TMC Leader Kidnap: মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে TMC নেতাকে কিডন্যাপ করল দুষ্কৃতীরা

Koushik Ghosh | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Aug 12, 2024 | 6:41 PM

Murshidabad: জানা যাচ্ছে, রবিবার টুটুলবাবু পুরাতন ডাকবাংলায় অবস্থিত নিজের পাটের ব্যবসার দোকানে বসে ছিলেন। আচমকা কয়েকজন দুষ্কৃতী দোকানে ঢোকে। অভিযোগ, তৃণমূল নেতার মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে তাঁকে অ্যাম্বুলেন্সে ওঠায়। এরপর ফরাক্কা হয়ে ঝাড়খণ্ড নিয়ে যায় তারা। সেখানে একটি নিরিবিলি জায়গায় নিয়ে গিয়ে একাধিক ভিডিয়ো বানানো হয় তার।

TMC Leader Kidnap: মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে TMC নেতাকে কিডন্যাপ করল দুষ্কৃতীরা
অপহৃত তৃণমূল নেতা
Image Credit source: Tv9 Bangla

Follow Us

মুর্শিদাবাদ: আগ্নেয়াস্ত্র মাথায় ঠেকিয়ে অপহরণ করা হল তৃণমূল নেতাকে। মুর্শিদাবাদের তিনপাকুড়িয়া পঞ্চায়েতের তৃণমূল কংগ্রেসের সদস্য তিনি। অপহৃত ব্যক্তির নাম টুটুল দাস। অভিযোগ,দুষ্কৃতীরা তাঁরা অ্যাম্বুলেন্সে তুলে নিয়ে গিয়েছে।

জানা যাচ্ছে, রবিবার টুটুলবাবু পুরাতন ডাকবাংলায় অবস্থিত নিজের পাটের ব্যবসার দোকানে বসে ছিলেন। আচমকা কয়েকজন দুষ্কৃতী দোকানে ঢোকে। অভিযোগ, তৃণমূল নেতার মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে তাঁকে অ্যাম্বুলেন্সে ওঠায়। এরপর ফরাক্কা হয়ে ঝাড়খণ্ড নিয়ে যায় তারা। সেখানে একটি নিরিবিলি জায়গায় নিয়ে গিয়ে একাধিক ভিডিয়ো বানানো হয় তার। এমনকী, টুটুল দাসের কাছ থেকে মোবাইল কেড়ে নেওয়া হয়। সিম খুলে ফেলা হয়। টুটুলবাবুর পরিবারের দাবি, এরপর ফোন করে দুষ্কৃতীরা ৪০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণের দাবি করে। টুটুল দাসের মোবাইল থেকেই তাঁর স্ত্রী অপর্ণা দাসকে ফোন করে তারা। অপর্ণা দাসের অভিযোগ, তাঁর স্বামীর নম্বর থেকেই তাঁকে ফোন করে দুষ্কৃতীরা। ৪০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়।

এ দিকে অপর্ণাদেবী টাকার ব্যবস্থা না করতে পারায় সন্ধেয় গড়িয়ে গেলে ডাকবাংলার একটি বাড়িতে টুটুলকে নিয়ে আসে অভিযুক্তরা। তারপর ৪০ লক্ষ টাকার একটি জমি বাবদ বায়না দেওয়ার নাম করে জবরদস্তি লিখে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ। পরে ঘটনা জানাজানি হতেই তিনপাকুরিয়া অঞ্চলের তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শহীদুল হকের তৎপরতায় টুটুল দাসকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। রাতেই সামসেরগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন তৃণমূল নেতা টুটুল দাস। পুরো বিষয়টির তদন্ত করে দেখছে সামসেরগঞ্জ থানার পুলিশ। টুটুল বলেন, “আমি দোকানে বসেছিলাম। হঠাৎ কয়েকজন এসে আমায় তুলে নিয়ে গেল। তারপর ওরা আমার ফোন থেকে মুক্তিপণ চায়।”

Next Article