Chinsurah: লোডশেডিং নয়, তবুও অন্ধকার নামল চুঁচুড়ায়, কেন জানেন?
Chinsurah: পুরসভার সিআইসি জয়দেব অধিকারী বলেন, "কর্মীরা বেতন পাচ্ছেন না। তাই তারা কাজ বন্ধ করে দিচ্ছেন। জরুরি পরিষেবা বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষ সমস্যায় পড়ছেন। পুরসভার আয় বাড়াতে না পারলে বেতন সমস্যা মিটবে না। তাই কী করে পুরসভার আয় বাড়ানো যায় সেটা নিয়ে পর্যালোচনা করা দরকার। আশা করি চেয়ারম্যান কর্মীদের বেতনের ব্যবস্থা করবেন। পুরো কর্মচারীরা কাজে ফিরবেন।"
চুঁচুড়া: বেতন পায়নি চুঁচুড়া পুরসভার অস্থায়ী কর্মীদের একাংশ। তাই ঘরে জ্বলল না আলো। অন্ধকারে ডুবল শহর। লাইট, হাইমাস্ট লাইট জ্বালানোর দ্বায়িত্ব যাঁদের কাঁধে, সেই সকল কর্মীরা বেতন না পাওয়ার অভিযোগ তুলে কাজ করেননি।
জানা গিয়েছে, সোমবার দুপুর থেকে সন্ধে পর্যন্ত বেতনের দাবিতে চেয়ারম্যানকে ঘেরাও করে রাখেন কর্মীরা। যদিও পুরসভা আশ্বাস দিয়েছে, মঙ্গলবারই বকেয়া বেতন তারা দিয়ে দেবে। পুরসভার তৃণমূল পরিচালিত শ্রমিক সংগঠনের পক্ষে জানানো হয়েছে, বেতন না হওয়া পর্যন্ত দিনের বেলা রক্ষণাবেক্ষণ, রাত্রে আলো জ্বালানোর কাজ বন্ধ থাকবে। ফলে শহর অন্ধকারই থাকবে।
পুরসভার সিআইসি জয়দেব অধিকারী বলেন, “কর্মীরা বেতন পাচ্ছেন না। তাই তারা কাজ বন্ধ করে দিচ্ছেন। জরুরি পরিষেবা বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষ সমস্যায় পড়ছেন। পুরসভার আয় বাড়াতে না পারলে বেতন সমস্যা মিটবে না। তাই কী করে পুরসভার আয় বাড়ানো যায় সেটা নিয়ে পর্যালোচনা করা দরকার। আশা করি চেয়ারম্যান কর্মীদের বেতনের ব্যবস্থা করবেন। পুরো কর্মচারীরা কাজে ফিরবেন।”
চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, “পৌর কর্মচারীরা বেতন পাচ্ছেন না সেটা আমাকে জানায়নি কেন? বেতন দেওয়া যাচ্ছে না সেটা চেয়ারম্যানও জানায়নি। তাই এ বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই। তবে জরুরি পরিষেবা চালু রাখা প্রয়োজন।”