বহরমপুর: নিজের পাড়তেই গুলিবিদ্ধ হলেন তৃণমূল নেতা। রবিবার দুপুরে দুষ্কৃতীরা এসে ওই তৃণমূল নেতাকে গুলি করেন বলে অভিযোগ। সে সময় পাড়ার একটি নির্মীয়মাণ ফ্ল্যাটের নীচে দাঁড়িয়ে ছিলেন ওই নেতা। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর শহর লাগোয়া চালতিয়া এলাকায়। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর আহত তৃণমূল নেতাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানেই ওই তৃণমূল নেতার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত মুর্শিদাবাদের ওই তৃণমূল নেতার নাম সত্যেন চৌধুরী।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চালতিয়া এলাকার নির্মীয়মাণ ফ্ল্যাটের নীচে যখন সত্যেন দাঁড়িয়ে ছিলেন তখন তিন জন দুষ্কৃতী বাইক নিয়ে এসেছিল। এবং গুলি করে বাইক নিয়ে পালিয়ে যায়। যদিও দুষ্কৃতীদের পরিচয় সম্পর্কে এখনও কিছু জানা যায়নি। কিন্তু এই ঘটনা ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে ওই এলাকায়। চালতিয়া এলাকায় রীতিমতো ভয়ের পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
মৃত তৃণমূল নেতার দেহের ময়নাতদন্তের করা হবে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। ঘটনার তদন্তও শুরু করেছে পুলিশ। পরিচিতদের হাতেই ওই তৃণমূল নেতা খুন হলেন, না বিরোধী দলের দুষ্কৃতীরা তাঁকে খুন করলেন সে বিষয়ে এখনও কিছুই জানা যায়নি। তৃণমূল নেতা খুনে বিস্ফোরক দাবি বিজেপি জেলা সভাপতি শাখারভ সরকারের। দিন কয়েক আগে ওই বিজেপি নেতা সাংবাদিক সম্মেলন করে দুই তৃণমূল বিধায়কের বিজেপিতে যোগ দানের কথা বলেছিলেন। সেই যোগদানে সত্যেন সহায়তা করছিলেন বলেই তাঁকে খুন হতে হল বলে অভিযোগ ওই বিজেপি নেতার। যদিও এ নিয়ে এখনও পর্যন্ত তৃণমূলের কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
বহরমপুর: নিজের পাড়তেই গুলিবিদ্ধ হলেন তৃণমূল নেতা। রবিবার দুপুরে দুষ্কৃতীরা এসে ওই তৃণমূল নেতাকে গুলি করেন বলে অভিযোগ। সে সময় পাড়ার একটি নির্মীয়মাণ ফ্ল্যাটের নীচে দাঁড়িয়ে ছিলেন ওই নেতা। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর শহর লাগোয়া চালতিয়া এলাকায়। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর আহত তৃণমূল নেতাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানেই ওই তৃণমূল নেতার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত মুর্শিদাবাদের ওই তৃণমূল নেতার নাম সত্যেন চৌধুরী।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চালতিয়া এলাকার নির্মীয়মাণ ফ্ল্যাটের নীচে যখন সত্যেন দাঁড়িয়ে ছিলেন তখন তিন জন দুষ্কৃতী বাইক নিয়ে এসেছিল। এবং গুলি করে বাইক নিয়ে পালিয়ে যায়। যদিও দুষ্কৃতীদের পরিচয় সম্পর্কে এখনও কিছু জানা যায়নি। কিন্তু এই ঘটনা ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে ওই এলাকায়। চালতিয়া এলাকায় রীতিমতো ভয়ের পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
মৃত তৃণমূল নেতার দেহের ময়নাতদন্তের করা হবে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। ঘটনার তদন্তও শুরু করেছে পুলিশ। পরিচিতদের হাতেই ওই তৃণমূল নেতা খুন হলেন, না বিরোধী দলের দুষ্কৃতীরা তাঁকে খুন করলেন সে বিষয়ে এখনও কিছুই জানা যায়নি। তৃণমূল নেতা খুনে বিস্ফোরক দাবি বিজেপি জেলা সভাপতি শাখারভ সরকারের। দিন কয়েক আগে ওই বিজেপি নেতা সাংবাদিক সম্মেলন করে দুই তৃণমূল বিধায়কের বিজেপিতে যোগ দানের কথা বলেছিলেন। সেই যোগদানে সত্যেন সহায়তা করছিলেন বলেই তাঁকে খুন হতে হল বলে অভিযোগ ওই বিজেপি নেতার। যদিও এ নিয়ে এখনও পর্যন্ত তৃণমূলের কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।