মুর্শিদাবাদ: জ্বলছে মুর্শিদাবাদ। সুতি-ধুলিয়ান-জঙ্গীপুরের মতো একাধিক জায়গায় অশান্তি চলছে। এই নিয়ে মুখ খুললেন বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। এই মুর্শিদাবাদ নিয়ে গর্বিত ছিলেন হুমায়ুন। এখনও রয়েছেন। বারেবারে বলেছেন, এই জেলা বরাবর সম্প্রীতির নজির রেখেছে। হুমায়ুনের সেই মুর্শিদাবাদে এই ধরনের ঘটনা কীভাবে ঘটল তা ভেবেই কুল-কিনারা করতে পারছেন না তিনি। ‘জেলাবাসী হিসাবে মোটেই সুখকর নয়’, বলছেন ভরতপুরের তৃণমূলের বিধায়ক।
বরাবরই হুমায়ুনকে দেখা যায় ‘দাপুটে’ মেজাজে। কয়েক দিন আগেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, “মুর্শিদাবাদে ঢুকলেই কত ধানে কত চাল বুঝিয়ে দেবেন।” ধর্মীয় রাজনীতির বিরুদ্ধে নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ককে বিঁধতে গিয়ে হুমায়ুন হাতেও তুলে নিয়েছিলেন গীতা। বলেছিলেন, “আমি কয়েকদিন পড়েছিলাম। তবে কিছু অক্ষর কঠীন তাই বুঝতে অসুবিধা হয়।” জানিয়েছিলেন, তিনি যেমন নিজের ধর্মের প্রতি আস্থাশীল, তেমন অন্যের ধর্মের প্রতিও শ্রদ্ধাশীল। সেই হুমায়ুন আজ দেখা গেল খানিকটা নিস্তেজ। বললেন, “ত্রিস্তরীয় জনপ্রতিনিধি রয়েছেন এই জেলায়। এখানে তৃণমূল অনেক বড়-বড় মাথা আছে। অল্প সংখ্যক বিরোধী রয়েছে। সকলকে মিলে এই জেলার হারিয়ে যাওয়া গৌরব ফেরাতে হবে।”
হুমায়ুন মঙ্গলবার বলেছেন, যাঁরা অশান্তি লাগানোর চেষ্টা করছেন তাদের বরদাস্থ করা হবে না। নিজের দলের এতজন জনপ্রতিনিধি থাকার পরও কীভাবে এই অশান্তির পরিবেশ তৈরি হল? প্রশ্ন তুলেছেন হুমায়ুন। তিনি বলেন, “এখানে তিন-তিন জন বিধায়কের বাস। সামশেরগঞ্জ, ফরাক্কা এবং সাগরদিঘির বিধায়কের স্থানীয়। সর্বপরি খলিলুর রহমান যিনি ওই লোকসভার সাংসদ ও জেলা পরিষদের সভাপতিও। এতগুলো জনপ্রতিনিধি থাকার পরও আমাদের জেলার কেন বদনাম হল? জেলাবাসী হিসাবে আমাদের অনেক বাজেবাজে কথা শুনতে হচ্ছে। এটা মোটেই ভাল লাগছে না। সুখকর হচ্ছে না।” হুমায়ুনের আহ্বান, যেভাবে দীর্ঘদিন ধরে এই জেলায় সম্প্রীতি বজায় ছিল, সেই একই ভাবে আবার সবটা ঠিক করতে হবে।
মুর্শিদাবাদ: জ্বলছে মুর্শিদাবাদ। সুতি-ধুলিয়ান-জঙ্গীপুরের মতো একাধিক জায়গায় অশান্তি চলছে। এই নিয়ে মুখ খুললেন বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। এই মুর্শিদাবাদ নিয়ে গর্বিত ছিলেন হুমায়ুন। এখনও রয়েছেন। বারেবারে বলেছেন, এই জেলা বরাবর সম্প্রীতির নজির রেখেছে। হুমায়ুনের সেই মুর্শিদাবাদে এই ধরনের ঘটনা কীভাবে ঘটল তা ভেবেই কুল-কিনারা করতে পারছেন না তিনি। ‘জেলাবাসী হিসাবে মোটেই সুখকর নয়’, বলছেন ভরতপুরের তৃণমূলের বিধায়ক।
বরাবরই হুমায়ুনকে দেখা যায় ‘দাপুটে’ মেজাজে। কয়েক দিন আগেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, “মুর্শিদাবাদে ঢুকলেই কত ধানে কত চাল বুঝিয়ে দেবেন।” ধর্মীয় রাজনীতির বিরুদ্ধে নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ককে বিঁধতে গিয়ে হুমায়ুন হাতেও তুলে নিয়েছিলেন গীতা। বলেছিলেন, “আমি কয়েকদিন পড়েছিলাম। তবে কিছু অক্ষর কঠীন তাই বুঝতে অসুবিধা হয়।” জানিয়েছিলেন, তিনি যেমন নিজের ধর্মের প্রতি আস্থাশীল, তেমন অন্যের ধর্মের প্রতিও শ্রদ্ধাশীল। সেই হুমায়ুন আজ দেখা গেল খানিকটা নিস্তেজ। বললেন, “ত্রিস্তরীয় জনপ্রতিনিধি রয়েছেন এই জেলায়। এখানে তৃণমূল অনেক বড়-বড় মাথা আছে। অল্প সংখ্যক বিরোধী রয়েছে। সকলকে মিলে এই জেলার হারিয়ে যাওয়া গৌরব ফেরাতে হবে।”
হুমায়ুন মঙ্গলবার বলেছেন, যাঁরা অশান্তি লাগানোর চেষ্টা করছেন তাদের বরদাস্থ করা হবে না। নিজের দলের এতজন জনপ্রতিনিধি থাকার পরও কীভাবে এই অশান্তির পরিবেশ তৈরি হল? প্রশ্ন তুলেছেন হুমায়ুন। তিনি বলেন, “এখানে তিন-তিন জন বিধায়কের বাস। সামশেরগঞ্জ, ফরাক্কা এবং সাগরদিঘির বিধায়কের স্থানীয়। সর্বপরি খলিলুর রহমান যিনি ওই লোকসভার সাংসদ ও জেলা পরিষদের সভাপতিও। এতগুলো জনপ্রতিনিধি থাকার পরও আমাদের জেলার কেন বদনাম হল? জেলাবাসী হিসাবে আমাদের অনেক বাজেবাজে কথা শুনতে হচ্ছে। এটা মোটেই ভাল লাগছে না। সুখকর হচ্ছে না।” হুমায়ুনের আহ্বান, যেভাবে দীর্ঘদিন ধরে এই জেলায় সম্প্রীতি বজায় ছিল, সেই একই ভাবে আবার সবটা ঠিক করতে হবে।