Minor Molestation: নাতনিকে বিস্কুটের লোভ দেখিয়ে ঘরে ডাকে দাদু, এরপরের ঘটনায় গুলিয়ে উঠবে গা…
Maldah: ওই নাবালিকা জানায়, তার ঠাকুমার দূর সম্পর্কের ভাই হয় ওই প্রৌঢ়। আত্মীয় তারা। দাদু বিস্কুট খাওয়ার কথা বলায় সেও দাদুর পিছু পিছু যায়।
মালদহ: বিস্কুট খাওয়াবে বলে নাতনিকে ঘরে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল দাদু। অভিযোগ, এরপরই একা ঘরে তাকে বিবস্ত্র করে শারীরিক নিগ্রহ করে। কোনওমতে দাদুর হাতে কামড় দিয়ে পালিয়ে আসে চতুর্থ শ্রেণির ওই ছাত্রী। বৈষ্ণবনগরের পর এবার শিরোনামে মালদহের হবিবপুর। ইতিমধ্যেই হবিবপুর (Habibpur) থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। যদিও নিগৃহীতার পরিবারের দাবি, ওই প্রৌঢ় নিজের ক্ষমতা খাটিয়ে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। এই ঘটনায় হতবাক এলাকার লোকজনও। ওই নাবালিকার মা জানান, বুধবার ঘটনাটি যখন ঘটে তিনি বাড়ি ছিলেন না। পরে মেয়ের কাছে সবটা জানতে পারেন। এরপরই পুলিশের লিখিত অভিযোগ জানান।
পুলিশকে ওই নাবালিকার পরিবার জানিয়েছে, বুধবার বিকেল ৫টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। ওই মেয়ে বাড়িতে কান্নাকাটি করছিল। মা ফিরে মেয়েকে কাঁদতে দেখে প্রশ্ন করেন। এরপরই সে জানায়, বুধবার দুপুর ২টো নাগাদ তার দাদু বিস্কুট খাওয়াবে বলে বাড়ির কাছেই একটি ঝাঁটার কারখানার ঘরে নিয়ে যান। সেখানে মেয়েকে বিবস্ত্র করে তাকে শারীরিক নির্যাতন করে। কোনওমতে মেয়ে পালিয়ে আসে।
ওই নাবালিকা জানায়, তার ঠাকুমার দূর সম্পর্কের ভাই হয় ওই প্রৌঢ়। আত্মীয় তারা। দাদু বিস্কুট খাওয়ার কথা বলায় সেও দাদুর পিছু পিছু যায়। এরপরই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে। যদিও পরিবারের দাবি, বড় বিপদের আগেই মেয়ে তা কাটিয়ে বেরিয়ে আসে। তবে বুদ্ধি করে না বেরোতে পারলে কী হত, তা ভেবে শিউরে উঠছে পরিবার। পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করুক, দাবি তাদের। তবে একই পরিবারের লোক হওয়ায় সেই আবেগকে উস্কে ওই প্রৌঢ় নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।
আরও পড়ুন: Teacher Arrested: ছাত্রী ব্যালকনিতে না এলে মন ভাল লাগে না স্যরের, এরপর যা পরিণতি হল শিক্ষকের…