West Bengal Weather: ‘বাজ পড়ার সে কি আওয়াজ, যেন আকাশ ফাটছে’, ধসে বন্ধ রোহিনী রোড, মিরিকে মৃত্যু বেড়ে ৯

West Bengal, Kolkata Weather Report: শেষ পাওয়া খবর (সকাল ১০টা বেজে ১০ মিনিট) অনুযায়ী, মিরিকে মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের, সুখিয়ায় মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। মিরিক থেকে সাত জনের দেহ ইতিমধ্যেই উদ্ধার হয়েছে। বানভাসি গয়েরকাটা, নাগরাকাটার মতো বিস্তির্ণ এলাকা। রাস্তা ধসে যাওয়ায় পাহাড়ি লাগোয়া বাড়ি, এবং নদী লাগোয়া বাড়ি থেকে মানুষজনকে যত দ্রুত সম্ভব সরিয়ে নেওয়া যায় তার চেষ্টা চলছে।

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Oct 05, 2025 | 12:13 PM

শিলিগুড়ি: নিম্নচাপের জেরে ভয়াবহ অবস্থা উত্তরবঙ্গের। প্রবল বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত পাহাড়। জাতীয় সড়কে নামল ধস। ভেঙে গিয়েছে সেতু। ধ্বংস হয়েছে রাস্তা। মিরিকে একের পর এক মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে আসছে। এ দিকে, প্রবল বৃষ্টিতে ফুঁসছে পাহাড়ি নদীগুলি। তিস্তা, তোর্সা, রায়ডাক, জলঢাকা নদীগুলিতে বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে জল। ভেঙে গুঁড়িয়ে যাচ্ছে একের পর এক বাড়ি।

শেষ পাওয়া খবর (সকাল ১০টা বেজে ১০ মিনিট) অনুযায়ী, মিরিকে মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের, সুখিয়ায় মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। মিরিক থেকে সাত জনের দেহ ইতিমধ্যেই উদ্ধার হয়েছে। বানভাসি গয়েরকাটা, নাগরাকাটার মতো বিস্তীর্ণ এলাকা। রাস্তা ধসে যাওয়ায় পাহাড়ি লাগোয়া বাড়ি, এবং নদী লাগোয়া বাড়ি থেকে মানুষজনকে যত দ্রুত সম্ভব সরিয়ে নেওয়া যায় তার চেষ্টা চলছে। এলাকায় পৌঁছেছে দমকল। পুলিশ আধিকারিকরা রয়েছেন। এক অফিসার জানিয়েছেন, পুরো রাস্তা ব্লক হয়েছে। রোহিনীর রাস্তা ব্লক হয়ে গিয়েছে। ধস নেমে ঋষিখোলা, পেডংয়ের অনেক রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। দুর্যোগের জেরে বন্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়কও। দার্জিলিং বিশপ হাউসের কাছেও ধস নেমেছে। সেখানে পাথর সরানোর কাজ চলছে। মিরিকে যে সব পর্যটকরা আটকে রয়েছেন তাঁদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।

উত্তরবঙ্গে আটকে পড়া এক পর্যটক বলেন, “সন্ধে সাতটা থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। সেই বৃষ্টি চলছে। আমরা ভাবতে পারিনি উত্তরবঙ্গে এসে এমন ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে। রাত যত বেড়েছে বৃষ্টি ততই বেড়েছে। রাত দেড়টার সময় দেখলাম চারিদিক ঘুটঘুটে অন্ধকার। বাজ পড়ছে। সেই ঝলকানি আমরা জানলার কাচ দিয়ে দেখতে পাচ্ছিলাম। আর বাজ পড়ার কী আওয়াজ। পুরো আকাশ ফাটানো আওয়াজ। আমরা তো ঘুমোতে পারলাম না। উল্টে প্রচণ্ড ভয় লাগছে।”

অপরদিকে, তিস্তার জলে ডুবেছে তিস্তা বাজার এলাকা। রাস্তার উপর দিয়ে বইছে জল। টানা বৃষ্টির জন্য ধসে যাচ্ছে বিভিন্ন এলাকা। এর জেরে সিকিমের সঙ্গে দার্জিলি-কালিম্পংয়ের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে।

শিলিগুড়ি: নিম্নচাপের জেরে ভয়াবহ অবস্থা উত্তরবঙ্গের। প্রবল বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত পাহাড়। জাতীয় সড়কে নামল ধস। ভেঙে গিয়েছে সেতু। ধ্বংস হয়েছে রাস্তা। মিরিকে একের পর এক মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে আসছে। এ দিকে, প্রবল বৃষ্টিতে ফুঁসছে পাহাড়ি নদীগুলি। তিস্তা, তোর্সা, রায়ডাক, জলঢাকা নদীগুলিতে বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে জল। ভেঙে গুঁড়িয়ে যাচ্ছে একের পর এক বাড়ি।

শেষ পাওয়া খবর (সকাল ১০টা বেজে ১০ মিনিট) অনুযায়ী, মিরিকে মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের, সুখিয়ায় মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। মিরিক থেকে সাত জনের দেহ ইতিমধ্যেই উদ্ধার হয়েছে। বানভাসি গয়েরকাটা, নাগরাকাটার মতো বিস্তীর্ণ এলাকা। রাস্তা ধসে যাওয়ায় পাহাড়ি লাগোয়া বাড়ি, এবং নদী লাগোয়া বাড়ি থেকে মানুষজনকে যত দ্রুত সম্ভব সরিয়ে নেওয়া যায় তার চেষ্টা চলছে। এলাকায় পৌঁছেছে দমকল। পুলিশ আধিকারিকরা রয়েছেন। এক অফিসার জানিয়েছেন, পুরো রাস্তা ব্লক হয়েছে। রোহিনীর রাস্তা ব্লক হয়ে গিয়েছে। ধস নেমে ঋষিখোলা, পেডংয়ের অনেক রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। দুর্যোগের জেরে বন্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়কও। দার্জিলিং বিশপ হাউসের কাছেও ধস নেমেছে। সেখানে পাথর সরানোর কাজ চলছে। মিরিকে যে সব পর্যটকরা আটকে রয়েছেন তাঁদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।

উত্তরবঙ্গে আটকে পড়া এক পর্যটক বলেন, “সন্ধে সাতটা থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। সেই বৃষ্টি চলছে। আমরা ভাবতে পারিনি উত্তরবঙ্গে এসে এমন ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে। রাত যত বেড়েছে বৃষ্টি ততই বেড়েছে। রাত দেড়টার সময় দেখলাম চারিদিক ঘুটঘুটে অন্ধকার। বাজ পড়ছে। সেই ঝলকানি আমরা জানলার কাচ দিয়ে দেখতে পাচ্ছিলাম। আর বাজ পড়ার কী আওয়াজ। পুরো আকাশ ফাটানো আওয়াজ। আমরা তো ঘুমোতে পারলাম না। উল্টে প্রচণ্ড ভয় লাগছে।”

অপরদিকে, তিস্তার জলে ডুবেছে তিস্তা বাজার এলাকা। রাস্তার উপর দিয়ে বইছে জল। টানা বৃষ্টির জন্য ধসে যাচ্ছে বিভিন্ন এলাকা। এর জেরে সিকিমের সঙ্গে দার্জিলি-কালিম্পংয়ের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে।