Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Malda School: বাংলার স্কুলে ‘মেধাবী’ সাপেরা, নাম- গোখরো, রাসেল ভাইপার, চন্দ্রবোড়া…আক্কেল গুড়ুম শিক্ষকদের

Malda School: স্কুল কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর, অবস্থা বদলের জন্য বারবার জেলাশাসক থেকে শুরু করে ডিপিএসসি-র চেয়ারম্যান, সবার কাছে দরবার করা হয়েছে। এমনকী পুরসভাকেও স্কুলের তরফে জানানো হয়েছে। কিন্তু, দিনের শেষে কাজের কাজ কিছু হয়নি।

Malda School: বাংলার স্কুলে 'মেধাবী' সাপেরা, নাম- গোখরো, রাসেল ভাইপার, চন্দ্রবোড়া...আক্কেল গুড়ুম শিক্ষকদের
মালদহের স্কুলে সাপের আতঙ্ক Image Credit source: TV 9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Mar 21, 2025 | 2:55 PM

মালদহ: সরকারি স্কুলে সাপের বাসা! একটা দু’টো নয়, একেবারে দল বেঁধে ঘুরে বেড়াচ্ছে রাসেল ভাইপার, গোখরো, চন্দ্রবোড়ার মতো বিষাক্ত সব সাপের দল! এমনই ছবি দেখা গেল মালদহের ইংরেজবাজার পুরসভার রেন্টাল হাউসিং এস্টেট প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। বিষধরদের দাপটে স্কুলমুখী হতেই ভয় পাচ্ছে পড়ুয়ারা। চিন্তায় অভিভাবকেরা। শুধু সাপের ভয়ই নয়, রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে স্কুলের অবস্থাও বেহাল। দেওয়ালে দেওয়ালে ফাটল। ঘর অন্ধকার, স্যাঁতস্যাঁতে। আতঙ্কে তো ক্লাসরুমে ঢোকেন না প্রধান শিক্ষিকা। বাইরে বসেন চেয়ার নিয়ে, ভিতরে ঢোকার সাহস পান না। কিন্তু, এ ভাবে আর কতদিন? প্রশ্ন তুলে ক্ষোভে ফুঁসছেন অভিভাবকেরা। 

এদিকে স্কুল কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর, অবস্থা বদলের জন্য বারবার জেলাশাসক থেকে শুরু করে ডিপিএসসি-র চেয়ারম্যান, সবার কাছে দরবার করা হয়েছে। এমনকী পুরসভাকেও স্কুলের তরফে জানানো হয়েছে। যদিও দিনের শেষে কোনও ফল হয়নি বলেই অভিযোগ স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার। তিনি বলছেন, “খুবই বাজে অবস্থা। ভয়ে বাচ্চারা স্কুলে আসতে চায় না। কিছুদিন আগে একটা সাপ ধরে বন দফতরে পাঠানো হয়েছে। আমিও খুব ভয়ে থাকি। বাইরে বসে থাকি।” 

চাপানউতোরের মধ্যেই ইংরেজবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী বলছেন, “স্কুলটা আমাদের মিউনসিপালিটির স্কুল না, গভর্মেন্ট স্কুল। আর দ্বিতীয়ত, ওখানে কাউন্সিলের অধীনে একটা ওয়ার্ড কমিটি আছে। সেখানে বলেনি, আমাদের জানায়নি। আমরা কী করে বুঝব ওখানে সাপের আড্ডা আছে! আর সাপ ক্যাচার তো মিনিউসিপালিটিতে নেই। ওটা তো বন বিভাগের কাছে আছে। আমাদের কাছে এ ধরনের অভিযোগ করলে আমরা কনসার্নড অথরিটিকে বলতাম।”