Cattle Smuggling: শুধু বেরিয়েই আসছে গরু-মোষ, পাচারের বহর দেখে BSF-ও হাঁ

Sayanta Bhattacharya | Edited By: Soumya Saha

Jan 16, 2024 | 2:28 PM

BSF: এত বিপুল পরিমাণে গরু-মোষ পাচারের চেষ্টা সচরাচর চোখে পড়ে না। একের পর এক ট্রাকে গাদাগাদি, ঠাসাঠাসি করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল গরু-মোষ। কিন্তু বাংলাদেশ পাচারের আগেই জলপাইগুড়ির পানিকুড়ি টোল প্লাজ়ার কাছে ধরা পড়ে যায় পাচারকারীরা। উদ্ধার হয়েছে প্রায় ২৪০টি গবাদি পশু। যার বাজার মূল্য় প্রায় ১ কোটি ২৭ লাখ টাকা।

Follow Us

জলপাইগুড়ি: সীমান্তে গরু পাচারের বড়সড় চক্রের পর্দাফাঁস করল বিএসএফ। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকায় বিএসএফ-এর সতর্ক নজরদারির ফলে মাঝে মধ্যেই গরু পাচারের চেষ্টা বানচাল হয়। ধরে পড়ে পাচারকারীরা। উদ্ধার হয় গরু। তবে এত বিপুল পরিমাণে গরু-মোষ পাচারের চেষ্টা সচরাচর চোখে পড়ে না। একের পর এক ট্রাকে গাদাগাদি, ঠাসাঠাসি করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল গরু-মোষ। কিন্তু বাংলাদেশ পাচারের আগেই জলপাইগুড়ির পানিকুড়ি টোল প্লাজ়ার কাছে ধরা পড়ে যায় পাচারকারীরা। উদ্ধার হয়েছে প্রায় ২৪০টি গবাদি পশু। যার বাজার মূল্য় প্রায় ১ কোটি ২৭ লাখ টাকা।

প্রাথমিকভাবে বিএসএফ সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, এই বিপুল সংখ্যক গরু-মোষ বিহারের দিক থেকে নিয়ে আসা হচ্ছিল এবং জলপাইগুড়ি হয়ে বাংলাদেশে পাচারের ছক ছিল। পাঁচটি ট্রাকে করে প্রায় ২৪০টি গবাদি পশু নিয়ে আসা হচ্ছিল পাচারের উদ্দেশে। তবে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সতর্ক নজরদারির ফলে সীমান্ত পার করার আগেই তা ধরা পড়ে যায়। ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর পানিকুড়ি টোল প্লাজ়ার কাছে আটক করা হয় পাঁচটি ট্রাক। উদ্ধার করা হয়েছে গরু ও মোষগুলিকে। গবাদি পশু পাচারকারী সন্দেহে গ্রেফতার করা হয়েছে ১৪ জনকে। ধৃতদের ইতিমধ্যেই জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

বিএসএফ সূত্র মারফত আরও জানা যাচ্ছে, ধৃতদের থেকে একাধিক মোবাইল ফোন উদ্ধার হয়েছে। সূত্রের খবর, মোবাইল ফোনগুলির মধ্যে লুকোনো ছিল বিশেষ এক ধরনের কোড নম্বর। বিএসএফ সূত্রে খবর, এই কোড নম্বরগুলির মধ্যেই পাচারকারীরা অপর পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের পরিকল্পনা করেছিল।

উল্লেখ্য, বিগত দিনগুলিতে বার বার উত্তরবঙ্গের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকায় গরু পাচারকারীদের উপদ্রব দেখা গিয়েছে। বিএসএফ-এর নর্থ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারের তরফে সীমান্ত নজরদারি চালানোর জন্য উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্যামেরাও বসানো হয়েছে। সেখানে বিগত দিনগুলিতে বার বার সীমান্তবর্তী এলাকায় গরু পাচারকারীদের গতিবিধি ধরা পড়েছে।

জলপাইগুড়ি: সীমান্তে গরু পাচারের বড়সড় চক্রের পর্দাফাঁস করল বিএসএফ। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকায় বিএসএফ-এর সতর্ক নজরদারির ফলে মাঝে মধ্যেই গরু পাচারের চেষ্টা বানচাল হয়। ধরে পড়ে পাচারকারীরা। উদ্ধার হয় গরু। তবে এত বিপুল পরিমাণে গরু-মোষ পাচারের চেষ্টা সচরাচর চোখে পড়ে না। একের পর এক ট্রাকে গাদাগাদি, ঠাসাঠাসি করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল গরু-মোষ। কিন্তু বাংলাদেশ পাচারের আগেই জলপাইগুড়ির পানিকুড়ি টোল প্লাজ়ার কাছে ধরা পড়ে যায় পাচারকারীরা। উদ্ধার হয়েছে প্রায় ২৪০টি গবাদি পশু। যার বাজার মূল্য় প্রায় ১ কোটি ২৭ লাখ টাকা।

প্রাথমিকভাবে বিএসএফ সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, এই বিপুল সংখ্যক গরু-মোষ বিহারের দিক থেকে নিয়ে আসা হচ্ছিল এবং জলপাইগুড়ি হয়ে বাংলাদেশে পাচারের ছক ছিল। পাঁচটি ট্রাকে করে প্রায় ২৪০টি গবাদি পশু নিয়ে আসা হচ্ছিল পাচারের উদ্দেশে। তবে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সতর্ক নজরদারির ফলে সীমান্ত পার করার আগেই তা ধরা পড়ে যায়। ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর পানিকুড়ি টোল প্লাজ়ার কাছে আটক করা হয় পাঁচটি ট্রাক। উদ্ধার করা হয়েছে গরু ও মোষগুলিকে। গবাদি পশু পাচারকারী সন্দেহে গ্রেফতার করা হয়েছে ১৪ জনকে। ধৃতদের ইতিমধ্যেই জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

বিএসএফ সূত্র মারফত আরও জানা যাচ্ছে, ধৃতদের থেকে একাধিক মোবাইল ফোন উদ্ধার হয়েছে। সূত্রের খবর, মোবাইল ফোনগুলির মধ্যে লুকোনো ছিল বিশেষ এক ধরনের কোড নম্বর। বিএসএফ সূত্রে খবর, এই কোড নম্বরগুলির মধ্যেই পাচারকারীরা অপর পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের পরিকল্পনা করেছিল।

উল্লেখ্য, বিগত দিনগুলিতে বার বার উত্তরবঙ্গের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকায় গরু পাচারকারীদের উপদ্রব দেখা গিয়েছে। বিএসএফ-এর নর্থ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারের তরফে সীমান্ত নজরদারি চালানোর জন্য উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্যামেরাও বসানো হয়েছে। সেখানে বিগত দিনগুলিতে বার বার সীমান্তবর্তী এলাকায় গরু পাচারকারীদের গতিবিধি ধরা পড়েছে।

Next Article