AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Nisith Pramanik: নিশীথের PA পরিচয় দিয়ে BJP নেতার কাছ থেকে লক্ষাধিক টাকা হাতানোর অভিযোগ

Nisith Pramanik: ময়নাগুড়ি মাধব ডাঙা এলাকার বাসিন্দা বিশ্বনাথ শীল। তিনি বিজেপি-র মেখলিগঞ্জ ব্লক সভাপতি। তাঁর অভিযোগ, নিশীথের আপ্ত সহায়ক পরিমল রায়কে এই টাকা দিয়েছেন। তাঁর দাবি, পরিমলবাবু কথা দিয়েছিলেন, ভাগ্নে ও অন্যান্য যুবকদের চাকরি করে দেবেন।

Nisith Pramanik: নিশীথের PA পরিচয় দিয়ে BJP নেতার কাছ থেকে লক্ষাধিক টাকা হাতানোর অভিযোগ
নিশীথ প্রামাণিকImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 03, 2024 | 11:46 PM
Share

জলপাইগুড়ি: চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার খবর নতুন নয়। তবে এবার এই ঘটনায় নাম জড়লো নিশীথ প্রামাণিকের আপ্ত সহায়ক (PA)-র বিরুদ্ধে। তাঁর বিরুদ্ধে বিধানসভার টিকিট ও চাকরি দেবার নাম করে পঞ্চাশ লক্ষ টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ইতিমধ্যেই ময়নাগুড়ি থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। নির্দিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার উমেশ খান্ডবাহালে। যদিও নিশীথ প্রামানিক জানিয়েছেন, এই নামে তাঁর কোনও পিএ নেই। কোনওদিন ছিল না।

ময়নাগুড়ি মাধব ডাঙা এলাকার বাসিন্দা বিশ্বনাথ শীল। তিনি বিজেপি-র মেখলিগঞ্জ ব্লক সভাপতি। তাঁর অভিযোগ, নিশীথের আপ্ত সহায়ক পরিমল রায়কে এই টাকা দিয়েছেন। তাঁর দাবি, পরিমলবাবু কথা দিয়েছিলেন, তাঁর এক ভাগ্নে ও অন্যান্য যুবকদের চাকরি করে দেবেন। শুধু তাই নয়, ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে বিশ্বনাথকে টিকিটও পাইয়ে দেবেন। পরিমলের সেই কথা বিশ্বাস করে অনলাইনে মোটা অঙ্কের টাকা দেন বিশ্বনাথ বলে দাবি। যদিও, এই ঘটনায় নিশীথের আপ্ত সহায়ক পরিমল রায়কে টিভি৯ বাংলার প্রতিনিধি ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তিনি ফোন ধরেননি।

বিশ্বনাথ শীল বলেন, “২০১৪ সালে সিপিএম ছেড়ে বিজেপিতে যাই। তারপর থেকে বিজেপি করি। এরপর নিশীথ প্রামাণিকের সঙ্গে পরিচয় হয়। এরপর তাঁকে ফোন করে একদিন তাঁর বাড়ি যাই। আমার এক অনাথ ভাগ্নে আছে। তাঁর চাকরির জন্যই বলি। উনি আশ্বাস দিয়ে বলেন দিল্লিতে চাকরি হয়ে যাবে। তবে আমি রাজি হইনি। কারণ ও অনাথ সেই কারণে। এরপর ওই ব্যক্তি অর্থাৎ পরিমল রায় আমায় নিজেকে নিশীথ প্রামাণিকের পিএ পরিচয় দিয়েছে ধাপে ধাপে কখনও পঞ্চাশ লক্ষ, কখনও এক লক্ষ কখনও দুই লক্ষ টাকা নিয়েছে। আমায় টিকিট পাইয়ে দেবেও বলেছিল।”