Singer Nachiketa Chakrabarty: ‘সোশাল মিডিয়া অশিক্ষিতদের চায়ের দোকানের মতো’, রোদ্দুর রায়ের গ্রেফতারি নিয়ে আর কী বললেন নচিকেতা?

Roddur Roy: বৃহস্পতিবারই ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হয়েছিল বিতর্কিত ইউটিউবার রোদ্দুর রায়কে। সেখানে তাঁকে পাঁচদিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়।

Singer Nachiketa Chakrabarty: 'সোশাল মিডিয়া অশিক্ষিতদের চায়ের দোকানের মতো', রোদ্দুর রায়ের গ্রেফতারি নিয়ে আর কী বললেন নচিকেতা?
রোদ্দুর রায়ের গ্রেফতারি নিয়ে সোজাসাপ্টা নচিকেতা চক্রবর্তী।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 10, 2022 | 5:04 PM

শিলিগুড়ি: সোশাল মিডিয়ায় অশালীন পোস্ট করে সম্প্রতি গ্রেফতার হয়েছেন ইউটিউবার রোদ্দুর রায় (Roddur Roy)। সোশাল মিডিয়ার পোস্ট নিয়ে বারবারই দানা বাঁধছে বিতর্ক। কিছুদিন আগে সঙ্গীতশিল্পী রূপঙ্করের একটি ভিডিয়ো ঘিরেও তোলপাড় হয়। এখনও তার রেশ কাটেনি। অভিযোগ উঠছে, সোশাল মিডিয়ায় নিজেদের সীমা-পরিসীমা ভুলে যাচ্ছেন নেটিজেনদের একাংশ। বাক স্বাধীনতার কথা বলতে গিয়ে কেউ কেউ শালীনতা কিংবা এক্তিয়ারের হিসাব গুলিয়ে ফেলছেন। উত্তরবঙ্গে কাজের ফাঁকে এই সোশাল মিডিয়া নিয়ে সুর চড়ালেন সঙ্গীতশিল্পী নচিকেতা চক্রবর্তী (Nachiketa Chakrabarty)। স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গীতে নচিকেতার খোঁচা, “সোশাল মিডিয়া অশিক্ষিতদের চায়ের দোকান।” অন্যদিকে রোদ্দুর রায়কে নিয়ে প্রশ্ন উঠতে নচিকেতা জানান, তিনি চেনেন না। তাই এ নিয়ে তাঁর কোনও বক্তব্যও নেই।

কাজের ফাঁকে পাহাড় ঘুরতে গিয়েছেন নচিকেতা। কলকাতা ফেরার আগে শিলিগুড়িতে টিভি নাইন বাংলার মুখোমুখি হন তিনি। সেখানেই সোশাল মিডিয়া এবং সাম্প্রতিক একের পর বিতর্ক নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে নচিকেতার জবাব, “সোশাল মিডিয়া নিয়ে আমি খুব একটা কিছু বলব না। কারণ আমার একটা ক্যাবলা ফোন (ফিচার ফোন) রয়েছে। ফলে সোশাল মিডিয়ায় আমার থাকা হয় না। সোশাল মিডিয়া একটা অশিক্ষিতদের চায়ের দোকানের মতো। সেটা নিয়ে মন্তব্য করার কোনও মানে হয় না। সেভাবে দেখতে গেলে আমি খুব আনসোশাল।”

একইসঙ্গে রোদ্দুর রায়ের প্রসঙ্গ উঠতে নচিকেতা বক্তব্য, “আমি ভদ্রলোককে চিনি না। সুতরাং তাঁর সম্পর্কে আমি কী বা মন্তব্য করব। কী বলেছে না বলেছে সেটা পাহাড়ে ছিলাম বলে খুব ভাল করে জানি না। যদি কিছু হয় আইন আইনের পথেই হাঁটবে।” প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবারই ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হয়েছিল বিতর্কিত ইউটিউবার রোদ্দুর রায়কে। সেখানে তাঁকে পাঁচদিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়। আদালতের বাইরে পুলিশ যখন তাঁকে টেনে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে রোদ্দুর রায়কে বলতে শোনা গেল, “আমি রাজনীতির শিকার।”