AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Durgapur Physical Assault: সহপাঠীকে নিয়ে যাওয়া হল জঙ্গলে, সেই রাতে কী হয়েছিল? পুনর্নির্মাণ করছে পুলিশ

Durgapur Physical Assault: ডিসিপি অভিষেক গুপ্তার নেতৃত্বে একটা বড় টিম দুর্গাপুরের মেডিক্যাল কলেজে পিছনের জঙ্গলে রয়েছে। হাসপাতালের বেরনোর পথ থেকে যে রাস্তা ধরে নির্যাতিতা ও তাঁর সহপাঠী গিয়েছিলেন, সেই রাস্তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তারপরই নিয়ে আসা হয় নির্যাতিতার সহপাঠীকেও।

Durgapur Physical Assault: সহপাঠীকে নিয়ে যাওয়া হল জঙ্গলে, সেই রাতে কী হয়েছিল? পুনর্নির্মাণ করছে পুলিশ
সহপাঠীকে নিয়ে অকুস্থলে পুলিশImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 14, 2025 | 1:32 PM
Share

দুর্গাপুর: দুর্গাপুরের গণধর্ষণকাণ্ডে পুনর্নির্মাণ পুলিশের। ঘটনায় ধৃত এক অভিযুক্তকে নিয়ে প্রথমে চিহ্নিতকরণ পুলিশের। চিহ্নিতকরণের পর বাকি চার অভিযুক্তকেও নিয়ে আসবে পুলিশ। নিয়ে যাওয়া হতে পারে নির্যাতিতার সেই সহপাঠীকেও। ধৃতদের রাতভর জেরা করেছে পুলিশ। ধৃতদের মধ্যে ২ জনকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। ধৃতদের বাড়ি থেকেও সূত্রের খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ।

ডিসিপি অভিষেক গুপ্তার নেতৃত্বে একটা বড় টিম দুর্গাপুরের মেডিক্যাল কলেজে পিছনের জঙ্গলে রয়েছে। হাসপাতালের বেরনোর পথ থেকে যে রাস্তা ধরে নির্যাতিতা ও তাঁর সহপাঠী গিয়েছিলেন, সেই রাস্তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তারপরই নিয়ে আসা হয় নির্যাতিতার সহপাঠীকেও। ঘটনার রাতে ধৃতদের পরনে থাকা পোশাকও উদ্ধার করেছে পুলিশ।

অভিযুক্তদের বয়ানের সঙ্গে সহপাঠীর বয়ান মিলিয়ে দেখা হবে। দু’জনকে দিয়ে আলাদা আলাদা করে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।  সহপাঠীকে প্লেস অফ অকারেন্স খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।

উল্লেখ্য, এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় মোট পাঁচ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে একজন এলাকার তৃণমূল নেতার ছেলে বলেও দাবি করেছেন শুভেন্দু। এই ঘটনায় তৃণমূল যোগের তত্ত্ব খাড়া করেছেন। শুভেন্দু বলেন,  “ধৃতদের মধ্যে এমন এক জন রয়েছেন, যিনি দুর্গাপুর পুরনিগমের অস্থায়ী কর্মী। তৃণমূলের ক্যাডার। ওনার বাবা পার্টির পোর্টফোলিও হোল্ডার।” শুভেন্দুর তাৎপর্যপূর্ণ বক্তব্য, “এই ঘটনার সঙ্গে এতদিন তো অনেক তত্ত্ব উঠে এসেছিল, আজকে নতুন একটি তত্ত্ব এল, এই গণধর্ষণের সঙ্গে সরাসরি তৃণমূল কংগ্রেসের পদাধিকারী জড়িত। শাসক যেখানে শোষক, সেখানে আইনের শাসন ও বিচার পাওয়ার কোনও জায়গা নেই।”

ইতিমধ্যেই নির্যাতিতার মেডিক্যাল রিপোর্টে ধর্ষণের ইঙ্গিত মিলেছে। রিপোর্টে চিকিৎসকরা উল্লেখ করেছেন, যৌনাঙ্গে ক্ষতচিহ্ন রয়েছে। যৌনাঙ্গের ভিতরের চামড়া ছিড়ে গিয়েছে। প্রবল রক্তপাতও হয়েছে।