Maldah Blast: কালিয়াচকে বিস্ফোরণে জখম ৫ শিশু, পাশেই তৃণমূল নেতার জমি থেকে উদ্ধার প্রচুর বোমা

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Apr 24, 2022 | 6:13 PM

Maldah: আহত পাঁচজনেরই বয়স ৮ থেকে ১০ বছরের মধ্যে। তদন্তে বম্ব স্কোয়াড যাচ্ছে ঘটনাস্থলে।

Follow Us

মালদহ: কালিয়াচকে বোমা ফেটে জখম পাঁচ শিশু। তৃণমূল নেতার জমির পাশের জমিতে এই বিস্ফোরণ হয় রবিবার। জখম হয় পাঁচজন। পাশাপাশি তৃণমূল নেতার জমি থেকে দু’ জার ভর্তি বোমাও উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মালদহের কালিয়াচক গোলাপগঞ্জ ফাঁড়ি এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দা নিখিল সাহার বাড়ির পিছনে রবিবার বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। সে সময় পাঁচ শিশু সেখানে খেলছিল। অভিযোগ, একাধিক বোমা সেখানে ছিল। যা ফেটে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। তল্লাশি চালাতে গিয়ে দেখা যায় বিস্ফোরণস্থলের পাশের জমিতে একটি পরিত্যক্ত কুয়ো রয়েছে। তার মধ্যে দুই জার বোমা রাখা। সেই জমির মালিক সেন্টু শেখ নামে স্থানীয় এক তৃণমূল কর্মী। তাঁর ভাইপো অঞ্চল যুব তৃণমূলের সভাপতি শরিফ হোসেন।

রবিবার দুপুরে হঠাৎই বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে স্থানীয় গোপালনগর গ্রাম। এলাকার লোকজন ছুটে এসে দেখেন পাঁচ শিশু কেঁদে ভাসাচ্ছে। কারও হাতে, কারও পায়ে জখম। আহত রেহান শেখ (৪), সুবল সাহা (৬), বিক্রম সাহা (৮), শুভজিৎ সাহা (৯), মিঠুন সাহাকে (১০) উদ্ধার করে স্থানীয়রাই হাসপাতালে নিয়ে যায়। এদিকে পুলিশ এসে তদন্তে নেমে দেখে পাশেরই জমিটে জার ভর্তি বোমা রাখা। এই জমি আবার তৃণমূল কর্মী সেন্টু মিঞার। তাঁর ভাইপো গোলাপগঞ্জের যুব তৃণমূল সভাপতি। নাম শরিফ হোসেন। এলাকার লোকজনের অভিযোগ, শরিফরা এলাকায় সন্ত্রাসের আবহ তৈরি করতে বোমা, গুলি মজুত করেছে। সেই বোমা ফেটেই এদিন পাঁচ শিশু জখম হল। যদিও শরিফ সে অভিযোগ মানতে নারাজ।

স্থানীয় বাসিন্দা মজিবুর রহমানের অভিযোগ, “এর আগেও গন্ডগোল হয়েছে। এখনও তাই করছে। যাকে তাকে মারছে। শরিফ করছে এসব। শরিফের কাকার জমি থেকে বোমা পাওয়া গিয়েছে। শরিফই বোমা রেখেছে। ওরা নিয়মিত এলাকা দখলে রাখতে ঝামেলা করে।” মজিবুরের ভাই ফয়জলের কথায়, “আমাদের মারতে চায় ওরা। তাই এসব করছে। একটা পরিবারের জন্য গোটা গ্রামের লোক অশান্তিতে ভুগছে। থানা পুলিশ সব শরিফের হাতে। ওরাই বোমা মজুত করেছে। গ্রামকে অশান্ত করে রেখেছে সেন্টু, শরিফরা। ওরা এরকমই মস্তান।”

যদিও শরিফ হোসেন বলেন, “এই অভিযোগের কোনও ভিত্তি নেই। কেউ শত্রুতা থেকে এসব বলছে। আমার ওষুধের দোকান। সেখানেই ছিলাম। আমাকে ফোনে বলা হয় পাঁচজনের দুর্ঘটনা ঘটেছে। সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় থানার ওসি শ্যামসুন্দর সাহাকে জানাই। ওনাকেই বলি বিষয়টি খতিয়ে দেখতে। উনি নিজে এসেছেন ঘটনাস্থলে। তদন্ত চলছে। কেউ নিশ্চয়ই ফেলে গিয়েছে এটা। সত্যিটা ঠিকই সামনে আসবে।”

আরও পড়ুন: CPIM Protest: কিশোরীর রহস্যমৃত্যু, বামেদের থানা ঘেরাও কর্মসূচি ঘিরে তুলকালাম রাইপুরে

 

মালদহ: কালিয়াচকে বোমা ফেটে জখম পাঁচ শিশু। তৃণমূল নেতার জমির পাশের জমিতে এই বিস্ফোরণ হয় রবিবার। জখম হয় পাঁচজন। পাশাপাশি তৃণমূল নেতার জমি থেকে দু’ জার ভর্তি বোমাও উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মালদহের কালিয়াচক গোলাপগঞ্জ ফাঁড়ি এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দা নিখিল সাহার বাড়ির পিছনে রবিবার বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। সে সময় পাঁচ শিশু সেখানে খেলছিল। অভিযোগ, একাধিক বোমা সেখানে ছিল। যা ফেটে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। তল্লাশি চালাতে গিয়ে দেখা যায় বিস্ফোরণস্থলের পাশের জমিতে একটি পরিত্যক্ত কুয়ো রয়েছে। তার মধ্যে দুই জার বোমা রাখা। সেই জমির মালিক সেন্টু শেখ নামে স্থানীয় এক তৃণমূল কর্মী। তাঁর ভাইপো অঞ্চল যুব তৃণমূলের সভাপতি শরিফ হোসেন।

রবিবার দুপুরে হঠাৎই বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে স্থানীয় গোপালনগর গ্রাম। এলাকার লোকজন ছুটে এসে দেখেন পাঁচ শিশু কেঁদে ভাসাচ্ছে। কারও হাতে, কারও পায়ে জখম। আহত রেহান শেখ (৪), সুবল সাহা (৬), বিক্রম সাহা (৮), শুভজিৎ সাহা (৯), মিঠুন সাহাকে (১০) উদ্ধার করে স্থানীয়রাই হাসপাতালে নিয়ে যায়। এদিকে পুলিশ এসে তদন্তে নেমে দেখে পাশেরই জমিটে জার ভর্তি বোমা রাখা। এই জমি আবার তৃণমূল কর্মী সেন্টু মিঞার। তাঁর ভাইপো গোলাপগঞ্জের যুব তৃণমূল সভাপতি। নাম শরিফ হোসেন। এলাকার লোকজনের অভিযোগ, শরিফরা এলাকায় সন্ত্রাসের আবহ তৈরি করতে বোমা, গুলি মজুত করেছে। সেই বোমা ফেটেই এদিন পাঁচ শিশু জখম হল। যদিও শরিফ সে অভিযোগ মানতে নারাজ।

স্থানীয় বাসিন্দা মজিবুর রহমানের অভিযোগ, “এর আগেও গন্ডগোল হয়েছে। এখনও তাই করছে। যাকে তাকে মারছে। শরিফ করছে এসব। শরিফের কাকার জমি থেকে বোমা পাওয়া গিয়েছে। শরিফই বোমা রেখেছে। ওরা নিয়মিত এলাকা দখলে রাখতে ঝামেলা করে।” মজিবুরের ভাই ফয়জলের কথায়, “আমাদের মারতে চায় ওরা। তাই এসব করছে। একটা পরিবারের জন্য গোটা গ্রামের লোক অশান্তিতে ভুগছে। থানা পুলিশ সব শরিফের হাতে। ওরাই বোমা মজুত করেছে। গ্রামকে অশান্ত করে রেখেছে সেন্টু, শরিফরা। ওরা এরকমই মস্তান।”

যদিও শরিফ হোসেন বলেন, “এই অভিযোগের কোনও ভিত্তি নেই। কেউ শত্রুতা থেকে এসব বলছে। আমার ওষুধের দোকান। সেখানেই ছিলাম। আমাকে ফোনে বলা হয় পাঁচজনের দুর্ঘটনা ঘটেছে। সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় থানার ওসি শ্যামসুন্দর সাহাকে জানাই। ওনাকেই বলি বিষয়টি খতিয়ে দেখতে। উনি নিজে এসেছেন ঘটনাস্থলে। তদন্ত চলছে। কেউ নিশ্চয়ই ফেলে গিয়েছে এটা। সত্যিটা ঠিকই সামনে আসবে।”

আরও পড়ুন: CPIM Protest: কিশোরীর রহস্যমৃত্যু, বামেদের থানা ঘেরাও কর্মসূচি ঘিরে তুলকালাম রাইপুরে

 

Next Article