AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Primary Teacher Recruitment: সুপ্রিম নির্দেশে শুরু প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া, উঠছে স্বজনপোষণের অভিযোগ

Primary Teacher Recruitment: যদিও অভিযোগের প্রসঙ্গ উঠতেই তা পাশ কাটিয়ে গিয়েছেন তৃণমূল প্রভাবিত প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের জেলা সভাপতি স্বপন বসাক। তাঁর বক্তব্য, এই বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না।

Primary Teacher Recruitment: সুপ্রিম নির্দেশে শুরু প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া, উঠছে স্বজনপোষণের অভিযোগ
বড় অভিযোহ অল বেঙ্গল প্রাইমারি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনেরImage Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Feb 08, 2024 | 7:05 PM
Share

জলপাইগুড়ি: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নির্দেশেই শেষ হচ্ছে দীর্ঘ প্রতীক্ষা। দীর্ঘ অপেক্ষার পর সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে পশ্চিমবঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষক পদে ৯৫৩৩ জনের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেছে রাজ্য সরকার। এরমধ্যে জলপাইগুড়ি জেলায় ১৩৯ জন রয়েছেন। বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টা থেকে জলপাইগুড়ি জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের ভবনে মেধাতালিকায় থাকা চাকরিপ্রার্থীদের কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর শীর্ষ আদালতের নির্দেশে নিয়োগপত্র পেয়ে খুশি চাকরিপ্রার্থীরাও। অনেককেই দেখা গেল কোলে সদ্যোজাত সন্তানকে নিয়ে নিয়োগপত্র নিতে এসেছেন। কিন্তু, এর মধ্যেও তৈরি হল বিতর্ক। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ফের দুর্নীতি ও স্বজনপোষণের অভিযোগ উঠল। 

অল বেঙ্গল প্রাইমারি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের জেলা সম্পাদক বিপ্লব ঝাঁ-র অভিযোগ, “দীর্ঘ লড়াইয়ের পর ওরা চাকরি পাচ্ছে। আমরা খুশি। কিন্তু, যে নিয়োগ তালিকা সামনে এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে যে স্কুলগুলিতে শিক্ষক দরকার সেখানে ভ্যাকেন্সি নেই। যেখানে প্রয়োজন নেই সেখানে ভ্যাকেন্সি আছে। স্বজনপোষণ না থাকলে, রাজনৈতিক প্রভাব না থাকলে এটা হত না। নিরপেক্ষভাবে নিয়োগ তালিকা তৈরি করা হলে এটা হত না। তৃণমূল থাকবে আর দুর্নীতি থাকবে না এটা তো হতে পারে না।” তাঁরা ইতিমধ্যে ইমেইল মারফত প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যানকে অভিযোগ জানিয়েছেন বলেও এদিন জানান।  

যদিও অভিযোগের প্রসঙ্গ উঠতেই তা পাশ কাটিয়ে গিয়েছেন তৃণমূল প্রভাবিত প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের জেলা সভাপতি স্বপন বসাক। তাঁর বক্তব্য এই বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। বলেন, “কী অভিযোগ আসছে তা নিয়ে আমি ঠিক বলতে পারব না। এর জন্য প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিরা আছেন। তাঁরা বলতে পারবেন।” এই অভিযোগ প্রসঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছিলাম জলপাইগুড়ি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান লৈক্ষ্য মোহন রায়ের সঙ্গে। তিনি যদিও বলছেন, ছাত্র শিক্ষক অনুপাত মেনেই এই নিয়োগ প্রক্রিয়া করা হচ্ছে।