SIR in Bengal: বাগদার ভোটার হয়ে গেলেন পাণ্ডুয়ার, SIR ফর্ম না পেয়ে থানায় মহাদেব

Bagda: ১৪৯ নম্বর পার্টের বিএলও জানিয়েছেন, "মহাদেব দাসের নাম ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় রয়েছে। ২০২৪ সালের ভোটার তালিকায় আছে। কিন্তু সার্চিং করে দেখা যাচ্ছে, তাঁর ভোট হুগলির পাণ্ডুয়াতে চলে গিয়েছে। মহাদেব দাস তাঁর ভোটটি যাতে ফিরে পেতে পারেন, তা নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমি উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের জানিয়েছি।"

SIR in Bengal: বাগদার ভোটার হয়ে গেলেন পাণ্ডুয়ার, SIR ফর্ম না পেয়ে থানায় মহাদেব
মহাদেব দাসImage Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: সঞ্জয় পাইকার

Dec 08, 2025 | 2:48 AM

বাগদা: নাম , বাবার নাম, ভোটার কার্ডের নম্বর এক রয়েছে। কিন্তু ছবি পরিবর্তন করে উত্তর ২৪ পরগনার বাগদার ভোট চলে গিয়েছে হুগলিতে। এসআইআর ফর্ম না পেয়ে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বাগদার মহাদেব দাস। ভোট ফিরে পেতে বাগদা থানার দ্বারস্থ হলেন তিনি। তাঁর পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছে তৃণমূল। বাগদা থেকে তাঁর ভোট কীভাবে পাণ্ডুয়ায় গেল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

বাগদা ব্লকের হেলেঞ্চা গ্রাম পঞ্চায়েতের পারকৃষ্ণচন্দ্রপুরের বাসিন্দা মহাদেব দাস। ২০২৪ সালে বাগদা বিধানসভার ১৩৯ নম্বর বুথে ভোট দিয়েছেন। ২০০২ সালের ভোটার তালিকাতেও নাম রয়েছে তাঁর। কিন্তু, এখনও এসআইআর ফর্ম পাননি তিনি। ফর্ম না আসায় বিএলও-র কাছে গিয়ে জানতে চান, তাঁর ফর্ম কেন আসেনি। তা জেনেই চমকে ওঠেন। দেখতে পান, তাঁর নাম মহাদেব দাস, বাবা কালীপদ দাস ও ভোটার কার্ডের নম্বর এক রেখে, ছবি পরিবর্তন করে তাঁর ভোট চলে গিয়েছে হুগলির পাণ্ডুয়াতে। এরপর তিনি বিডিও অফিসে গিয়ে অভিযোগ করেন। অন্যদিকে এসআইআর ফর্ম না পেয়ে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। নিজের ভোট ফিরে পেতে শনিবার বাগদা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। মহাদেব বলেন, তিনি বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছেন। কিন্তু, ফর্ম পাননি।

এই বিষয়ে ১৪৯ নম্বর পার্টের বিএলও জানিয়েছেন, “মহাদেব দাসের নাম ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় রয়েছে। ২০২৪ সালের ভোটার তালিকায় আছে। কিন্তু সার্চিং করে দেখা যাচ্ছে, তাঁর ভোট হুগলির পাণ্ডুয়াতে চলে গিয়েছে। মহাদেব দাস তাঁর ভোটটি যাতে ফিরে পেতে পারেন, তা নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমি উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের জানিয়েছি।”

অন্যদিকে হেলেঞ্চা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রূপা হালদার জানিয়েছেন, “প্রকৃত ভোটারের নাম যাতে কোনওভাবেই বাদ না যায় আমরা সেটাই চাই । আমরা মহাদেব দাসের পাশে আছি।”