Asansol: পাড়ায় ঢুকছিল আর খুল্লামখুল্লা পাইপ তুলছিল, এলাকাবাসীর সন্দেহ হতেই খবর দেয় পুলিশে, ব্যাস যা জানা গেল…সকলে চমকে উঠলেন
আসানসোলের কুলটিতে এই কাজ চলছিল। আর যাঁরা পাইপ তুলছিলেন, তারা সরকারি লোকজন নন বা জল প্রকল্পের কেউ নন। তা দেখই সন্দেহ হয়েছিল স্থানীয়দের। খবর পেয়ে পুলিশ এসে দেখে সন্দেহ সঠিক। প্রায় একশোর মতো সরকারি পাইপ চুরির চেষ্টা হচ্ছিল তাও দিনে দুপুরে। এরপরই কুলটি থানার নিয়ামতপুর ফাঁড়ি পুলিশ ইস্কো বাইপাস রোড সংলগ্ন এলাকা থেকে পাইপগুলি উদ্ধার করে।

আসানসোল: চলছে কুলটি জল প্রকল্পের কাজ। বিশাল বড়-বড় পাইপ ফেলে রাখা রাস্তার ধারে। কিন্তু কে জানত এখানেই হবে যত গণ্ডগোল। জল প্রকল্পের সেই সমস্ত পাইপ চুরি। রীতিমতো হাইড্রা ক্রেন দিয়ে সেই কাস্ট আয়রন পাইপ চুরি করে তোলা হচ্ছিল লরিতে। এবার যাঁরা এই পাইপ তুলছিলেন তাঁদের দেখে সন্দেহ হচ্ছিল স্থানীয় বাসিন্দাদের। পাড়াতেও কোনও দিন এদের দেখেনি তাঁরা। এরপরই সোজা ফোন করেন পুলিশে। আর তারপরই অ্যাকশন।
আসানসোলের কুলটিতে এই কাজ চলছিল। আর যাঁরা পাইপ তুলছিলেন, তারা সরকারি লোকজন নন বা জল প্রকল্পের কেউ নন। তা দেখই সন্দেহ হয়েছিল স্থানীয়দের। খবর পেয়ে পুলিশ এসে দেখে সন্দেহ সঠিক। প্রায় একশোর মতো সরকারি পাইপ চুরির চেষ্টা হচ্ছিল তাও দিনে দুপুরে। এরপরই কুলটি থানার নিয়ামতপুর ফাঁড়ি পুলিশ ইস্কো বাইপাস রোড সংলগ্ন এলাকা থেকে পাইপগুলি উদ্ধার করে। আটক করা হয় হাইড্রা ক্রেন ও বারো চাকার লরিটি। ওই রোডের পাশে শিশুতীর্থ স্কুলের মাঠে রাখা পাইপগুলি আসানসোল পৌরনিগমের। ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়।
এর মধ্যে হাইড্রা ক্রেন চালক হলেন ইমরান আনসারী। তাঁর বাড়ি নিয়ামতপুর নবী নগরে। ক্রেন হেল্পার, ইনজামম আনসারী। বাড়ি কুলটির সাকতোড়িয়াতে। এবং ট্রাক চালক প্রেম চন্দ্র প্রসাদ। বাড়ি জামুরিয়া থানার নর্থ শিয়ারশোলে। অভিযুক্ত তিন জনকে আসানসোল জেলা আদালতে তোলা হয়। তাঁদেরকে সাত দিন পুলিশ হেপাজতে নেওয়া হয়।
