সামশেরগঞ্জ: ভাঙচুর। গাড়ি-বাড়িতে আগুন। মুর্শিদাবাদের হিংসাকবলিত এলাকায় এইসব ছবি দেখা গিয়েছে। এবার জানা গেল, হিংসার সময় চলেছিল ছররা গুলিও। এবং এক যুবক গুলিবিদ্ধও হন। ঘটনার এক সপ্তাহ পর সামশেরগঞ্জ থানার ধুলিয়ানের ওই যুবক মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হওয়ার পরই বিষয়টি সামনে এসেছে।
ওয়াকফ আইনের বিরোধিতাকে কেন্দ্র করে মুর্শিদাবাদের একাধিক এলাকায় গত কয়েকদিন গোলমাল হয়। হিংসাকবলিত এলাকায় মৃত্যু হয় তিনজনের। জাফরাবাদে পিতা-পুত্রকে কুপিয়ে খুন করা হয়। গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় একজনের। মুর্শিদাবাদের হিংসায় বাংলাদেশের দুষ্কৃতীদের জড়িত থাকার অভিযোগ নিয়ে শাসক-বিরোধী তরজা চলছে।
এই পরিস্থিতিতে জানা গেল, হিংসার সময় চলেছিল ছররা গুলিও। শনিবার মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে বছর ত্রিশের এক যুবক ভর্তি হয়েছেন। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ১২ এপ্রিল গুলিবিদ্ধ হন ওই যুবক। ঘটনার পর তিনি স্থানীয় বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করান। কিন্তু, এক সপ্তাহেও সুস্থ হননি। এরপরই গতকাল মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হয়েছেন। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, তাঁর পায়ে ছোট গুলি (ছররা) রয়েছে। অস্ত্রোপচার করে তা বের করতে হবে।
ওই যুবক কেন এতদিন হাসপাতালে ভর্তি হননি, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অনেকে বলছেন, ভয়ে হয়তো তিনি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসেননি। একইসঙ্গে প্রশ্ন উঠছে, গোলমালের সময় ছররা গুলি কে বা কারা চালিয়েছিল? আরও কেউ গুলিবিদ্ধ হয়েছেন কি না, সেই প্রশ্নও উঠেছে।
সামশেরগঞ্জ: ভাঙচুর। গাড়ি-বাড়িতে আগুন। মুর্শিদাবাদের হিংসাকবলিত এলাকায় এইসব ছবি দেখা গিয়েছে। এবার জানা গেল, হিংসার সময় চলেছিল ছররা গুলিও। এবং এক যুবক গুলিবিদ্ধও হন। ঘটনার এক সপ্তাহ পর সামশেরগঞ্জ থানার ধুলিয়ানের ওই যুবক মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হওয়ার পরই বিষয়টি সামনে এসেছে।
ওয়াকফ আইনের বিরোধিতাকে কেন্দ্র করে মুর্শিদাবাদের একাধিক এলাকায় গত কয়েকদিন গোলমাল হয়। হিংসাকবলিত এলাকায় মৃত্যু হয় তিনজনের। জাফরাবাদে পিতা-পুত্রকে কুপিয়ে খুন করা হয়। গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় একজনের। মুর্শিদাবাদের হিংসায় বাংলাদেশের দুষ্কৃতীদের জড়িত থাকার অভিযোগ নিয়ে শাসক-বিরোধী তরজা চলছে।
এই পরিস্থিতিতে জানা গেল, হিংসার সময় চলেছিল ছররা গুলিও। শনিবার মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে বছর ত্রিশের এক যুবক ভর্তি হয়েছেন। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ১২ এপ্রিল গুলিবিদ্ধ হন ওই যুবক। ঘটনার পর তিনি স্থানীয় বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করান। কিন্তু, এক সপ্তাহেও সুস্থ হননি। এরপরই গতকাল মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হয়েছেন। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, তাঁর পায়ে ছোট গুলি (ছররা) রয়েছে। অস্ত্রোপচার করে তা বের করতে হবে।
ওই যুবক কেন এতদিন হাসপাতালে ভর্তি হননি, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অনেকে বলছেন, ভয়ে হয়তো তিনি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসেননি। একইসঙ্গে প্রশ্ন উঠছে, গোলমালের সময় ছররা গুলি কে বা কারা চালিয়েছিল? আরও কেউ গুলিবিদ্ধ হয়েছেন কি না, সেই প্রশ্নও উঠেছে।