AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Crime: নিয়মিত টাকার জন্য চাপ, অ্যাম্বুল্যান্স চালককে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল নেত্রীর বিরুদ্ধে!

Nadia: এক অ্যাম্বুল্যান্স চালককে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল নেত্রীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র উত্তেজনা ছড়াল নদিয়ার তাহেরপুর থানার কালীনারায়ণপুর এলাকায়।

Crime: নিয়মিত টাকার জন্য চাপ, অ্যাম্বুল্যান্স চালককে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল নেত্রীর বিরুদ্ধে!
অ্যাম্বুল্যান্স চালকের আত্মহত্যায় আঙুল তৃণমূল নেত্রীর দিকে। প্রতীকী চিত্র।
| Edited By: | Updated on: Dec 12, 2021 | 1:09 PM
Share

নদিয়া: নিয়মিত টাকার জন্য চাপ দিতেন তৃণমূল (TMC) পঞ্চায়েত প্রধান ও তাঁর স্বামী। এক অ্যাম্বুল্যান্স চালককে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল নেত্রীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র উত্তেজনা ছড়াল নদিয়ার তাহেরপুর থানার কালীনারায়ণপুর এলাকায়। উদ্ধার হয়েছে একটি সুইসাইড নোট। তা নিয়ে ওই তৃণমূল নেতৃত্বের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছেন মৃতের পরিবারের সদস্যরা।

স্থানীয় সূত্রে খবর, কালীনারায়ণপুর পাহাড় পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কামগাছি এলাকার বাসিন্দা উত্তম বিশ্বাস (৫০)। দীর্ঘ আট বছর ধরে কালীনারায়ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি অ্যাম্বুল্যান্স চালাতেন তিনি। সাংসদের প্রদান করা ওই অ্যাম্বুল্যান্স চালিয়ে যা কমিশন পেতেন তা দিয়ে কোনওরকমে সংসার চলত তাঁর। অভিযোগ, বেশ কয়েক মাস ধরে তাঁর সেই কমিশন দেওয়া বন্ধ হয়ে যায় পঞ্চায়েতের নির্দেশে। উপরন্ত তাঁর কাছে টাকা চেয়ে বিভিন্ন সময়ে চাপ দেওয়া হত বলে তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধান দীপা দাস এবং তার স্বামী তৃণমূল কংগ্রেস নেতা জানকী দাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ। সেই টাকার চাপে ক্রমশ দিশাহারা হয়ে পড়ে ছিলেন উত্তম।

এর পর গত ৭ তারিখ তিনি নিজের বাড়িতে কীটনাশক খেয়ে ফেলন তিনি। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা। মৃত উত্তম ঘোষ মারা যাওয়ার আগে একটি সুইসাইড নোটে তৃণমূল প্রধান এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধে তার মৃত্যুর জন্য দায়ী বলে দাবি করে যান। সেই নোট উদ্ধার হতেই শুরু হয়েছে চাঞ্চল্য।

এর পরই পরিবারের তরফ থেকে ওই পঞ্চায়েত প্রধান এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধে তাহেরপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। যদিও সুইসাইড নোট এবং মৃতের পরিবারের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই প্রধান এবং তার স্বামী। তাঁরা দাবি করেন এই ঘটনার পিছনে তাঁরা কোনওভাবে জড়িত নযন। তাঁদের দাবি, মৃতের পারিবারিক সমস্যা ছিল এবং তাঁর অবৈধ সম্পর্ক ছিল। তার জেরে এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে দাবি তাঁদের।

এদিকে মৃতের পরিবারের অভিযোগ, টাকার জন্য চাপ দেওয়া হত অ্যাম্বুলেন্স চালককে। তাঁকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দিয়েছেন তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধান এবং তাঁর স্বামী।যদিও অভিযোগের ভিত্তিতে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে তাহেরপুর থানার পুলিশ।

আরও পড়ূুন: Hindustan Motors: একঘণ্টার জন্য ঘরে জ্বলবে আলো, ঘুরবে পাখা! ঠোঁটের কোণে চিলতে হাসি শ্রমিক আবাসনের বাসিন্দাদের

আরও পড়ূুন: Ration Dealer: কখনও রেশনের চালে পোকা,কখনও মিলছেই না রেশন! ফের ডিলারকে ঘিরে বিক্ষোভ

আরও পড়ূুন: Amrut Project: ‘আম্রুত প্রকল্পের টাকা ঢুকেছে তৃণমূল নেতাদের পকেটে’ দাবি সায়ন্তনের! ‘ও গোবর গণেশ’ কটাক্ষ শাসকদলের

আরও পড়ূুন: Weather Update: পশ্চিমী ঝঞ্ঝার বাধা কাটিয়ে ধীরে-ধীরে কমছে তাপমাত্রা! জাঁকিয়ে শীত এখন সময়ের অপেক্ষা