Medinipur: শিলাবতীর বাঁধ মেরামতির দাবিতে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ

Ashim Bera | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Jul 02, 2024 | 12:13 PM

Medinipur: প্রশাসনিক দফতর থেকে বাঁধ মেরামতির আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু  অভিযোগ, দশ বছর কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত কাজের কাজ কিছুই হয়নি। প্রতিবাদে গ্রামবাসীরা ঘাটাল মেদিনীপুর রাজ্য সড়কের রাজনগর এলাকায় রাস্তার উপর টায়ার জ্বালিয়ে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান।

Medinipur: শিলাবতীর বাঁধ মেরামতির দাবিতে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ
নদী বাঁধ মেরামতির দাবি
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

মেদিনীপুর: দাসপুরের রাজনগর এলাকায় শিলাবতী নদীর কালসবা ভাঙা বাঁধ মেরামতের দাবিতে হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজ্য সড়কের উপর টায়ার জ্বালিয়ে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ  গ্রামবাসীদের। ঘটনা পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা দাসপুর থানার ঘাটাল মেদিনীপুর রাজ্য সড়কের রাজনগর এলাকায়। জানা গিয়েছে, দীর্ঘ দশ বছর ধরে রাজনগর এলাকায় শিলাবতী নদীর কালসবা বাঁধ হানা অবস্থায় রয়েছে।  যার ফলে যাতায়াতের চরম সমস্যায় পড়েছে প্রায় দশটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ।  বর্ষায় নদীর জল বাড়লে ওই ভাঙা বাঁধ দিয়ে জল ঢুকে জলমগ্ন হয়ে পড়বে বেশ কয়েকটি গ্রাম। দাসপুর এক নম্বর ব্লকের ভূমি ও ভূমি রাজস্ব আধিকারিক দফতর-সহ প্রশাসনিক বিভিন্ন দফতরে একাধিকবার লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছেন গ্রামের বাসিন্দারা।

প্রশাসনিক দফতর থেকে বাঁধ মেরামতির আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু  অভিযোগ, দশ বছর কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত কাজের কাজ কিছুই হয়নি। প্রতিবাদে গ্রামবাসীরা ঘাটাল মেদিনীপুর রাজ্য সড়কের রাজনগর এলাকায় রাস্তার উপর টায়ার জ্বালিয়ে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। বেশ কিছুক্ষণ অবরোধের ফলে তীব্র যানজট দেখা যায় ঘাটাল মেদিনীপুর রাজ্য সড়কের রাজনগর এলাকায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দাসপুর থানার পুলিশ।

স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “অনেক ভালোভাবে বলা হয়ে গিয়েছে। অনেক জায়গায় লিখিত দিয়েছি আমরা। এই বর্ষাকালে এখন পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যাবে। কিন্তু প্রশাসন কোথায়?”  এখনও পর্যন্ত অবশ্য প্রশাসনিক আধিকারিকরা এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

এই বিষয়ে সেচ দফতরের ঘাটাল মহকুমা আধিকারিক উজ্জ্বল মাখাল ক্যামেরার সামনে কিছু না বললেও, তিনি জানিয়েছেন,  ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে, যাতে ওই ভাঙা বাঁধে একটি সুইস গেট করা যায়। খুব তাড়াতাড়ি নদী বাঁধ মেরামত করে দেওয়া হবে।

Next Article