Recruitment Scam: ভাইরাল অডিয়ো: ‘ফেরত দিয়ে দেব’, চাকরির জন্য টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধেই

TV9 Bangla Digital | Edited By: Soumya Saha

Jan 08, 2023 | 7:33 PM

TMC in Murshidabad: ওই ভাইরাল অডিয়োয় বিধায়কের অপর প্রান্তে যিনি রয়েছেন, তাঁকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ২০১৭ সালের এক টেট পরীক্ষার্থীর থেকে যে টাকা দেওয়া হয়েছিল, সেই টাকা ফেরত চাওয়া হচ্ছে।

Follow Us

মুর্শিদাবাদ: চাকরি দেওয়ার নাম করে কি টাকা (Recruitment Scam) নিয়েছিলেন শাসক দলের বিধায়ক? এমনই এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠছে বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক (TMC MLA) জীবন কৃষ্ণ সাহার বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যেই এমন একটি ফোনে কথোপকথনের অডিয়ো ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে। দাবি করা হচ্ছে, সেই অডিয়ো ক্লিপে যাঁর থেকে টাকা ফেরত চাওয়া হচ্ছে, তিনি বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। যদিও সেই অডিয়ো ক্লিপের সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। ওই ভাইরাল অডিয়োয় বিধায়কের অপর প্রান্তে যিনি রয়েছেন, তাঁকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ২০১৭ সালের এক টেট পরীক্ষার্থীর থেকে যে টাকা দেওয়া হয়েছিল, সেই টাকা ফেরত চাওয়া হচ্ছে। তিনি টাকা ফেরত দেবেন এমন প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল সেই কথাও বলতে শোনা যাচ্ছে অডিয়ো ক্লিপে।

ভাইরাল ওই অডিয়ো ক্লিপে প্রশ্ন করা হচ্ছে, কত দেওয়া আছে? উত্তর আসছে, পাঁচ দেওয়া আছে। তারপর বলতে শোনা যাচ্ছে, একটু টাইম লাগবে দিতে। কিন্তু দিয়ে দেব। কবে পাওয়া যাবে সেই নিয়ে প্রশ্ন করা হলে উত্তর দেওয়া হচ্ছে, দশ দিন পর ফোন করে জানানো হবে প্রথম কিস্তিতে কবে ফেরত দেওয়া হবে। কার মাধ্যমে ওই ব্যক্তি যোগাযোগ করেছিলেন, সেই নিয়ে প্রশ্ন করলে উত্তর আসছে, বিধায়কের ভাগ্নে সুমিত সাহার মাধ্যমে তিনি যোগাযোগ করেছিলেন।

এই অডিয়ো ক্লিপ ভাইরাল হওয়ার বিষয়টি নিয়ে টিভি নাইন বাংলার তরফে বিধায়কের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এর সঙ্গে নিজের কোনও যোগাযোগ নেই বলেই দাবি করেন। ফোনে বিধায়ক জানান, “ওটি আমার গলা নয়। যে অডিয়োটির কথা বলা হচ্ছে, সেটি আমিও শুনেছি। এটি একটি চক্রান্ত এবং আমি প্রশাসনের দ্বারস্থ হচ্ছি। খুঁজে বের করতে হবে কে এর পিছনে রয়েছে।”

এদিকে বড়ঞার বিধায়কের এই ভাইরাল অডিয়ো ক্লিপটির বিষয়ে টিভি নাইন যোগাযোগ করেছিল শাসক দলের রাজ্যসভার সাংসদ শান্তনু সেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস দুর্নীতিতে জিরো টলারেন্স শুধু মুখে বলে না, কাজে করে দেখায়। দলের কেউ যদি কোনও কাজে যুক্ত বলে অভিযুক্ত প্রমাণিত হয়, সেখানে দল বা সরকার যা পদক্ষেপ করে… তা আমাদের দলের মহাসচিব বা মন্ত্রী থেকে শুরু করে, পুরসভার চেয়ারম্যান, পঞ্চায়েত সদস্য বা প্রধান, একাধিক নিদর্শন ইতিমধ্যেই রয়েছে। যে ফোন কলের কথা বলা হচ্ছে, সেটি তদন্ত সাপেক্ষ। ফরেন্সিক পরীক্ষা হওয়া উচিত। তবে যদি কেউ দোষী প্রমাণিত হন, তাহলে দল এই ধরনের কাজের পাশে থাকে না, তা নিশ্চিত করে বলা যায়।”

এই ভাইরাল অডিয়ো ক্লিপ প্রসঙ্গে বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “চাকরির যা দুর্নীতি হয়েছে সবটাতেই তৃণমূল জড়িত। আমরা আগেই বলেছি একটা পার্থ চট্টোপাধ্যায় একটা সুবীরের ভট্টাচার্য এর পিছনে জড়িত নয়। অনেক বড় দুর্নীতি, অনেকেই জড়িত রয়েছেন।”

মুর্শিদাবাদ: চাকরি দেওয়ার নাম করে কি টাকা (Recruitment Scam) নিয়েছিলেন শাসক দলের বিধায়ক? এমনই এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠছে বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক (TMC MLA) জীবন কৃষ্ণ সাহার বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যেই এমন একটি ফোনে কথোপকথনের অডিয়ো ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে। দাবি করা হচ্ছে, সেই অডিয়ো ক্লিপে যাঁর থেকে টাকা ফেরত চাওয়া হচ্ছে, তিনি বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। যদিও সেই অডিয়ো ক্লিপের সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। ওই ভাইরাল অডিয়োয় বিধায়কের অপর প্রান্তে যিনি রয়েছেন, তাঁকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ২০১৭ সালের এক টেট পরীক্ষার্থীর থেকে যে টাকা দেওয়া হয়েছিল, সেই টাকা ফেরত চাওয়া হচ্ছে। তিনি টাকা ফেরত দেবেন এমন প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল সেই কথাও বলতে শোনা যাচ্ছে অডিয়ো ক্লিপে।

ভাইরাল ওই অডিয়ো ক্লিপে প্রশ্ন করা হচ্ছে, কত দেওয়া আছে? উত্তর আসছে, পাঁচ দেওয়া আছে। তারপর বলতে শোনা যাচ্ছে, একটু টাইম লাগবে দিতে। কিন্তু দিয়ে দেব। কবে পাওয়া যাবে সেই নিয়ে প্রশ্ন করা হলে উত্তর দেওয়া হচ্ছে, দশ দিন পর ফোন করে জানানো হবে প্রথম কিস্তিতে কবে ফেরত দেওয়া হবে। কার মাধ্যমে ওই ব্যক্তি যোগাযোগ করেছিলেন, সেই নিয়ে প্রশ্ন করলে উত্তর আসছে, বিধায়কের ভাগ্নে সুমিত সাহার মাধ্যমে তিনি যোগাযোগ করেছিলেন।

এই অডিয়ো ক্লিপ ভাইরাল হওয়ার বিষয়টি নিয়ে টিভি নাইন বাংলার তরফে বিধায়কের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এর সঙ্গে নিজের কোনও যোগাযোগ নেই বলেই দাবি করেন। ফোনে বিধায়ক জানান, “ওটি আমার গলা নয়। যে অডিয়োটির কথা বলা হচ্ছে, সেটি আমিও শুনেছি। এটি একটি চক্রান্ত এবং আমি প্রশাসনের দ্বারস্থ হচ্ছি। খুঁজে বের করতে হবে কে এর পিছনে রয়েছে।”

এদিকে বড়ঞার বিধায়কের এই ভাইরাল অডিয়ো ক্লিপটির বিষয়ে টিভি নাইন যোগাযোগ করেছিল শাসক দলের রাজ্যসভার সাংসদ শান্তনু সেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস দুর্নীতিতে জিরো টলারেন্স শুধু মুখে বলে না, কাজে করে দেখায়। দলের কেউ যদি কোনও কাজে যুক্ত বলে অভিযুক্ত প্রমাণিত হয়, সেখানে দল বা সরকার যা পদক্ষেপ করে… তা আমাদের দলের মহাসচিব বা মন্ত্রী থেকে শুরু করে, পুরসভার চেয়ারম্যান, পঞ্চায়েত সদস্য বা প্রধান, একাধিক নিদর্শন ইতিমধ্যেই রয়েছে। যে ফোন কলের কথা বলা হচ্ছে, সেটি তদন্ত সাপেক্ষ। ফরেন্সিক পরীক্ষা হওয়া উচিত। তবে যদি কেউ দোষী প্রমাণিত হন, তাহলে দল এই ধরনের কাজের পাশে থাকে না, তা নিশ্চিত করে বলা যায়।”

এই ভাইরাল অডিয়ো ক্লিপ প্রসঙ্গে বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “চাকরির যা দুর্নীতি হয়েছে সবটাতেই তৃণমূল জড়িত। আমরা আগেই বলেছি একটা পার্থ চট্টোপাধ্যায় একটা সুবীরের ভট্টাচার্য এর পিছনে জড়িত নয়। অনেক বড় দুর্নীতি, অনেকেই জড়িত রয়েছেন।”

Next Video