Phulia Hospital: অন্ধকারে ডুবল হাসপাতাল, গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত রোগীদের

Nadia: শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা নাগাদ আচমকাই কারেন্ট চলে যায়। গোটা হাসপাতাল অন্ধকারে ডুবে যায়। ওয়ার্ডে রোগীরা বসে, অথচ নেই কারেন্ট। হাসপাতালের মিটার ঘরে শর্ট সার্কিট হওয়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে গোটা গ্রামীণ হাসপাতাল। অভিযোগ, দীর্ঘ সময় কেটে গেলেও কারেন্ট আসেনি। তীব্র গরমের ভিতর রোগীদের কষ্ট বাড়ে।

Phulia Hospital: অন্ধকারে ডুবল হাসপাতাল, গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত রোগীদের
অন্ধকারে রোগীর বেডে বসে। Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 17, 2024 | 11:03 PM

নদিয়া: একে গরমে রক্ষা নেই, লোডশেডিং দোসর! হাসপাতালে এমনিতেই রোগীরা কাতরাচ্ছে। তার উপর আবার কারেন্ট না থাকার কারণে সীমাহীন দুর্ভোগ। ফুলিয়া সরকারি গ্রামীণ হাসপাতালে শুক্রবার এমনই অভিযোগ উঠল। এই ঘটনায় রোগীর আত্মীয়রা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কোনও প্রতিক্রিয়া এখনও মেলেনি।

অভিযোগ, শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা নাগাদ আচমকাই কারেন্ট চলে যায়। গোটা হাসপাতাল অন্ধকারে ডুবে যায়। ওয়ার্ডে রোগীরা বসে, অথচ নেই কারেন্ট। হাসপাতালের মিটার ঘরে শর্ট সার্কিট হওয়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে গোটা গ্রামীণ হাসপাতাল। অভিযোগ, দীর্ঘ সময় কেটে গেলেও কারেন্ট আসেনি। তীব্র গরমের ভিতর রোগীদের কষ্ট বাড়ে।

এ বিষয়ে শান্তিপুর পঞ্চায়েত সমিতির সহকারী সভাপতি চঞ্চল চক্রবর্তী বলেন, “শর্ট সার্কিট থেকে কারেন্ট গিয়েছে। দু’ঘণ্টা পার করে গেলেও তা সারাতে পারেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এদের সার্কিট সিস্টেমটা একেবারে আউটডোরের বাইরে। অপরিকল্পিত এই ব্যবস্থার আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ করি। যে কোনও সময় আগুন ধরতে পারে, বিপদ ঘটতে পারে।”