AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Liluah Home: প্রধানমন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রীর ছবি নেই কেন, লিলুয়া হোমে গিয়ে বিরক্ত জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের সদস্যরা

Howrah: কেন্দ্রীয় এই দলের লিলুয়া হোমকে দরাজ সার্টিফিকেট দেওয়া নিঃসন্দেহে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, বিভিন্ন সময়ে রাজ্যের বিরোধী দলগুলি বিভিন্ন হোমের পরিকাঠামো নিয়ে প্রশ্ন তোলে।

Liluah Home: প্রধানমন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রীর ছবি নেই কেন, লিলুয়া হোমে গিয়ে বিরক্ত জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের সদস্যরা
লিলুয়া হোমে জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিটির সদস্যরা।
| Edited By: | Updated on: Apr 24, 2023 | 8:32 PM
Share

হাওড়া: লিলুয়ার সরকারি হোম পরিদর্শনে গেলেন জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের (NCPCR) একটি দল। শুধু পরিদর্শন নয়, হোমের সমস্ত সুবিধা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন তাঁরা। তবে এই সরকারি হোমে দেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর ছবি না থাকায় উষ্মা প্রকাশ করেন জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের সদস্য দিব্যা গুপ্তা। কেন্দ্রীয় এই দলের লিলুয়া হোমকে দরাজ সার্টিফিকেট দেওয়া নিঃসন্দেহে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, বিভিন্ন সময়ে রাজ্যের বিরোধী দলগুলি বিভিন্ন হোমের পরিকাঠামো নিয়ে প্রশ্ন তোলে। একাধিকবার লিলুয়ার এই হোমের পরিকাঠামো, পরিষেবাও প্রশ্নের মুখে পড়েছে। তবে দিল্লি থেকে আসা জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিটির সদস্যরা হোমের সুযোগ সুবিধায় সন্তুষ্ট। যদিও দিব্যা গুপ্তা বলেন, “কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের মধ্যে দূরত্ব যদিও বা থাকে তার প্রভাব শিশুদের উপর যেন না পড়ে সেদিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে। তাই সরকারি ভবনে দেশের প্রধান পদে আসীন ব্যক্তিদের ছবি থাকা উচিত।”

অন্যদিকে সীমান্ত পেরিয়ে দেশে আসা বাংলাদেশের শিশুদের নিয়ে সে দেশের সরকার চিন্তিত কি না তা নিয়েও এদিন প্রশ্ন তোলেন দিব্যা গুপ্তা। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমাদের দেশের সরকার যতটা উদ্যোগী হবে বাংলাদেশের সরকারকেও ততটা উদ্যোগী হতে হবে। তবেই সমস্যার সমাধান হবে।”

দিব্যা গুপ্তার বক্তব্য, “আমাদের দিক থেকে বিষয়টি দেখতে গেলে, যারা অনুপ্রবেশকারী তারা বেআইনি পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন। তা সত্ত্বেও আমরা তাদের থাকার বন্দোবস্ত করছি। খাওয়ার ব্যবস্থা করছি। পাশাপাশি নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করছি। বাংলাদেশ সরকারের উচিত ভারত সরকারের কাছে আবেদন করে তাদের দেশের শিশুদের ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া। কারণ হোমের আবাসিকরা আমার কাছে জানিয়েছে, তারা দেশে ফিরতে চান।”