BJP Protest: দুর্গাপুরকাণ্ডে প্রতিবাদে ঢেউ ভবানীপুরে, বিজেপির মিছিল আটকাল পুলিশ
BJP Protest On Durgapur Case: বিজেপি নেতা রুদ্রনীল ঘোষ বলেন, "আরজি করের সময় থেকে এই ধরনের কথাই বলছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রশাসন যখনই ব্যর্থ হয়, তখনই মুখ্যমন্ত্রী এই ধরনের মন্তব্য করেন বারবার। মেয়েদের কাজের জায়গায় আটকানোর চেষ্টা করেন। রাতের ডিউটি দিতে বারণ করেন। কেউই সে কথা ভোলেননি। মহিলা স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কথা বলছেন কেন?"

কলকাতা: দুর্গাপুরে গণধর্ষণ কাণ্ডে প্রতিবাদের ঢেউ কলকাতায়। ভবানীপুরে প্রতিবাদ মিছিল বিজেপির। বিজেপি নেতা কর্মীদের সঙ্গে বচসা বাধে পুলিশের। এসএসকেএম সংলগ্ন হরিশ মুখার্জি রোডের ক্রসিং থেকে শম্ভনাথ পণ্ডিত স্ট্রিটের দিকে মিছিল এগোচ্ছিল, সেখানে পুলিশ বাধা দেয় মিছিল। মিছিল মেট্রো স্টেশনের দিকে এগনোর চেষ্টা করতে হবে।
বিজেপি নেতা রুদ্রনীল ঘোষ বলেন, “আরজি করের সময় থেকে এই ধরনের কথাই বলছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রশাসন যখনই ব্যর্থ হয়, তখনই মুখ্যমন্ত্রী এই ধরনের মন্তব্য করেন বারবার। মেয়েদের কাজের জায়গায় আটকানোর চেষ্টা করেন। রাতের ডিউটি দিতে বারণ করেন। কেউই সে কথা ভোলেননি। মহিলা স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কথা বলছেন কেন?”
ভবানীপুরে প্রতিবাদ মিছিল আটকায় পুলিশ। বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে হাতাহাতি-ধস্তাধস্তির পরিস্থিতি তৈরি হয়। তারপর কয়েকজন বিজেপি কর্মীকে আটক করে প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়।
এদিকে আবার দুর্গাপুর গণধর্ষণকাণ্ডে তৃণমূল যোগের তত্ত্ব খাড়া করেন শুভেন্দু। শুভেন্দু বলেন, “এখনও পর্যন্ত মোট চার জন গ্রেফতার হয়েছে। আজকে যিনি গ্রেফতার হয়েছে, তিনি দুর্গাপুর পুরনিগমের অস্থায়ী কর্মী। তৃণমূলের ক্যাডার। ওনার বাবা পার্টির পোর্টফোলিও হোল্ডার।” শুভেন্দুর তাৎপর্যপূর্ণ বক্তব্য, “এই ঘটনার সঙ্গে এতদিন তো অনেক তত্ত্ব উঠে এসেছিল, আজকে নতুন একটি তত্ত্ব এল, এই গণধর্ষণের সঙ্গে সরাসরি তৃণমূল কংগ্রেসের পদাধিকারী জড়িত। শাসক যেখানে শোষক, সেখানে আইনের শাসন ও বিচার পাওয়ার কোনও জায়গা নেই।”
যদিও সোমবার বিকালেই পঞ্চমতম অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এই পাঁচ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্যাতিতার বন্ধুর বয়ানেও ধোঁয়াশা রয়েছে। সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
