Mid Day Meal Viral Video : ‘স্যর বলল টিকটিকি ফেলে দিয়ে খেয়ে নে’, মিড ডে মিল খেয়ে অসুস্থ কমপক্ষে ৩৫ পড়ুয়া

TV9 Bangla Digital | Edited By: জয়দীপ দাস

Mar 26, 2023 | 2:10 PM

Mid Day Meal : ‘রাঁধুনি চোখেও দেখে না, কানেও শোনে না’, মিড ডে মিলে ‘টিকটিকির ঝোল’ নিয়ে তুমুল বিক্ষোভ উলুবেড়িয়ার স্কুলে (School)।

Follow Us

উলুবেড়িয়া : মিড ডে মিলের (Mid Day Meal) খাবার খেয়ে অসুস্থ প্রায় কুড়িজন শিশু। শনিবার ঘটনাটি ঘটে উলুবেড়িয়া ২ নম্বর ব্লকের তেহট্ট জুনিয়র বেসিক স্কুলে (School)। স্থানীয় সূত্রে খবর, খাবার খেতে খেতে আচমকা ডালের মধ্যে নজর পড়ে পড়ুয়াদের। দেখা যায় ডালের উপর ভাসছে একটা আস্ত একটা টিকটিকি। এদিকে ততক্ষণে ওই খাবার খেয়ে ফেলেছেন প্রায় সকল পড়ুয়াই। খানিক পর থেকেউ অসুস্থ হতে থাকে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ জন ছাত্র। কেউ করতে থাকে বমি, কারও পেটে অসহ্য ব্যথা। অসুস্থ পড়ুয়াদের নিয়ে যাওয়া হয় বৃন্দাবনপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। সেখানেই চলে প্রাথমিক চিকিৎসা। 

অভিভাবকদের অভিযোগ এই স্কুলের রাঁধুনি কানে ঠিক মতো শুনতে পান না, চোখেও ভাল দেখেন না। বারবার প্রধান শিক্ষকের কাছে রাঁধুনির বিষয়ে অভিযোগ করলেও তাতে তিনি কর্ণপাত করেননি বলে অভিযোগ। ঘটনায় স্কুলের ছাত্র প্রদীপ মালি বলে, “ডাল, আলুর তরকারি আর ভাত রান্না হয়েছিল। খেতে খেতে দেখি ডালে ভাসছে একটা আস্ত টিকটিকি। দেখা মাত্রই স্যারকে বলি। স্যার বলে ফেলে দিয়ে খেয়ে নিতে। তারপর খাওয়া-দাওয়া সেরে বাড়ি ফেরার পর বমি হয়েছিল আমার।”

ঘটনা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকরা। গোলাপী হান্দির বাচ্চাও পড়ে এই স্কুলে। রীতিমতো ক্ষোভের সুরে তিনি বলেন, “বাচ্চাগুলো স্কুল থেকে ফিরছিল তখন। নিজেদের মধ্যেই বলাবলি করছিল এটা-ওটা। ওদের মধ্যেই কেউ একজন বলছিল টিকটিকির ঝোল খাইয়েছে। আমি কৌতূহলবশত জিজ্ঞাস করাতেই বলে ডাল-তরকারির মধ্যে টিকটিকি পড়েছিল। সেই খাবারই খেতে দেওয়া হয়। ঘটনা শুনেই আমরা স্যারদের সঙ্গে কথা বলতে স্কুলে যাই। আমাদের ক্ষোভের কথা জানাই। স্কুলে যে রাঁধুনি আছে সে চোখে দেখতেও পায় না, কানে শুনতেও পায় না। ওনাকে বদলানোর জন্য অনেকবার বলেছি আমরা। কিন্তু, কোনও কাজ হয়নি। এদিকে টিকটিকি দেওয়া খাবারের কথা বলতে গেলে রাঁধুনি আবার বলছেন আপনাদের বাচ্চা কী খেয়ে মারা গিয়েছে?” 

উলুবেড়িয়া : মিড ডে মিলের (Mid Day Meal) খাবার খেয়ে অসুস্থ প্রায় কুড়িজন শিশু। শনিবার ঘটনাটি ঘটে উলুবেড়িয়া ২ নম্বর ব্লকের তেহট্ট জুনিয়র বেসিক স্কুলে (School)। স্থানীয় সূত্রে খবর, খাবার খেতে খেতে আচমকা ডালের মধ্যে নজর পড়ে পড়ুয়াদের। দেখা যায় ডালের উপর ভাসছে একটা আস্ত একটা টিকটিকি। এদিকে ততক্ষণে ওই খাবার খেয়ে ফেলেছেন প্রায় সকল পড়ুয়াই। খানিক পর থেকেউ অসুস্থ হতে থাকে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ জন ছাত্র। কেউ করতে থাকে বমি, কারও পেটে অসহ্য ব্যথা। অসুস্থ পড়ুয়াদের নিয়ে যাওয়া হয় বৃন্দাবনপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। সেখানেই চলে প্রাথমিক চিকিৎসা। 

অভিভাবকদের অভিযোগ এই স্কুলের রাঁধুনি কানে ঠিক মতো শুনতে পান না, চোখেও ভাল দেখেন না। বারবার প্রধান শিক্ষকের কাছে রাঁধুনির বিষয়ে অভিযোগ করলেও তাতে তিনি কর্ণপাত করেননি বলে অভিযোগ। ঘটনায় স্কুলের ছাত্র প্রদীপ মালি বলে, “ডাল, আলুর তরকারি আর ভাত রান্না হয়েছিল। খেতে খেতে দেখি ডালে ভাসছে একটা আস্ত টিকটিকি। দেখা মাত্রই স্যারকে বলি। স্যার বলে ফেলে দিয়ে খেয়ে নিতে। তারপর খাওয়া-দাওয়া সেরে বাড়ি ফেরার পর বমি হয়েছিল আমার।”

ঘটনা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকরা। গোলাপী হান্দির বাচ্চাও পড়ে এই স্কুলে। রীতিমতো ক্ষোভের সুরে তিনি বলেন, “বাচ্চাগুলো স্কুল থেকে ফিরছিল তখন। নিজেদের মধ্যেই বলাবলি করছিল এটা-ওটা। ওদের মধ্যেই কেউ একজন বলছিল টিকটিকির ঝোল খাইয়েছে। আমি কৌতূহলবশত জিজ্ঞাস করাতেই বলে ডাল-তরকারির মধ্যে টিকটিকি পড়েছিল। সেই খাবারই খেতে দেওয়া হয়। ঘটনা শুনেই আমরা স্যারদের সঙ্গে কথা বলতে স্কুলে যাই। আমাদের ক্ষোভের কথা জানাই। স্কুলে যে রাঁধুনি আছে সে চোখে দেখতেও পায় না, কানে শুনতেও পায় না। ওনাকে বদলানোর জন্য অনেকবার বলেছি আমরা। কিন্তু, কোনও কাজ হয়নি। এদিকে টিকটিকি দেওয়া খাবারের কথা বলতে গেলে রাঁধুনি আবার বলছেন আপনাদের বাচ্চা কী খেয়ে মারা গিয়েছে?” 

Next Article