Halisahar Municipality: ফুটপাত দখল করে গজিয়ে উঠেছিল আস্ত হোটেল, গুঁড়িয়ে দিল পুরসভা
Halisahar Municipality: এ প্রসঙ্গে, হালিশহর পৌরসভার চেয়ারম্যান শুভঙ্কর ঘোষ বলেন, "নোটিস আগেই দিয়েছি। ১৮ নম্বর ওয়ার্ডেও নোটিস দেওয়া হয়েছি। আজই তারিখ ছিল ভাঙার। সেই মতো ওই হোটেলের লোকজন জিনিসপত্র আগেই সরিয়ে নিয়েছিল।"
![Halisahar Municipality: ফুটপাত দখল করে গজিয়ে উঠেছিল আস্ত হোটেল, গুঁড়িয়ে দিল পুরসভা Halisahar Municipality: ফুটপাত দখল করে গজিয়ে উঠেছিল আস্ত হোটেল, গুঁড়িয়ে দিল পুরসভা](https://images.tv9bangla.com/wp-content/uploads/2024/06/Hali-Sahar-.jpg?w=1280)
হালিশহর: সোমবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কড়া নির্দেশের পরই তৎপর পৌরসভা। মঙ্গলবারই ভেঙে ফেলা হল বেআইনি নির্মাণ। হালিশহর পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের ঘটনা। অভিযোগ, হালিশহর পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের সরকারি জমির উপর গড়ে উঠেছিল হোটেল। পুরসভার দাবি, এই হোটেলটিকে একাধিকবার পৌরসভা নোটিস দিয়েছিল। কিন্তু তারপরও কোনও উত্তর দেয়নি।
গতকাল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কড়া নির্দেশ দেন সরকারি জায়গা দখলমুক্ত করতে হবে। এ নিয়ে পুরসভা ও প্রশাসনকেও কড়া নজর রাখতে বলেন তিনি। আর তারপরই আরও তৎপর হালিশহর পৌরসভা। রাস্তার উপরে থাকা বেআইনি হোটেল কার্যত গুঁড়িয়ে দিল তারা। যদিও, বিরোধীদের দাবি, পুরসভা থেকেই একাধিক বেআইনি নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। সেগুলি আগে বন্ধ করা হোক।
এ প্রসঙ্গে, হালিশহর পৌরসভার চেয়ারম্যান শুভঙ্কর ঘোষ বলেন, “নোটিস আগেই দিয়েছি। ১৮ নম্বর ওয়ার্ডেও নোটিস দেওয়া হয়েছি। আজই তারিখ ছিল ভাঙার। সেই মতো ওই হোটেলের লোকজন জিনিসপত্র আগেই সরিয়ে নিয়েছিল। ওই জায়গায় এখন টোটো ও অটো স্ট্যান্ড হবে।” হালিশহর টাউন প্রেসিডেন্ট প্রবীর সরকার জানান, “আমরা আগেই পদক্ষের করতাম। তবে কালকে যেহেতু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন সেই কারণে আমরা আর দেরি করিনি। বেআইনি নির্মাণ ভাঙা হয়েছে।” এলাকার বাসিন্দা শেখর বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “একটা খাবারের হোটেল ছিল। দু থেকে তিন দিন ধরে বন্ধ ছিল। রাস্তার উপর অনেকটাই এগিয়েছিল। পথচারিদের খুবই হাঁটাচলা করতে অসুবিধা হত। আজ সেইটাই ভেঙে ফেলা হল। “