনও লাভ নেই….’, SIR-এর জন্য বাড়তি সময় পেয়েও সন্তুষ্ট নন বিএলওরা?

SIR Deadline Extended: শুধু তা-ই নয়, পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে চূড়ান্ত তালিকার দিনক্ষণও। ৭ ফেব্রুয়ারির বদলে ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত হবে সংশ্লিষ্ট তালিকা। অর্থাৎ হাতে বাড়তি সময় পেল রাজ্যের বিএলও-রা। কিন্তু দিন কয়েক আগেই এই সময়সীমা ঘিরেই কম অভিযোগ ছিল না। ভোটার তালিকার নিবিড় পরিমার্জনের কাজকে 'অগ্নিপরীক্ষার' সঙ্গেও তুলনা করতে ছাড়েননি একাংশ।

SIR in Bengal: 'কোনও লাভ নেই....', SIR-এর জন্য বাড়তি সময় পেয়েও সন্তুষ্ট নন বিএলওরা?
কী বলছেন বিএলওরা?Image Credit: নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Nov 30, 2025 | 4:41 PM
Share

শিলিগুড়ি: মান্যতা পেল একাংশের বিএলওদের দাবি। গোটা দেশজুড়ে চলা ভোটার তালিকার নিবিড় পরিমার্জনের খসড়া তালিকার প্রকাশের দিন পিছিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। এবার ৯ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ১৬ ডিসেম্বর প্রকাশিত হবে এসআইআর-এর খসড়া তালিকা।

শুধু তা-ই নয়, পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে চূড়ান্ত তালিকার দিনক্ষণও। ৭ ফেব্রুয়ারির বদলে ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত হবে সংশ্লিষ্ট তালিকা। অর্থাৎ হাতে বাড়তি সময় পেল রাজ্যের বিএলও-রা। কিন্তু দিন কয়েক আগেই এই সময়সীমা ঘিরেই কম অভিযোগ ছিল না। ভোটার তালিকার নিবিড় পরিমার্জনের কাজকে ‘অগ্নিপরীক্ষার’ সঙ্গেও তুলনা করতে ছাড়েননি একাংশ। তৃণমূলের অভিযোগ, সময়ের অভাব, কাজের বাড়তি চাপ, এই কারণেই তো মৃত্য়ু হয়েছে রাজ্যের ৪ বিএলও-র। তারপর অবশেষে ‘বরফ গলিয়েছে’ কমিশন। বিএলও-দের হাতে তুলে দিয়েছে বাড়তি সময়।

বিএলও-রা কী বলছেন?

এই বাড়তি সময় পেয়ে কি সামান্য় হলেও নিশ্চিন্ত তাঁরা। নাকি এই ‘অপরাহ্নে’ সবটাই অর্থহীন? এদিন শিলিগুড়ির ৮৩ নং পার্টের বিএলও প্রদীপ ঘোষ বলেন, ‘আমার কাজ অনেকদিন আগেই শেষ। তাই আমার এতে কোনও লাভ নেই। তবে এই বাড়তি সময়টা আগে দিলে ভাল হত। আমরা না খেয়ে-দেয়ে কাজ করেছি। ওই সময়টা খুব খারাপ গিয়েছে।’

গোটা এসআইআর পর্বে অসুস্থ হয়েছেন বেশ কয়েকজন বিএলও। কাজের চাপকে কাঠগড়ায় তুলে আত্মঘাতী হয়েছেন কৃষ্ণনগরের বিএলও রিঙ্কু তরফদার। এই বাড়তি সময় পেলে, তাঁদের জীবনে কি এমন পরিস্থিতি আসত? রবিবার কমিশনের নির্দেশের পর এই প্রশ্নই তুলে দিয়েছেন একাংশের বিএলও। এদিন শিলিগুড়ির বিএলও অমিতাভ কুণ্ডু বলেন, ‘আগে জানালে কাজটা সুষ্ঠভাবে করা যেত। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ২০ ঘণ্টা করে কাজ করতে হয়েছে। দিনরাত না ঘুমিয়ে কাজ করেছি। এই রকম পরিস্থিতি তৈরি হত না।’