দুর্গাপুর: প্রথম থেকেই গণধর্ষণের তত্ত্ব সামনে আসছিল। অভিযোগও উঠেছিল তেমনই। কিন্তু গণধর্ষণ নয়, দুর্গাপুরের ডাক্তারি ছাত্রীর ‘ধর্ষণ হয়েছে। ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁরই সহপাঠী। তাঁকে নিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণের পরই গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশের দাবি, নির্যাতিতা বয়ানে জানিয়েছেন ধর্ষক একজনই। নির্যাতিতা গোপন জবানবন্দিতে জানিয়েছেন, কোন নির্জন রাস্তা দিয়ে তাঁকে জঙ্গলের ভিতর নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, কোথায় তাঁকে তিন দুষ্কৃতী ঘিরে ধরেছিল, কেন ওই সহপাঠী ছেড়ে চলে এসেছিলেন। নির্যাতিতার প্রশ্ন ছিল, তাঁর সহপাঠীর কাছে ফোন থাকা সত্ত্বেও তিনি কেন ঘটনার কথা কাউকে জানাননি, কেন কলেজ কর্তৃপক্ষ কিংবা পুলিশকে জানাননি।
আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের সিপি সুনীল কুমার চৌধুরী বলেন, “পাঁচ জন অভিযুক্ত। নির্যাতিতা বন্ধু ছাড়া যে পাঁচ জনের কথা বলেছিলেন, তাঁদের উপস্থিতি প্লেস অফ অকারেন্সে থাকার প্রমাণ মিলেছে। নির্যাতিতার স্টেটমেন্ট অনুযায়ী, এক জন অভিযুক্ত তাঁকে ধর্ষণ করেছেন। নির্যাতিতার সহপাঠীর ভূমিকা নিয়ে আমাদের প্রশ্ন রয়েছে। ওকে আমরা বারবার জিজ্ঞাসাবাদ করছি। সে কারণে ওর জামাকাপড়ও সিজ করেছি।” বিএনএস- এর ধারায় ছিনতাইয়ের অভিযোগে ৩০৪ (২), ৩০৮ (২), তোলাবাজি, ৩১৭(২) ধারায় মামলা হয়েছে।
সোমবার দুর্গাপুরের ডিসিপি অভিষেক গুপ্তার নেতৃত্বে একটা বড় টিম দুর্গাপুরের মেডিক্যাল কলেজে পিছনের জঙ্গলে যায়। সেখানে অভিযুক্ত ও নির্যাতিতার সহপাঠীকে নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে ঘটনার পুননির্মাণ করা হয়। হাসপাতালের বেরনোর পথ থেকে যে রাস্তা ধরে নির্যাতিতা ও তাঁর সহপাঠী গিয়েছিলেন, সেই রাস্তাও খতিয়ে দেখা হয়। ঘটনার রাতে ধৃতদের পরনে থাকা পোশাকও উদ্ধার করে পুলিশ। সহপাঠীকে নিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণের পর তাঁকেও গ্রেফতার করে পুলিশ। কারণ সিপি জানিয়েছেন, তাঁর ভূমিকার সন্দেহের ঊর্ধ্বে নয়।
উল্লেখ্য, আগেই নির্যাতিতার মেডিক্যাল রিপোর্টে ধর্ষণের ইঙ্গিত মিলেছে। রিপোর্টে চিকিৎসকরা উল্লেখ করেছেন, যৌনাঙ্গে ক্ষতচিহ্ন রয়েছে। যৌনাঙ্গের ভিতরের চামড়া ছিড়ে গিয়েছে। প্রবল রক্তপাতও হয়। এরপর গোপন জবানবন্দিতে নির্যাতিতা জানান, একজনই ধর্ষণ করেছে।
দুর্গাপুর: প্রথম থেকেই গণধর্ষণের তত্ত্ব সামনে আসছিল। অভিযোগও উঠেছিল তেমনই। কিন্তু গণধর্ষণ নয়, দুর্গাপুরের ডাক্তারি ছাত্রীর ‘ধর্ষণ হয়েছে। ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁরই সহপাঠী। তাঁকে নিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণের পরই গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশের দাবি, নির্যাতিতা বয়ানে জানিয়েছেন ধর্ষক একজনই। নির্যাতিতা গোপন জবানবন্দিতে জানিয়েছেন, কোন নির্জন রাস্তা দিয়ে তাঁকে জঙ্গলের ভিতর নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, কোথায় তাঁকে তিন দুষ্কৃতী ঘিরে ধরেছিল, কেন ওই সহপাঠী ছেড়ে চলে এসেছিলেন। নির্যাতিতার প্রশ্ন ছিল, তাঁর সহপাঠীর কাছে ফোন থাকা সত্ত্বেও তিনি কেন ঘটনার কথা কাউকে জানাননি, কেন কলেজ কর্তৃপক্ষ কিংবা পুলিশকে জানাননি।
আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের সিপি সুনীল কুমার চৌধুরী বলেন, “পাঁচ জন অভিযুক্ত। নির্যাতিতা বন্ধু ছাড়া যে পাঁচ জনের কথা বলেছিলেন, তাঁদের উপস্থিতি প্লেস অফ অকারেন্সে থাকার প্রমাণ মিলেছে। নির্যাতিতার স্টেটমেন্ট অনুযায়ী, এক জন অভিযুক্ত তাঁকে ধর্ষণ করেছেন। নির্যাতিতার সহপাঠীর ভূমিকা নিয়ে আমাদের প্রশ্ন রয়েছে। ওকে আমরা বারবার জিজ্ঞাসাবাদ করছি। সে কারণে ওর জামাকাপড়ও সিজ করেছি।” বিএনএস- এর ধারায় ছিনতাইয়ের অভিযোগে ৩০৪ (২), ৩০৮ (২), তোলাবাজি, ৩১৭(২) ধারায় মামলা হয়েছে।
সোমবার দুর্গাপুরের ডিসিপি অভিষেক গুপ্তার নেতৃত্বে একটা বড় টিম দুর্গাপুরের মেডিক্যাল কলেজে পিছনের জঙ্গলে যায়। সেখানে অভিযুক্ত ও নির্যাতিতার সহপাঠীকে নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে ঘটনার পুননির্মাণ করা হয়। হাসপাতালের বেরনোর পথ থেকে যে রাস্তা ধরে নির্যাতিতা ও তাঁর সহপাঠী গিয়েছিলেন, সেই রাস্তাও খতিয়ে দেখা হয়। ঘটনার রাতে ধৃতদের পরনে থাকা পোশাকও উদ্ধার করে পুলিশ। সহপাঠীকে নিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণের পর তাঁকেও গ্রেফতার করে পুলিশ। কারণ সিপি জানিয়েছেন, তাঁর ভূমিকার সন্দেহের ঊর্ধ্বে নয়।
উল্লেখ্য, আগেই নির্যাতিতার মেডিক্যাল রিপোর্টে ধর্ষণের ইঙ্গিত মিলেছে। রিপোর্টে চিকিৎসকরা উল্লেখ করেছেন, যৌনাঙ্গে ক্ষতচিহ্ন রয়েছে। যৌনাঙ্গের ভিতরের চামড়া ছিড়ে গিয়েছে। প্রবল রক্তপাতও হয়। এরপর গোপন জবানবন্দিতে নির্যাতিতা জানান, একজনই ধর্ষণ করেছে।