হুগলি: বিধানসভা নির্বাচনের আগে পরীজাদা কাশেম সিদ্দিকি তৃণমূলে যোগ দিতেই শুরু রাজনৈতিক কাঁটাছেড়া। উল্লেখ্যযোগ্য বিষয় কাশেম দলে আসতেই মুখ খুলেছেন বিধায়ক শওকত মোল্লা ও ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবির। ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক আবার বলেছেন, ধর্মগুরুদের রাজনীতিতে আসা উচিত নয়। এবার এই নিয়েই মুখ খুললেন আরও এক পীরজাদা ইব্রাহিম সিদ্দিকি।
আজ ইব্রাহিম সিদ্দিকি বলেন, “রাজনীতি তো অনেকেই করছেন। সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী তার মধ্যে অন্যতম। ওইটা কি শওকত মোল্লা দেখতে পাননি?” তাঁর এও প্রশ্ন, যদি ধর্মগুরুদের রাজনীতিতে আসা নিয়ে এত আপত্তি থাকে, তাহলে শওকতের দলনেত্রীই বা তাঁদের নিয়ে এত টানাটানি শুরু করেছেন কেন? ইব্রাহিম বলেন, “আমার ভাইপো কাশেম সিদ্দিকিকে টেনে নিয়ে গিয়ে রাজনীতিতে ঢোকালেন কেন? এত বড় পদই বা দেওয়া হল কেন?”
এরপরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ শানিয়ে তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আসল উদ্দেশ্য কি বাংলার মানুষ বুঝতে পারছেন না? মুসলিম ভোট টানতেই এইসব করেছেন। এতে চিড়ে ভিজবে না। বাংলার মানুষ সতর্ক। উনি কী কাজ করেছেন সেটা বাংলার মানুষ ভুলবেন না।”
বস্তুত, কাশেমকে আক্রমণ করে শওকত এও বলেছিলেন, “এদের মনে হয় খুব বেশি রুজি-রোজগার হচ্ছে না। কাশেম সিদ্দিকি যে কখন কী বলেন…।” উল্লেখ্য, কাশেমকে কটাক্ষ করতে ভোলেনি ভরতপুরের তৃণমূলের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। তিনি বলেন, “কাশেম সিদ্দিকী রাজনীতির অ আ ক খ জানেন না। ওনাকে নিয়ে কথা বলার কিছু নেই।”
হুগলি: বিধানসভা নির্বাচনের আগে পরীজাদা কাশেম সিদ্দিকি তৃণমূলে যোগ দিতেই শুরু রাজনৈতিক কাঁটাছেড়া। উল্লেখ্যযোগ্য বিষয় কাশেম দলে আসতেই মুখ খুলেছেন বিধায়ক শওকত মোল্লা ও ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবির। ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক আবার বলেছেন, ধর্মগুরুদের রাজনীতিতে আসা উচিত নয়। এবার এই নিয়েই মুখ খুললেন আরও এক পীরজাদা ইব্রাহিম সিদ্দিকি।
আজ ইব্রাহিম সিদ্দিকি বলেন, “রাজনীতি তো অনেকেই করছেন। সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী তার মধ্যে অন্যতম। ওইটা কি শওকত মোল্লা দেখতে পাননি?” তাঁর এও প্রশ্ন, যদি ধর্মগুরুদের রাজনীতিতে আসা নিয়ে এত আপত্তি থাকে, তাহলে শওকতের দলনেত্রীই বা তাঁদের নিয়ে এত টানাটানি শুরু করেছেন কেন? ইব্রাহিম বলেন, “আমার ভাইপো কাশেম সিদ্দিকিকে টেনে নিয়ে গিয়ে রাজনীতিতে ঢোকালেন কেন? এত বড় পদই বা দেওয়া হল কেন?”
এরপরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ শানিয়ে তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আসল উদ্দেশ্য কি বাংলার মানুষ বুঝতে পারছেন না? মুসলিম ভোট টানতেই এইসব করেছেন। এতে চিড়ে ভিজবে না। বাংলার মানুষ সতর্ক। উনি কী কাজ করেছেন সেটা বাংলার মানুষ ভুলবেন না।”
বস্তুত, কাশেমকে আক্রমণ করে শওকত এও বলেছিলেন, “এদের মনে হয় খুব বেশি রুজি-রোজগার হচ্ছে না। কাশেম সিদ্দিকি যে কখন কী বলেন…।” উল্লেখ্য, কাশেমকে কটাক্ষ করতে ভোলেনি ভরতপুরের তৃণমূলের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। তিনি বলেন, “কাশেম সিদ্দিকী রাজনীতির অ আ ক খ জানেন না। ওনাকে নিয়ে কথা বলার কিছু নেই।”