দুর্গাপুর: দুর্গাপুরকাণ্ডে মেডিক্যাল রিপোর্টে ইতিমধ্যেই ধর্ষণের ইঙ্গিত মিলেছে। মেডিক্যাল রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে, নির্যাতিতার যৌনাঙ্গে ক্ষত রয়েছে। প্রবল রক্তপাতও হয়েছে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তবে মূল অভিযুক্ত এখনও গ্রেফতার হয়নি বলে অভিযোগ রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সোমবার দুর্গাপুরে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। তারপর সাংবাদিক বৈঠক করেন। শুভেন্দু এবার এই ঘটনায় প্রত্যক্ষভাবে তৃণমূল-যোগের অভিযোগ তুললেন।
শুভেন্দু বলেন, “এখনও পর্যন্ত মোট চার জন গ্রেফতার হয়েছে। আজকে যিনি গ্রেফতার হয়েছে, তিনি দুর্গাপুর পুরনিগমের অস্থায়ী কর্মী। তৃণমূলের ক্যাডার। ওনার বাবা পার্টির পোর্টফোলিও হোল্ডার।” শুভেন্দুর তাৎপর্যপূর্ণ বক্তব্য, “এই ঘটনার সঙ্গে এতদিন তো অনেক তত্ত্ব উঠে এসেছিল, আজকে নতুন একটি তত্ত্ব এল, এই গণধর্ষণের সঙ্গে সরাসরি তৃণমূল কংগ্রেসের পদাধিকারী জড়িত। শাসক যেখানে শোষক, সেখানে আইনের শাসন ও বিচার পাওয়ার কোনও জায়গা নেই।”
তবে শুভেন্দু এও বলেছেন, পুলিশ গ্রেফতার করেছে, সঠিক সময়ে চার্জশিট দেবে। পুলিশেরই দায়িত্ব যাতে দোষীদের ফাঁসি হয়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত মূল অভিযুক্তকে কেন গ্রেফতার করা হল না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। তাঁর বক্তব্য, “আমি কালকে আমার সামাজিক মাধ্যমে তিন জনের নাম পরিচয় দিয়েছিলাম। কিন্তু এখনও একজন অধরা। সেই অধরাকেও চাইছি। পুলিশকেই গ্রেফতার করতে হবে।”
নির্যাতিতার পরিবারকে সবরকমভাবে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন শুভেন্দু। নির্যাতিতার বাবা ইতিমধ্যেই নির্যাতিতার সহপাঠীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। পুলিশ এও জানিয়েছে, ধৃতদের বয়ানেও একাধিক অসঙ্গতি রয়েছে। তদন্তে জানা গিয়েছে, যখন অভিযুক্তরা জঙ্গলের মধ্যে নির্যাতিতা ও তাঁর সহপাঠীকে ঘিরে ধরেছিলেন, বেশ কিছুক্ষণের জন্য সহপাঠী তাঁকে সেখানে ফেলে চলে আসেন। হস্টেলের বাইরে তাঁকে ঘোরাফেরা করতেও দেখা যায়। আধ ঘণ্টা পর তিনি আবারও সেখানে যান, তারপর নির্যাতিতাকে নিয়ে আসেন। নির্যাতিতার শরীর থেকে সে সময়ে রক্তপাত হচ্ছিল। কিন্তু কেন সহপাঠী ফেরত এসেছিলেন, সেই সব মিসিং লিঙ্ক খোঁজার চেষ্টা করছে পুলিশ।
দুর্গাপুর: দুর্গাপুরকাণ্ডে মেডিক্যাল রিপোর্টে ইতিমধ্যেই ধর্ষণের ইঙ্গিত মিলেছে। মেডিক্যাল রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে, নির্যাতিতার যৌনাঙ্গে ক্ষত রয়েছে। প্রবল রক্তপাতও হয়েছে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তবে মূল অভিযুক্ত এখনও গ্রেফতার হয়নি বলে অভিযোগ রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সোমবার দুর্গাপুরে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। তারপর সাংবাদিক বৈঠক করেন। শুভেন্দু এবার এই ঘটনায় প্রত্যক্ষভাবে তৃণমূল-যোগের অভিযোগ তুললেন।
শুভেন্দু বলেন, “এখনও পর্যন্ত মোট চার জন গ্রেফতার হয়েছে। আজকে যিনি গ্রেফতার হয়েছে, তিনি দুর্গাপুর পুরনিগমের অস্থায়ী কর্মী। তৃণমূলের ক্যাডার। ওনার বাবা পার্টির পোর্টফোলিও হোল্ডার।” শুভেন্দুর তাৎপর্যপূর্ণ বক্তব্য, “এই ঘটনার সঙ্গে এতদিন তো অনেক তত্ত্ব উঠে এসেছিল, আজকে নতুন একটি তত্ত্ব এল, এই গণধর্ষণের সঙ্গে সরাসরি তৃণমূল কংগ্রেসের পদাধিকারী জড়িত। শাসক যেখানে শোষক, সেখানে আইনের শাসন ও বিচার পাওয়ার কোনও জায়গা নেই।”
তবে শুভেন্দু এও বলেছেন, পুলিশ গ্রেফতার করেছে, সঠিক সময়ে চার্জশিট দেবে। পুলিশেরই দায়িত্ব যাতে দোষীদের ফাঁসি হয়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত মূল অভিযুক্তকে কেন গ্রেফতার করা হল না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। তাঁর বক্তব্য, “আমি কালকে আমার সামাজিক মাধ্যমে তিন জনের নাম পরিচয় দিয়েছিলাম। কিন্তু এখনও একজন অধরা। সেই অধরাকেও চাইছি। পুলিশকেই গ্রেফতার করতে হবে।”
নির্যাতিতার পরিবারকে সবরকমভাবে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন শুভেন্দু। নির্যাতিতার বাবা ইতিমধ্যেই নির্যাতিতার সহপাঠীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। পুলিশ এও জানিয়েছে, ধৃতদের বয়ানেও একাধিক অসঙ্গতি রয়েছে। তদন্তে জানা গিয়েছে, যখন অভিযুক্তরা জঙ্গলের মধ্যে নির্যাতিতা ও তাঁর সহপাঠীকে ঘিরে ধরেছিলেন, বেশ কিছুক্ষণের জন্য সহপাঠী তাঁকে সেখানে ফেলে চলে আসেন। হস্টেলের বাইরে তাঁকে ঘোরাফেরা করতেও দেখা যায়। আধ ঘণ্টা পর তিনি আবারও সেখানে যান, তারপর নির্যাতিতাকে নিয়ে আসেন। নির্যাতিতার শরীর থেকে সে সময়ে রক্তপাত হচ্ছিল। কিন্তু কেন সহপাঠী ফেরত এসেছিলেন, সেই সব মিসিং লিঙ্ক খোঁজার চেষ্টা করছে পুলিশ।