দুর্গাপুর : ট্রাফিক আইন (Traffic Law) বলছে এক বাইকে দুজন সর্বাধিক দুজন বসতে পারেন। তবে দুজনের বাইকে জায়গায় নিদেনপক্ষে একসঙ্গে তিনজনকে বসতে হামেশাই দেখা যায়। এমনকী রাতের শহরে চারজনকে নিয়ে উড়ন্ত বাইকের ছবি অনেকেরই চেনা। কিন্তু, তাই বলে একেবারে ১০ জন? শুনতে অবাক লাগলেও এই অদ্ভূত বাইক (Motor Bike) বানিয়ে সাড়া ফেলে দিয়েছেন দুর্গাপুরের (Durgapur) দুবচুরুরিয়ার যুবক ছোটন ঘোষ ওরফে মনু। এই বাইকে চড়তে লাগবে না পেট্রোল। বিদ্যুতেই চলতে সক্ষম এই ই-যান। চারচাকা গাড়িও হার মানবে এই মোটর বাইকের কাছে। একবার চার্জ দিলেই পাড়ি দেওয়া যাবে একেবারে ১০০ কিলোমিটার পথ। খরচ হবে মাত্র ১০ টাকার বিদ্যুত।
নতুন প্রযুক্তির এই মোটরবাইক তৈরি করতে ছোটনের সময় লেগেছে মাত্র বাইশ দিন। খরচ মাত্র ১৬ হাজার টাকা। বাইকটি শুধুমাত্র বৈদ্যুতের চার্জে চলবে এমন নয়। সৌরবিদ্যুতেও চলতে সক্ষম এই ১০ সওয়ারির যান। ১২ ফুট লম্বা এই ই-বাইকের ওজন মাত্র ৪০ কেজি। পেট্রোল চালিত যানবাহনের বিকল্প হিসেবে এই দশ যাত্রীর বাইক সাড়া জাগাতে চলেছে রাজ্যের বাজারে। ইতিমধ্যেই ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের সার্ভিস রোডে এই বাইক চালিয়ে রীতিমত তাক লাগিয়ে দিয়েছেন ছোটন। কিন্তু বাণিজ্যিকভাবে কী তৈরি হবে এই বাইক? কারা তৈরি করবেন? উত্তর খুঁজছেন খোদ নির্মাতাও।
আমজনতার চাহিদায় এই গাড়ি নির্মাণ করার জন্য ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে সাহায্যের আর্জি ছোটন। এখন দেখার সরকার তার আবেদনে সাড়া দেয় কিনা। পেশায় ফুলের ডেকোরেশনের কাজ করে তিনি। কিন্তু, কীভাবে এই বাইক তৈরির কথা মাথায় এল ছোটনের? এ প্রসঙ্গে তিনি জানাচ্ছেন কাজের জন্য সহকর্মীদের নিয়ে প্রায়শই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছুটতে হয় তাঁকে। সঙ্গে থাকে ফুলের নানারকম কাঠামো। সাবধানে সেই সময় নিয়ে যেতে হয় নানা জায়গায়। সেই প্রয়োজনেই সাশ্রয়ী এই বাইক তৈরির কথা মাথায় আসে ছোটনের। সকলের সহযোগিতায় গড়ে তোলেন এই অত্যাশ্চার্য বাইকটি। এমনে দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার সময় গান শোনারও ব্যবস্থা রয়েছে এই বাইকটিতে। রয়েছে একটি ছোট সাউন্ড বক্স। যার সঙ্গে মোবাইলের ব্লুটুথ কানেকশন জুড়ে দিলেই কেল্লাফতে। বেজে উঠবে মনপসন্দ গান। এদিন ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের সার্ভিস রোডে এই বাইক নামতেই জমতে থাকে ভিড়। এও সম্ভব? ভিড়ের মধ্যে থেকেই যেন প্রশ্ন করছে কৌতূহলী জনতা।
দুর্গাপুর : ট্রাফিক আইন (Traffic Law) বলছে এক বাইকে দুজন সর্বাধিক দুজন বসতে পারেন। তবে দুজনের বাইকে জায়গায় নিদেনপক্ষে একসঙ্গে তিনজনকে বসতে হামেশাই দেখা যায়। এমনকী রাতের শহরে চারজনকে নিয়ে উড়ন্ত বাইকের ছবি অনেকেরই চেনা। কিন্তু, তাই বলে একেবারে ১০ জন? শুনতে অবাক লাগলেও এই অদ্ভূত বাইক (Motor Bike) বানিয়ে সাড়া ফেলে দিয়েছেন দুর্গাপুরের (Durgapur) দুবচুরুরিয়ার যুবক ছোটন ঘোষ ওরফে মনু। এই বাইকে চড়তে লাগবে না পেট্রোল। বিদ্যুতেই চলতে সক্ষম এই ই-যান। চারচাকা গাড়িও হার মানবে এই মোটর বাইকের কাছে। একবার চার্জ দিলেই পাড়ি দেওয়া যাবে একেবারে ১০০ কিলোমিটার পথ। খরচ হবে মাত্র ১০ টাকার বিদ্যুত।
নতুন প্রযুক্তির এই মোটরবাইক তৈরি করতে ছোটনের সময় লেগেছে মাত্র বাইশ দিন। খরচ মাত্র ১৬ হাজার টাকা। বাইকটি শুধুমাত্র বৈদ্যুতের চার্জে চলবে এমন নয়। সৌরবিদ্যুতেও চলতে সক্ষম এই ১০ সওয়ারির যান। ১২ ফুট লম্বা এই ই-বাইকের ওজন মাত্র ৪০ কেজি। পেট্রোল চালিত যানবাহনের বিকল্প হিসেবে এই দশ যাত্রীর বাইক সাড়া জাগাতে চলেছে রাজ্যের বাজারে। ইতিমধ্যেই ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের সার্ভিস রোডে এই বাইক চালিয়ে রীতিমত তাক লাগিয়ে দিয়েছেন ছোটন। কিন্তু বাণিজ্যিকভাবে কী তৈরি হবে এই বাইক? কারা তৈরি করবেন? উত্তর খুঁজছেন খোদ নির্মাতাও।
আমজনতার চাহিদায় এই গাড়ি নির্মাণ করার জন্য ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে সাহায্যের আর্জি ছোটন। এখন দেখার সরকার তার আবেদনে সাড়া দেয় কিনা। পেশায় ফুলের ডেকোরেশনের কাজ করে তিনি। কিন্তু, কীভাবে এই বাইক তৈরির কথা মাথায় এল ছোটনের? এ প্রসঙ্গে তিনি জানাচ্ছেন কাজের জন্য সহকর্মীদের নিয়ে প্রায়শই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছুটতে হয় তাঁকে। সঙ্গে থাকে ফুলের নানারকম কাঠামো। সাবধানে সেই সময় নিয়ে যেতে হয় নানা জায়গায়। সেই প্রয়োজনেই সাশ্রয়ী এই বাইক তৈরির কথা মাথায় আসে ছোটনের। সকলের সহযোগিতায় গড়ে তোলেন এই অত্যাশ্চার্য বাইকটি। এমনে দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার সময় গান শোনারও ব্যবস্থা রয়েছে এই বাইকটিতে। রয়েছে একটি ছোট সাউন্ড বক্স। যার সঙ্গে মোবাইলের ব্লুটুথ কানেকশন জুড়ে দিলেই কেল্লাফতে। বেজে উঠবে মনপসন্দ গান। এদিন ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের সার্ভিস রোডে এই বাইক নামতেই জমতে থাকে ভিড়। এও সম্ভব? ভিড়ের মধ্যে থেকেই যেন প্রশ্ন করছে কৌতূহলী জনতা।