Murder: সম্পর্কে টানাপোড়েন, শনির সকালে প্রেমিকাকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ প্রেমিকের বিরুদ্ধে

Koushik Ghosh | Edited By: জয়দীপ দাস

May 11, 2024 | 7:13 PM

Murder: দিন কম্পিউটার ক্লাসে গিয়েছিলেন সাবিয়া। অভিযোগ, ফেরার পথে দৌলতাবাদ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পিছনে একটা ফাঁকা জায়গায় নিয়ে যায় তাঁর প্রেমিক। সেখানেই ছুরি দিয়ে কুপিয়ে খুন করে।

Murder: সম্পর্কে টানাপোড়েন, শনির সকালে প্রেমিকাকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ প্রেমিকের বিরুদ্ধে
শোরগোল এলাকায়
Image Credit source: TV-9 Bangla

Follow Us

মুর্শিদাবাদ: প্রেমে ঝামেলা। প্রাণ গেল প্রেমিকা। কুপিয়ে খুনের অভিযোগ প্রেমিকের বিরুদ্ধে। শনিবার সকালে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটেছে মুর্শিদাবাদের দৌলতাবাদের মির্জাপুরে। এ ঘটনায় পুলিশ ইতিমধ্যেই প্রেমিক মানোয়ার হোসেনকে গ্রেফতার করেছে। ধৃতের বাড়ি হাজিপাড়া গ্রামে। মৃতার নাম সাবিয়া খাতুন। সাবিয়ার সঙ্গে এই মানোয়ারের প্রায় তিন বছরের সম্পর্ক ছিল বলে জানা যাচ্ছে। বিয়ে নিয়েও কথা হচ্ছিল। সাবিয়ার পরিবার সূত্রে খবর, সম্পর্কে থাকলেও নানা ভাবে তাঁদের মেয়ের উপর মানসিক নির্যাতন চালাতো মানোয়ার। তাঁর গতিবিধিও নিয়ন্ত্রণ করতে চাইতো। এই নিয়ে ঝামেলাও হয়েছে একাধিকবার। এদিন কম্পিউটার ক্লাসে গিয়েছিলেন সাবিয়া। অভিযোগ, ফেরার পথে দৌলতাবাদ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পিছনে একটা ফাঁকা জায়গায় নিয়ে যায় তাঁর প্রেমিক। সেখানেই ছুরি দিয়ে কুপিয়ে খুন করে। 

ঘটনায় এলাকার বাসিন্দা জইরুদ্দিন আহমেদ বলছেন, ভোজালি দিয়ে কোপ মেরে মেরে ফেলেছে বলে শুনছি। ওদের মধ্যে ভালবাসর সম্পর্ক ছিল বলে জেনেছি। সেখানেই কিছু সমস্যা হয়েছিল। তা থেকে বিবাদ। তার ফলেই এই ঘটনা। ছেলেটাই মেয়েটাকে খুন করেছে বলে শুনছি। 

এলাকার আর এক বাসিন্দা সোমা খাতুন বলছেন, ছেলেটাই মেরেছে। ওই ছেলেটার সঙ্গে নাকি সম্পর্ক ছিল মেয়েটার। মেয়েটা নাকি কোথাও বের হতে গেলে হুমকি দিত। টিউশন গেলে বা আত্মীয়-স্বজনের বাড়ি গেলেও হুমকি দিত। বলত মেরে ফেলব। কেটে ফেলব। আমরা এর বিচার চাই। আমরা ওই ছেলের ফাঁসি চাই। সাবিয়ার পরিবারের এক সদস্য বলছেন, কম্পিউটার ক্লাসে গিয়েছিল থানার মোড়ে। সেথান থেকে বাড়ি আসার পথেই নাকি  দৌলতাবাদ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পিছনে একটা বাগানে নিয়ে গিয়ে মেরে ফেলেছে ওই ছেলেটা। ওদের মধ্যে দু-তিন বছরের সম্পর্ক ছিল। বিয়েও করবে বলে ওরা ঠিক করেছিল। কিন্তু তা নিয়েও কিছু ঝামেলা হচ্ছিল। 

Next Article
Adhir Chowdhury: একদিকে জনগণের ডাক্তার, অন্যদিকে বিশ্বকাপ জয়ী পাঠান, জীবনের কঠিনতম ভোট যুদ্ধে অধীর?