Murshidabad TMC: বিজয়া সম্মিলনীতে গরহাজির সিংহভাগ তৃণমূল বিধায়ক, দলীয় কোন্দল?
Murshidabad: বহরমপুরে এদিনের বিজয়া অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিলেন সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূল বিধায়ক। যাননি বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান অপূর্ব সরকারও। অন্যদিকে ছিলেন বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সভাপতি শাওনি সিংহ রায়, রানিনগরের বিধায়ক সৌমিক হোসেন, বেলডাঙার বিধায়ক হাসানুজ্জামান, জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি।

মুর্শিদাবাদ: দলের বিজয়া সম্মিলনী। জেলা অফিসে অনুষ্ঠান। অথচ সিংহভাগ বিধায়কই অনুপস্থিত। শনিবার সন্ধ্যায় বহরমপুরে জেলা কার্যালয়ে তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনীর এই চিত্র উস্কে দিচ্ছে গোষ্ঠী কোন্দল নিয়ে প্রশ্ন। যদিও দলীয় নেতৃত্ব বলছেন, সেসব কিছু না। বিধায়কদের নানান ব্য়স্ততা। তার মধ্যেও সকলেই চেষ্টা করেছেন আসার।
রাজ্য নেতৃত্ব নির্দেশ দিয়েছিল, প্রতিটি ব্লক এবং শহরে বিজয়া সম্মেলনের আয়োজন করতে হবে। ব্লকের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট বিধানসভার বিধায়ক ও ব্লকের ক্ষেত্রে ব্লক সভাপতি, অঞ্চল সভাপতি ও সমস্ত ব্লক এবং অঞ্চল নেতৃত্বকে অংশ নিতে হবে। শহরের ক্ষেত্রে টাউন সভাপতি ও ওয়ার্ড প্রেসিডেন্টদের অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে।
বহরমপুরে এদিনের বিজয়া অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিলেন সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূল বিধায়ক। যাননি বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান অপূর্ব সরকারও। অন্যদিকে ছিলেন বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সভাপতি শাওনি সিংহ রায়, রানিনগরের বিধায়ক সৌমিক হোসেন, বেলডাঙার বিধায়ক হাসানুজ্জামান, জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি।
মুর্শিদাবাদ বহরমপুর সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের পক্ষ থেকে মোট ২৭টি বিজয়া সম্মিলনী হয়। নওদা ও ভরতপুরে সেই অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিলেন এলাকার বিধায়ক শাহিনা মমতাজ ও হুমায়ুন কবীর। বিজয়া সম্মিলনীতে কি তবে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল উঠে এল? শাওনির কথায়, “১ তারিখ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত সমস্ত ব্লক, টাউনে বিজয়া সম্মিলনী হয়েছে। এটা প্রতিবার হয়। জেলায় ইফতার পার্টি, জেলায় বিজয়া সম্মিলনী করি আমরা। সেইমতোই পার্টি অফিসে সকলকে ডাকা হয়েছে। অনেক বিধায়কই এসেছেন। কর্মাধ্যক্ষরাও এসেছেন। এটা মিলন উৎসব। সকলেই আসবেন।”
