Prisoner Escaped: হাতকড়া পরা অবস্থাতেই মালদা মেডিক্যাল থেকে পালাল বিচারাধীন বন্দি

Malda: বিচারাধীন বন্দির পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে হাসপাতাল চত্বরে। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিরাপত্তাকর্মীদের কোনও গাফিলতির কারণে এই কাণ্ড ঘটল কি না, তাও দেখা হচ্ছে বলে খবর।

Prisoner Escaped: হাতকড়া পরা অবস্থাতেই মালদা মেডিক্যাল থেকে পালাল বিচারাধীন বন্দি
প্রতীকী ছবিImage Credit source: Pixabay
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 30, 2023 | 6:53 PM

মালদা: হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেল বিচারাধীন বন্দি (Under Trial Prisoner)। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল (Malda Medical College) চত্বরে। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বেশ কয়েকজন বিচারাধীন বন্দিকে এদিন বিকেলে মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখান থেকেই নিরাপত্তাকর্মীদের নজর এড়িয়ে পালিয়ে যায় ওই বিচারাধীন বন্দি। পলাতক ওই বন্দির খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ। তবে শেষ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ওই বন্দির কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। বিচারাধীন বন্দির পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে হাসপাতাল চত্বরে। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিরাপত্তাকর্মীদের কোনও গাফিলতির কারণে এই কাণ্ড ঘটল কি না, তাও দেখা হচ্ছে বলে খবর।

পলাতক ওই বিচারাধীন বন্দির নাম-পরিচয় এখনও প্রকাশ্যে আসেনি। তবে প্রাথমিকভাবে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, ওই বন্দি উত্তর দিনাজপুরের বাসিন্দা। বাড়ি রায়গঞ্জে। অনেকদিন আগেই মালদার ইংরেজবাজার চত্বর থেকে ওই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে পাকড়াও করেছিল পুলিশ। মাদক মামলায় ধরা পড়েছিল ওই অভিযুক্ত। তারপর থেকে বিগত প্রায় এক বছরেরও বেশি সময় ধরে জেলবন্দি ওই অভিযুক্ত। মালদা জেলা সংশোধনাগারে ছিল সে। প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে, শারীরিক অসুস্থতার কারণে আজ ওই বিচারাধীন বন্দিকে নিয়ে আসা হয়েছিল মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর জন্য। আর সেই সময়েই সকলের নজর এড়িয়ে চম্পট দেয় অভিযুক্ত।

যদিও এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত জেল কর্তৃপক্ষের তরফে কিংবা পুলিশের তরফে কোনও বক্তব্য জানানো হয়নি। তবে হাসপাতালের এক কর্মী জানাচ্ছেন, হাতকড়া পরা অবস্থাতেই গাড়ি থেকে পালিয়ে যায় ওই বিচারাধীন বন্দি। হাসপাতালের কর্মী ও পুলিশ কর্মীরা বিষয়টি জানার পরই খোঁজাখুঁজি শুরু করে দেন। কিন্তু বেশ কিছুক্ষণ খোঁজার পরও কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি ওই বন্দির।