Ram Mandir: চলতি মাসেই মুর্শিদাবাদে রাম মন্দিরের সূচনা, দিন ঘোষণা করে দিলেন অম্বিকানন্দ
Ram Mandir: শুধুমাত্র মন্দির নয়, রাম মন্দিরকে ঘিরে হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও অনাথ আশ্রমও তৈরি করা হবে। এলাকার উন্নয়নে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান হবে বলেও জানানো হয়েছে।
মুর্শিদাবাদ: মুর্শিদাবাদে বাবরি মসজিদ হবে বলে ঘোষণা করেছিলেন বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। এরপর ওই মুর্শিদাবাদেই রাম মন্দির তৈরির কথা বলা হয়। এবার একেবারে দিনক্ষণ ঘোষণা হয়ে গেল। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও ভূমিপূজন হবে শীঘ্রই। আমন্ত্রণ জানানো হবে হুমায়ূন কবিরকে। কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরীকেও ওই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করতে চায় কমিটি।
বুধবার মুর্শিদাবাদের বহরমপুরে গিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করে এ কথা জানিয়েছেন অম্বিকানন্দ মহারাজ। তিনি জানান, আগামী ২২ জানুয়ারি রামমন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন হবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন তিনি। প্রত্যেকের সমর্থন ও সাহায্যের জন্য তিনি আহ্বান জানিয়েছেন।
অম্বিকানন্দ জানান, ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবির আমন্ত্রিত থাকবেন ওই অনুষ্ঠানে। আমন্ত্রণ জানানো হবে অধীর চৌধুরীকেও। তিনি বলেন, “বামপন্থীদের মধ্যে যারা ধর্মের আফিম না খোঁজে, তাঁদের আমন্ত্রণ করা হবে।” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও দেশের সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের আমন্ত্রণ জানানো হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
অম্বিকানন্দ আরও জানিয়েছেন, শুধুমাত্র মন্দির নয়, রাম মন্দিরকে ঘিরে হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও অনাথ আশ্রমও তৈরি করা হবে। এলাকার উন্নয়নে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান হবে। তিনি জানান, মুর্শিদাবাদ অত্যন্ত স্পর্শকাতর এলাকা। ২২ জানুয়ারি সেখানে এক নতুন সূর্যোদয় দেখা যাবে। বঙ্গীয় হিন্দু সেনার তরফে আগেই রাম মন্দির তৈরির কথা ঘোষণা করেছিলেন অম্বিকানন্দ। তার আগেই হুমায়ুন কবীর বাবরি মসজিদ তৈরির কথা ঘোষণা করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, রাজনীতির সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই।