উত্তর ২৪ পরগনা: যে সব নেতাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের সম্পর্কে তৃণমূলের তরফে অবস্থান স্পষ্ট করা না হলেও বিভিন্ন সময়ে দলের নেতারা বিভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন। এবার সেই ইস্যুতে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন, বর্ষীয়ান নেতা তথা রাজ্যের পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্য়ায়। এক সভায় বক্তব্য পেশ করতে গিয়ে তিনি দাবি করেছেন, ‘যাঁরা চোর, তাঁদের কোর্ট থেকে পরিষ্কার হয়ে আসতে হবে, নাহলে দল তাঁদের সহ্য করবে না।’
উত্তর ২৪ পরগনার ঘোলা বিলকান্দার এক অনুষ্ঠানে বিধায়ক শোভনদেব যে মন্তব্য করেছেন তা ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ওই সভায় শোভনদেব বলেছেন, কোর্ট থেকে পরিষ্কার হয়ে দলে আসতে হবে। না হলে দল তাঁকে স্বীকার করবে না। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এমন বার্তা দিয়েছেন বলেই দাবি শোভনদেবের। তিনি আরও বলেছেন, ‘যে চোর সে চোর। চোরকে দলে সহ্য করা হবে না।’ সেই সঙ্গে মন্ত্রীর দাবি, কেউ কেউ চুরি করেছে মানে এই নয় যে দলের সবাই খারাপ। এই প্রসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী নিজের টাকায় চলেন। বেতনও নেন না।
যে সময় দলের এক নেতা তথা প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল জেল হেফাজতে রয়েছেন, সেই সময় শোভনদেবের এমন মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। উল্লেখ্য, দলীয় নেতারা অনেকে পার্থর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে মুখ খুললেও খোদ অনুব্রত মণ্ডলের পাশে থেকেই কথা বলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে ‘বীরপুরুষ’ বলেও আখ্যা দিয়েছেন সম্প্রতি।
এই প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই যখন বলেছেন অনুব্রত কী করেছে? তারপর আর শোভনবাবুর কথার কোনও গুরুত্ব নেই।’ তাঁর দাবি, একসময় যেমন যাত্রাপালায় বিবেক বলে একটা চরিত্র থাকত, তেমনভাবেই তৃণমূলের কিছু বিধায়ক এখন মাঝেমধ্যেই মঞ্চে উঠে বিবেকের কথা বলছেন।
বিধায়কের মন্তব্য প্রসঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেই কটাক্ষ করেছেন বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী। তাঁর দাবি, অভিষেকের বিরুদ্ধেও অভিযোগ রয়েছে, কিন্তু তাঁকে পরিষ্কার হয়ে আসতে বলার সাহস নেই শোভনদেবের।
তবে এ বিষয়টাকে দলের অন্দরেই রাখতে চায় তৃণমূল। বিধায়ক তাপস রায় এই প্রসঙ্গে উল্লেখ করেন, দলের অনেকেই এ ব্যাপারে বিভিন্ন সময় নিজের মতো করে নানা মত প্রকাশ করেছে। এ বিষয়ে দলের অন্দরে আলোচনা হবে। এটা দলের আভ্যন্তরীণ বিষয় বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
উত্তর ২৪ পরগনা: যে সব নেতাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের সম্পর্কে তৃণমূলের তরফে অবস্থান স্পষ্ট করা না হলেও বিভিন্ন সময়ে দলের নেতারা বিভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন। এবার সেই ইস্যুতে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন, বর্ষীয়ান নেতা তথা রাজ্যের পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্য়ায়। এক সভায় বক্তব্য পেশ করতে গিয়ে তিনি দাবি করেছেন, ‘যাঁরা চোর, তাঁদের কোর্ট থেকে পরিষ্কার হয়ে আসতে হবে, নাহলে দল তাঁদের সহ্য করবে না।’
উত্তর ২৪ পরগনার ঘোলা বিলকান্দার এক অনুষ্ঠানে বিধায়ক শোভনদেব যে মন্তব্য করেছেন তা ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ওই সভায় শোভনদেব বলেছেন, কোর্ট থেকে পরিষ্কার হয়ে দলে আসতে হবে। না হলে দল তাঁকে স্বীকার করবে না। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এমন বার্তা দিয়েছেন বলেই দাবি শোভনদেবের। তিনি আরও বলেছেন, ‘যে চোর সে চোর। চোরকে দলে সহ্য করা হবে না।’ সেই সঙ্গে মন্ত্রীর দাবি, কেউ কেউ চুরি করেছে মানে এই নয় যে দলের সবাই খারাপ। এই প্রসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী নিজের টাকায় চলেন। বেতনও নেন না।
যে সময় দলের এক নেতা তথা প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল জেল হেফাজতে রয়েছেন, সেই সময় শোভনদেবের এমন মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। উল্লেখ্য, দলীয় নেতারা অনেকে পার্থর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে মুখ খুললেও খোদ অনুব্রত মণ্ডলের পাশে থেকেই কথা বলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে ‘বীরপুরুষ’ বলেও আখ্যা দিয়েছেন সম্প্রতি।
এই প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই যখন বলেছেন অনুব্রত কী করেছে? তারপর আর শোভনবাবুর কথার কোনও গুরুত্ব নেই।’ তাঁর দাবি, একসময় যেমন যাত্রাপালায় বিবেক বলে একটা চরিত্র থাকত, তেমনভাবেই তৃণমূলের কিছু বিধায়ক এখন মাঝেমধ্যেই মঞ্চে উঠে বিবেকের কথা বলছেন।
বিধায়কের মন্তব্য প্রসঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেই কটাক্ষ করেছেন বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী। তাঁর দাবি, অভিষেকের বিরুদ্ধেও অভিযোগ রয়েছে, কিন্তু তাঁকে পরিষ্কার হয়ে আসতে বলার সাহস নেই শোভনদেবের।
তবে এ বিষয়টাকে দলের অন্দরেই রাখতে চায় তৃণমূল। বিধায়ক তাপস রায় এই প্রসঙ্গে উল্লেখ করেন, দলের অনেকেই এ ব্যাপারে বিভিন্ন সময় নিজের মতো করে নানা মত প্রকাশ করেছে। এ বিষয়ে দলের অন্দরে আলোচনা হবে। এটা দলের আভ্যন্তরীণ বিষয় বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।