Amdanga Chaos: ১০ বছর পর অবশেষে দিলেন ভোট, Tv9 বাংলাকে ধন্যবাদ আমডাঙাবাসীর

Amdanga Chaos: আমডাঙার উলুডাঙার সাধনপুর নিম্নবুনিয়াদি বিদ্যালয়ের ৬৭ ও ৭২ নম্বর বুথের বাইরে লম্বা লাইন দেখা গেল আজ। ভোটারদের দাবি, তাঁরা ভোট দিতে পারতেন না। গ্রামে আটকে থাকতেন। ১০ বছর ধরে এমনই নাকি হত।

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

May 20, 2024 | 4:43 PM

আমডাঙা: আমডাঙার ধাড়াপাড়ায় ভোটারদের ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। বিজেপির পোলিং এজেন্টকে বের করে দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে। তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। সেই অভিযোগ অস্বীকার। আর এই খবর টিভি৯ বাংলায় সম্প্রচারের পর নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। প্রায় ১০ বছর পর ভোট দিতে পেরে টিভি ৯ বাংলাকে ধন্যবাদ জানালেন ভোটাররা।

আমডাঙার উলুডাঙার সাধনপুর নিম্নবুনিয়াদি বিদ্যালয়ের ৬৭ ও ৭২ নম্বর বুথের বাইরে লম্বা লাইন দেখা গেল আজ। ভোটারদের দাবি, তাঁরা ভোট দিতে পারতেন না। গ্রামে আটকে থাকতেন। ১০ বছর ধরে এমনই নাকি হত। গ্রামের এক মহিলা বললেন, “এই প্রথমবার লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিচ্ছি। প্রায় ১০ বছর পর ভোট দিচ্ছি। এখানে এমনই হয়।” আরও এক মহিলা বলেন, “ভোট দিতে পেরেছি ভাল লাগছে। পঞ্চায়েত ভোটের সময় তো আমার ছেলেকে মেরেছি। আমরা শাক-ভাত খাওয়া মানুষ। অন্য লোকের মার কেন খাব?”

এরপর টিভি ৯ বাংলাকে ধন্যবাদ জানালেন তাঁরা। গ্রামবাসীরা একযোগে বললেন, “আমরা তো ভয়ে বেরতেই পারতাম না। আপনারা গেলেন বলেই পারলাম বেরতে। ধন্যবাদ আপনাদের।”

আমডাঙা: আমডাঙার ধাড়াপাড়ায় ভোটারদের ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। বিজেপির পোলিং এজেন্টকে বের করে দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে। তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। সেই অভিযোগ অস্বীকার। আর এই খবর টিভি৯ বাংলায় সম্প্রচারের পর নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। প্রায় ১০ বছর পর ভোট দিতে পেরে টিভি ৯ বাংলাকে ধন্যবাদ জানালেন ভোটাররা।

আমডাঙার উলুডাঙার সাধনপুর নিম্নবুনিয়াদি বিদ্যালয়ের ৬৭ ও ৭২ নম্বর বুথের বাইরে লম্বা লাইন দেখা গেল আজ। ভোটারদের দাবি, তাঁরা ভোট দিতে পারতেন না। গ্রামে আটকে থাকতেন। ১০ বছর ধরে এমনই নাকি হত। গ্রামের এক মহিলা বললেন, “এই প্রথমবার লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিচ্ছি। প্রায় ১০ বছর পর ভোট দিচ্ছি। এখানে এমনই হয়।” আরও এক মহিলা বলেন, “ভোট দিতে পেরেছি ভাল লাগছে। পঞ্চায়েত ভোটের সময় তো আমার ছেলেকে মেরেছি। আমরা শাক-ভাত খাওয়া মানুষ। অন্য লোকের মার কেন খাব?”

এরপর টিভি ৯ বাংলাকে ধন্যবাদ জানালেন তাঁরা। গ্রামবাসীরা একযোগে বললেন, “আমরা তো ভয়ে বেরতেই পারতাম না। আপনারা গেলেন বলেই পারলাম বেরতে। ধন্যবাদ আপনাদের।”