Durgapur: ‘বাবাও জানেন না সবটা, ডাক্তারদের মুখ খুলতে বারণ করা হয়েছে’, দুর্গাপুরকাণ্ডে বিস্ফোরক শুভেন্দু

Suvendu Adhikari On Durgapur Case: শুভেন্দু বলেন, "আমরা খুবই উদ্বিগ্ন মেয়েটার চিকিৎসা নিয়ে। কারণ বাবাকেও কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না। উনি শুনে শুনেই কাজ করছে। মেডিক্যাল রিপোর্ট হ্যান্ডওভার হয়নি। গোটা বিষয়টি ঘোলাটে। আমি চেয়েছিলাম, চিকিৎসা কোন পদ্ধতিতে এগোচ্ছে, কী কী খুঁজে পেয়েছেন,  সেগুলো জানা জরুরি ছিল।" তাঁর কথায়, "তিলোত্তমার পর এটা আরও মর্মান্তিক বিষয়।"

| Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Oct 13, 2025 | 6:02 PM

দুর্গাপুর: দুর্গাপুরের নির্যাতিতা পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গেলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নির্যাতিতা ডাক্তারি পড়ুয়া। শুভেন্দু সেখানে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলতে যান। নির্যাতিতার শারীরিক অবস্থার সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু চিকিৎসকরা তাঁর সঙ্গে কথা না বলার ক্ষোভ উগরে দেন শুভেন্দু। পরে সাংবাদিক বৈঠক করেন। এমনকি তাঁর অভিযোগ, নির্যাতিতার বাবাকেও চিকিৎসা সংক্রান্ত সম্পূর্ণ তথ্য খোলাখুলিভাবে জানানো হচ্ছে না।

শুভেন্দু বলেন, “আমরা খুবই উদ্বিগ্ন মেয়েটার চিকিৎসা নিয়ে। কারণ বাবাকেও কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না। উনি শুনে শুনেই কাজ করছে। মেডিক্যাল রিপোর্ট হ্যান্ডওভার হয়নি। গোটা বিষয়টি ঘোলাটে। আমি চেয়েছিলাম, চিকিৎসা কোন পদ্ধতিতে এগোচ্ছে, কী কী খুঁজে পেয়েছেন,  সেগুলো জানা জরুরি ছিল।” তাঁর কথায়, “তিলোত্তমার পর এটা আরও মর্মান্তিক বিষয়।”

সাংবাদিক বৈঠকে শুভেন্দু বলেন,  “গ্রেফতারি, শাস্তির আগেও আমি যেটা চেয়েছিলাম, মেয়েটা কেমন আছে, ডাক্তারদের কাছ থেকে শুনতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ডাক্তারদের বলে দেওয়া হয়েছে, ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে, যাতে মুখ খুলতে না। আমার কাছে তো নাই-, জাতীয় মহিলা কমিশন আসছে, তাঁদের কাছে যেন মুখ না খোলে। ডাক্তারদের মুখ খোলা, কথা বলা বারণ, যদি মুখ খোলেন, চাকরি চলে যাবে।”


যদিও শুভেন্দুর এই অভিযোগের পরই অবশ্য নির্যাতিতার মেডিক্যাল রিপোর্ট সামনে আসে। মেডিক্যাল রিপোর্টে ধর্ষণের ইঙ্গিত রয়েছে। হাসপাতালের রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে, নির্যাতিতার যৌনাঙ্গে ক্ষত রয়েছে। মেডিক্যাল রিপোর্টে ব্যাপক রক্তপাতেরও উল্লেখ করা হয়েছে। TV9 বাংলার হাতে এসেছে দুর্গাপুরের নির্যাতিতার মেডিক্যাল রিপোর্ট। দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন নির্যাতিতা। শুভেন্দু জানিয়েছেন, নির্যাতিতার বাবা-মা তাঁকে ভুবনেশ্বর এইমসে নিয়ে যেতে চাইছেন। সেই ব্যাপারের চিকিৎসকদের পরামর্শের প্রয়োজন রয়েছে বলে জানালেন শুভেন্দু।

দুর্গাপুর: দুর্গাপুরের নির্যাতিতা পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গেলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নির্যাতিতা ডাক্তারি পড়ুয়া। শুভেন্দু সেখানে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলতে যান। নির্যাতিতার শারীরিক অবস্থার সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু চিকিৎসকরা তাঁর সঙ্গে কথা না বলার ক্ষোভ উগরে দেন শুভেন্দু। পরে সাংবাদিক বৈঠক করেন। এমনকি তাঁর অভিযোগ, নির্যাতিতার বাবাকেও চিকিৎসা সংক্রান্ত সম্পূর্ণ তথ্য খোলাখুলিভাবে জানানো হচ্ছে না।

শুভেন্দু বলেন, “আমরা খুবই উদ্বিগ্ন মেয়েটার চিকিৎসা নিয়ে। কারণ বাবাকেও কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না। উনি শুনে শুনেই কাজ করছে। মেডিক্যাল রিপোর্ট হ্যান্ডওভার হয়নি। গোটা বিষয়টি ঘোলাটে। আমি চেয়েছিলাম, চিকিৎসা কোন পদ্ধতিতে এগোচ্ছে, কী কী খুঁজে পেয়েছেন,  সেগুলো জানা জরুরি ছিল।” তাঁর কথায়, “তিলোত্তমার পর এটা আরও মর্মান্তিক বিষয়।”

সাংবাদিক বৈঠকে শুভেন্দু বলেন,  “গ্রেফতারি, শাস্তির আগেও আমি যেটা চেয়েছিলাম, মেয়েটা কেমন আছে, ডাক্তারদের কাছ থেকে শুনতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ডাক্তারদের বলে দেওয়া হয়েছে, ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে, যাতে মুখ খুলতে না। আমার কাছে তো নাই-, জাতীয় মহিলা কমিশন আসছে, তাঁদের কাছে যেন মুখ না খোলে। ডাক্তারদের মুখ খোলা, কথা বলা বারণ, যদি মুখ খোলেন, চাকরি চলে যাবে।”


যদিও শুভেন্দুর এই অভিযোগের পরই অবশ্য নির্যাতিতার মেডিক্যাল রিপোর্ট সামনে আসে। মেডিক্যাল রিপোর্টে ধর্ষণের ইঙ্গিত রয়েছে। হাসপাতালের রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে, নির্যাতিতার যৌনাঙ্গে ক্ষত রয়েছে। মেডিক্যাল রিপোর্টে ব্যাপক রক্তপাতেরও উল্লেখ করা হয়েছে। TV9 বাংলার হাতে এসেছে দুর্গাপুরের নির্যাতিতার মেডিক্যাল রিপোর্ট। দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন নির্যাতিতা। শুভেন্দু জানিয়েছেন, নির্যাতিতার বাবা-মা তাঁকে ভুবনেশ্বর এইমসে নিয়ে যেতে চাইছেন। সেই ব্যাপারের চিকিৎসকদের পরামর্শের প্রয়োজন রয়েছে বলে জানালেন শুভেন্দু।