Siliguri Rain: শিলিগুড়িতে জল থইথই হোসিয়ারির দোকান, হাফ প্যান্টেই ভরসা মালিকের, রইল VIDEO

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jun 21, 2022 | 2:03 PM

Teesta River: সোমবার রাত ২টো ২৫ মিনিট থেকে থেকে তিস্তার অসংরক্ষিত এলাকায় লাল সতর্কতা জারি করেছে সেচ দফতর। একইসঙ্গে সংরক্ষিত এলাকায় জারি হয়েছে হলুদ সতর্কতা।

Follow Us

দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ি: সোমবার সন্ধ্যা থেকে প্রবল বৃষ্টি। প্রায় গোটা শিলিগুড়িই জলের তলায়। কোনও কোনও রাস্তায় হাঁটু সমান জল। একে জলযন্ত্রণা, তার উপর প্রবল যানজটে থমকে শহর। আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট বলছে, মাত্র তিন ঘণ্টায় ১৪৬ মিলিমিটার বৃষ্টির নজির তৈরি হয়েছে শিলিগুড়িতে। এরমধ্যে শেষ এক ঘণ্টায় ৫৬ মিলিমিটার বৃষ্টি। মঙ্গলবারও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। শুধু শিলিগুড়ি নয়, উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় মুষলধারায় বৃষ্টি। জল থই-থই জনজীবন। জলপাইগুড়িতে বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে তিস্তা। ফের লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। একাধিক নদীর জলস্তর বাড়ছে। সোমবার রাত ২টো ২৫ মিনিট থেকে থেকে তিস্তার অসংরক্ষিত এলাকায় লাল সতর্কতা জারি করেছে সেচ দফতর। একইসঙ্গে সংরক্ষিত এলাকায় জারি হয়েছে হলুদ সতর্কতা। মঙ্গলবার সকালে তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়া হয়েছে ২২৪৭ কিউমেক। অন্যদিকে জলঢাকা নদীর অসংরক্ষিত এবং সংরক্ষিত উভয় এলাকায় হলুদ সঙ্কেত জারি হয়েছে।

সোমবার সন্ধ্যা থেকে শিলিগুড়িতে বৃষ্টি শুরু হয়। রাত পর্যন্ত টানা বৃষ্টি হয়। যার জেরে বাড়িঘর থেকে দোকানপাট, রাস্তা সবই কার্যত জলমগ্ন হয়ে পড়ে। এমন ছবি দেখতে শিলিগুড়ি খুব একটা অভ্যস্ত নয়। এদিকে তিন ঘণ্টায় ১৪৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত। ফলে এত কম সময়ে এত বৃষ্টি হলে যা হতে পারে, তাই হয়েছে শিলিগুড়িতে। মঙ্গলবার রোদের দেখা মিলেছে ঠিকই, জলও নেমেছে বহু এলাকা থেকেই। তবে সোমবারের বৃষ্টি যে ক্ষতি করে দিয়েছে, তা কতটা সামাল দেওয়া সম্ভব এখন তারই হিসাব কষছেন শিলিগুড়ির ব্যবসায়ীরা। বহু দোকানে জল ঢুকেছে। এমনকী শপিং মলের গ্রাউন্ড ফ্লোরেও জল ঢোকে। প্রশাসন জানিয়েছে, ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ তালিকা পেতে কিছুটা সময় লাগবে।

শিলিগুড়ির মানুষ মনে করতে পারছেন না, গত ১৫ বছরে এমন বৃষ্টি হয়েছে কি না। এমনিতে শিলিগুড়ি উঁচু জায়গা। এখানে জল জমে না, জমলেও নেমে যায়। কিন্তু সোমবার সন্ধ্যায় টানা তিন ঘণ্টার প্রবল বর্ষণে শহরের নিকাশি ব্যবস্থাটাই কার্যত ধসে যায়। বর্ষার শুরুতেই এমন বিপত্তির মোকাবিলায় প্রস্তুত ছিলেন না শহরবাসী। তাই এই অবস্থা হয়।

দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ি: সোমবার সন্ধ্যা থেকে প্রবল বৃষ্টি। প্রায় গোটা শিলিগুড়িই জলের তলায়। কোনও কোনও রাস্তায় হাঁটু সমান জল। একে জলযন্ত্রণা, তার উপর প্রবল যানজটে থমকে শহর। আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট বলছে, মাত্র তিন ঘণ্টায় ১৪৬ মিলিমিটার বৃষ্টির নজির তৈরি হয়েছে শিলিগুড়িতে। এরমধ্যে শেষ এক ঘণ্টায় ৫৬ মিলিমিটার বৃষ্টি। মঙ্গলবারও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। শুধু শিলিগুড়ি নয়, উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় মুষলধারায় বৃষ্টি। জল থই-থই জনজীবন। জলপাইগুড়িতে বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে তিস্তা। ফের লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। একাধিক নদীর জলস্তর বাড়ছে। সোমবার রাত ২টো ২৫ মিনিট থেকে থেকে তিস্তার অসংরক্ষিত এলাকায় লাল সতর্কতা জারি করেছে সেচ দফতর। একইসঙ্গে সংরক্ষিত এলাকায় জারি হয়েছে হলুদ সতর্কতা। মঙ্গলবার সকালে তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়া হয়েছে ২২৪৭ কিউমেক। অন্যদিকে জলঢাকা নদীর অসংরক্ষিত এবং সংরক্ষিত উভয় এলাকায় হলুদ সঙ্কেত জারি হয়েছে।

সোমবার সন্ধ্যা থেকে শিলিগুড়িতে বৃষ্টি শুরু হয়। রাত পর্যন্ত টানা বৃষ্টি হয়। যার জেরে বাড়িঘর থেকে দোকানপাট, রাস্তা সবই কার্যত জলমগ্ন হয়ে পড়ে। এমন ছবি দেখতে শিলিগুড়ি খুব একটা অভ্যস্ত নয়। এদিকে তিন ঘণ্টায় ১৪৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত। ফলে এত কম সময়ে এত বৃষ্টি হলে যা হতে পারে, তাই হয়েছে শিলিগুড়িতে। মঙ্গলবার রোদের দেখা মিলেছে ঠিকই, জলও নেমেছে বহু এলাকা থেকেই। তবে সোমবারের বৃষ্টি যে ক্ষতি করে দিয়েছে, তা কতটা সামাল দেওয়া সম্ভব এখন তারই হিসাব কষছেন শিলিগুড়ির ব্যবসায়ীরা। বহু দোকানে জল ঢুকেছে। এমনকী শপিং মলের গ্রাউন্ড ফ্লোরেও জল ঢোকে। প্রশাসন জানিয়েছে, ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ তালিকা পেতে কিছুটা সময় লাগবে।

শিলিগুড়ির মানুষ মনে করতে পারছেন না, গত ১৫ বছরে এমন বৃষ্টি হয়েছে কি না। এমনিতে শিলিগুড়ি উঁচু জায়গা। এখানে জল জমে না, জমলেও নেমে যায়। কিন্তু সোমবার সন্ধ্যায় টানা তিন ঘণ্টার প্রবল বর্ষণে শহরের নিকাশি ব্যবস্থাটাই কার্যত ধসে যায়। বর্ষার শুরুতেই এমন বিপত্তির মোকাবিলায় প্রস্তুত ছিলেন না শহরবাসী। তাই এই অবস্থা হয়।

Next Video