RG Kar: ‘পোস্টমর্টেম রিপোর্ট দেখে সবাই একই কথা বলছে…’, কাদের সন্দেহ করছেন ‘তিলোত্তমা’র বাবা?

Ananta Chattopadhyay | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Aug 13, 2024 | 7:17 AM

RG Kar Death Case: গত শুক্রবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে উদ্ধার হয় মহিলা চিকিৎসকের দেহ। আর সেই মৃত্যুই কার্যত নাড়িয়ে দিয়েছে গোটা দেশকে। দেহ উদ্ধার হওয়ার দিন রাতেই একজনকে লালবাজারে নিয়ে গিয়ে গ্রেফতার করে পুলিশ। এদিকে সোমবারই তাঁর পানিহাটির বাড়িতে গিয়ে পুলিশকে ডেডলাইন বেঁধে দিয়ে এসেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

RG Kar: পোস্টমর্টেম রিপোর্ট দেখে সবাই একই কথা বলছে..., কাদের সন্দেহ করছেন তিলোত্তমার বাবা?

Follow Us

পানিহাটি: আরজি করের ঘটনার পর থেকে পুলিশ ও প্রশাসন নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে ‘তিলোত্তমা’র বারবার সঙ্গে। তাঁদের বাড়িতে গিয়েছিলেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তবে মেয়ের মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা কাটেনি এখনও। যাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তিনি একাই অভিযুক্ত কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। প্রশ্ন তুলছেন ‘তিলোত্তমা’র বাবাও। তাঁর সন্দেহের তালিকায় কিন্তু একজন নেই, স্পষ্ট সে কথা জানিয়ে দিয়েছেন তিনি।

গত শুক্রবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে উদ্ধার হয় মহিলা চিকিৎসকের দেহ। আর সেই মৃত্যুই কার্যত নাড়িয়ে দিয়েছে গোটা দেশকে। দেহ উদ্ধার হওয়ার দিন রাতেই একজনকে লালবাজারে নিয়ে গিয়ে গ্রেফতার করে পুলিশ। এদিকে সোমবারই তাঁর পানিহাটির বাড়িতে গিয়ে পুলিশকে ডেডলাইন বেঁধে দিয়ে এসেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরই মুখ খুললেন নির্যাতিতার বাবা।

সোমবার রাতে নির্যাতিতার বাবা বলেন, ‘আমরা মুখ্যমন্ত্রীর ওপর পূর্ণ আস্থা রেখেছি। পুলিশের ওপরেও আস্থা আছে।’ বিভিন্ন সংগঠন তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছেন। প্রত্যেকের কাছেই তিলোত্তমার বাবার একটাই আর্জি, ‘ন্যায় বিচার চাই’। তিনি জানিয়েছেন, যাঁরাই ময়নাতদন্তের রিপোর্ট দেখছেন, সবাই একই কথা বলছেন। ডাক্তার ফোরাম থেকে শুরু করে ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ, সবাই বলছেন, ‘এটা একজনের কাজ নয়, একার পক্ষে এরকম ঘটনা সম্ভব নয়।’ পুলিশের ওপর আস্থা রাখলেও তিলোত্তমার বাবা বলেন, আর জি কর হাসপাতালে চেস্ট মেডিসিন বিভাগে যারা আছে, তাদের সবাইকেই সন্দেহের তালিকায় রেখেছি।

উল্লেখ্য, আগামী রবিবার পর্যন্ত পুলিশকে ডেডলাইন বেঁধে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানিয়েছেন, রবিবারের মধ্যে তদন্তের কিণারা না হলে মামলা সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়া হবে।

Next Article