গাজোলডোবা: বিগত বেশ কয়েকদিন ধরে লাগাতার বৃষ্টি হচ্ছে উত্তরবঙ্গে। সিকিম পাহাড় এবং ভূটানেও বৃষ্টি হচ্ছে। যার জেরে সেখানকার বিভিন্ন নদীর জলস্তর ক্রমাগত বাড়ছে। বাদ যায়নি তিস্তাও। এরই মধ্যে পা হড়কে কোনও ভাবে নদীর জলে পড়ে গেল হাতি। তীব্র স্রোতের টানে হাতিটি গাজোলডোবা তিস্তা গেটে এসে আটকে যায়। তখনই ঘটে মিরাকেল। এলাকাবাসী দেখতে পেয়ে খবর দেয় বনদফতরকে। তারা এসে উদ্ধার করে হাতিটিকে। প্রাণ বাঁচে তার।
ঘটনাটি ঘটেছে রাত্রি এগারোটা নাগাদ। প্রায় পনেরো থেকে সতেরোটি হাতির একটি দল তিস্তা বাঁধের উপর দিয়ে ফিরছিল। সেই সময় কোনও ভাবে পা হড়কে নদীতে পড়ে যায় একটি হাতি। গাজলডোবার ১৫ নম্বর গেটে এসে আটকে যায় দাঁতালটি। জলের স্রোতে হাবুডুবু খেতে থাকে। বিষয়টি দেখতে পান সেখানকার বাসিন্দারা। তারাই খবর দেয় বনদফতর এবং গাজল ডোবার গেটের দায়িত্বে থাকা কর্মীদের।
এ প্রসঙ্গে এক পরিবেশবিদ বলেন, “বলে না রাখে হরি মারে কে? রাত এগারোটা নাগাদ খবরটা পাই। ওই এলাকার লোকজন আমাদের ফোন করে ডাকেন। আর আমরা গিয়ে হাতিটাকে বাঁচাই। হাতিটিকে উদ্ধার করে বনদফতরে নিয়ে আসা হয়েছে। ওর স্বাস্থ্যর দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে।”
গাজোলডোবা: বিগত বেশ কয়েকদিন ধরে লাগাতার বৃষ্টি হচ্ছে উত্তরবঙ্গে। সিকিম পাহাড় এবং ভূটানেও বৃষ্টি হচ্ছে। যার জেরে সেখানকার বিভিন্ন নদীর জলস্তর ক্রমাগত বাড়ছে। বাদ যায়নি তিস্তাও। এরই মধ্যে পা হড়কে কোনও ভাবে নদীর জলে পড়ে গেল হাতি। তীব্র স্রোতের টানে হাতিটি গাজোলডোবা তিস্তা গেটে এসে আটকে যায়। তখনই ঘটে মিরাকেল। এলাকাবাসী দেখতে পেয়ে খবর দেয় বনদফতরকে। তারা এসে উদ্ধার করে হাতিটিকে। প্রাণ বাঁচে তার।
ঘটনাটি ঘটেছে রাত্রি এগারোটা নাগাদ। প্রায় পনেরো থেকে সতেরোটি হাতির একটি দল তিস্তা বাঁধের উপর দিয়ে ফিরছিল। সেই সময় কোনও ভাবে পা হড়কে নদীতে পড়ে যায় একটি হাতি। গাজলডোবার ১৫ নম্বর গেটে এসে আটকে যায় দাঁতালটি। জলের স্রোতে হাবুডুবু খেতে থাকে। বিষয়টি দেখতে পান সেখানকার বাসিন্দারা। তারাই খবর দেয় বনদফতর এবং গাজল ডোবার গেটের দায়িত্বে থাকা কর্মীদের।
এ প্রসঙ্গে এক পরিবেশবিদ বলেন, “বলে না রাখে হরি মারে কে? রাত এগারোটা নাগাদ খবরটা পাই। ওই এলাকার লোকজন আমাদের ফোন করে ডাকেন। আর আমরা গিয়ে হাতিটাকে বাঁচাই। হাতিটিকে উদ্ধার করে বনদফতরে নিয়ে আসা হয়েছে। ওর স্বাস্থ্যর দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে।”