VIDEO: টলছে পা, খুলে যাচ্ছে প্যান্ট, মদ খেয়ে রাস্তায় ‘ডিগবাজি’ শঙ্খ স্যারের

Ashim Bera | Edited By: জয়দীপ দাস

Mar 16, 2024 | 5:49 PM

Drunk Teacher: ইতিমধ্যেই একটি ভিডিয়ো সামনে এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে তাঁর কর্মরাণ্ড নিয়ে স্কুলের বাইরে যখন প্রতিবাদ করছেন এলাকার মহিলারা তখন তাঁদের সামনেই খুলে যায় তাঁর প্যান্ট। কাদায় ভরা রাস্তায় একেবারে ফুটবলের মতো পড়ে লুটোপুটি খেতে থাকেন।

Follow Us

দাসপুর: টলছে পা, মুখে হাসি, খুলে যাচ্ছে প্যান্ট। বেল্টটা ঠিক করতেই তো কয়েক মিনিট কেটে গেল। কথা বলতে গিয়ে তো পড়েই গেলেন কাদা মাখা রাস্তায়। পড়ুয়ারাই শেষে তাঁকে ধরাধরি করে নিয়ে গেলেন বাড়ির দিকে। তিনি আর কেউ নন, দাসপুর এক নম্বর ব্লকের রঘুনাথপুর সরোজ মোহন  স্মৃতি বিদ্যালয়ের (School) ক্লার্ক শঙ্খ ঘোষ। স্কুলে তিনি আবার ‘শঙ্খ স্যার’ নামে পরিচিত। তাঁর কর্মকাণ্ডেই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন এলাকার লোকজন। ক্ষোভ উগরে দিলেন শিক্ষকেরাও। সকলেই বলছেন বারবার প্রতিবাদ করেও কোনও কাজ হয়নি। রোজই মদ খেয়ে স্কুলে আসেন। হেড মাস্টারকে বলেও নাকি কোনও কাজ হয়নি। কিন্তু, এদিন সকালে পরিস্থিতি একেবারে হাতের বাইরে চলে যায়। 

ইতিমধ্যেই একটি ভিডিয়ো সামনে এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে তাঁর কর্মরাণ্ড নিয়ে স্কুলের বাইরে যখন প্রতিবাদ করছেন এলাকার মহিলারা তখন তাঁদের সামনেই খুলে যায় তাঁর প্যান্ট। কাদায় ভরা রাস্তায় একেবারে ফুটবলের মতো পড়ে লুটোপুটি খেতে থাকেন। ততক্ষণে হাসির রোল উঠেছে পড়ুয়াদের মধ্যে। যদিও টলতে টলতেই শঙ্খ স্যার বলেন, আমার তো পায়ের সমস্যা। তাই হাঁটতে অসুবিধা হচ্ছে। এদিকে ততক্ষণে তাঁকে ঘিরে ধরেছেন স্কুলের রান্নার দায়িত্বে থাকা মহিলারা। একজন তো রীতিমতো রেগে বলে উঠলেন, দেখেছেন হাঁটতেই পারছেন না। আবার বলছেন পায়ের সমস্যা। প্যান্টই খুলে যাচ্ছে ওনার। এ ছবি রোজ দেখা যায়। রোজ মদ খেয়ে স্কুলে আসেন। সবাই জানে কিন্তু কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।  

এক পড়ুয়া বলছে, “রোজই তো চৌমাথায় পড়ে থাকে। আমরা স্কুলে আসার সময় তুলে আনি। আজকেও স্কুলে আসার সময় দেখি স্যার রাস্তায় পড়েছিল। তারপর আমরাই স্যারকে তুলে আনি।” এলাকার গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান লালটু চক্রবর্তী বলেন, “দুয়ারে সরকার চলাকালীন উনি মদ্যপ অবস্থায় এসেছিনে। হেড মাস্টারকে আমরা বলেছিলাম। উনি বলেছিলেন আমরা স্টেপ নেব। তারপরও একই ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু, কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি ওনার বিরুদ্ধে। হেড স্যার আসলে কিছুই করছেন না। উনি ডিআই, এসআই কোনও অফিসেই জানাননি।” 

স্কুলের প্রধান শিক্ষক কিঙ্কর চন্দ্র পাত্র যদিও বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি বলছেন, “খুবই দুঃখজনক ঘটনা। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এভাবে স্কুলে আসা উচিত নয়। আমরা জানি বিষয়টি। ম্যানেজিং কমিটিতে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। ওনাকে সতর্ক করা হয়েছিল।” এলাকার লোকজন বলছেন, হেড স্যার তো এ কথা বলছেন, এখন দেখার স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি ওই ক্লার্কের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেয়।

দাসপুর: টলছে পা, মুখে হাসি, খুলে যাচ্ছে প্যান্ট। বেল্টটা ঠিক করতেই তো কয়েক মিনিট কেটে গেল। কথা বলতে গিয়ে তো পড়েই গেলেন কাদা মাখা রাস্তায়। পড়ুয়ারাই শেষে তাঁকে ধরাধরি করে নিয়ে গেলেন বাড়ির দিকে। তিনি আর কেউ নন, দাসপুর এক নম্বর ব্লকের রঘুনাথপুর সরোজ মোহন  স্মৃতি বিদ্যালয়ের (School) ক্লার্ক শঙ্খ ঘোষ। স্কুলে তিনি আবার ‘শঙ্খ স্যার’ নামে পরিচিত। তাঁর কর্মকাণ্ডেই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন এলাকার লোকজন। ক্ষোভ উগরে দিলেন শিক্ষকেরাও। সকলেই বলছেন বারবার প্রতিবাদ করেও কোনও কাজ হয়নি। রোজই মদ খেয়ে স্কুলে আসেন। হেড মাস্টারকে বলেও নাকি কোনও কাজ হয়নি। কিন্তু, এদিন সকালে পরিস্থিতি একেবারে হাতের বাইরে চলে যায়। 

ইতিমধ্যেই একটি ভিডিয়ো সামনে এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে তাঁর কর্মরাণ্ড নিয়ে স্কুলের বাইরে যখন প্রতিবাদ করছেন এলাকার মহিলারা তখন তাঁদের সামনেই খুলে যায় তাঁর প্যান্ট। কাদায় ভরা রাস্তায় একেবারে ফুটবলের মতো পড়ে লুটোপুটি খেতে থাকেন। ততক্ষণে হাসির রোল উঠেছে পড়ুয়াদের মধ্যে। যদিও টলতে টলতেই শঙ্খ স্যার বলেন, আমার তো পায়ের সমস্যা। তাই হাঁটতে অসুবিধা হচ্ছে। এদিকে ততক্ষণে তাঁকে ঘিরে ধরেছেন স্কুলের রান্নার দায়িত্বে থাকা মহিলারা। একজন তো রীতিমতো রেগে বলে উঠলেন, দেখেছেন হাঁটতেই পারছেন না। আবার বলছেন পায়ের সমস্যা। প্যান্টই খুলে যাচ্ছে ওনার। এ ছবি রোজ দেখা যায়। রোজ মদ খেয়ে স্কুলে আসেন। সবাই জানে কিন্তু কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।  

এক পড়ুয়া বলছে, “রোজই তো চৌমাথায় পড়ে থাকে। আমরা স্কুলে আসার সময় তুলে আনি। আজকেও স্কুলে আসার সময় দেখি স্যার রাস্তায় পড়েছিল। তারপর আমরাই স্যারকে তুলে আনি।” এলাকার গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান লালটু চক্রবর্তী বলেন, “দুয়ারে সরকার চলাকালীন উনি মদ্যপ অবস্থায় এসেছিনে। হেড মাস্টারকে আমরা বলেছিলাম। উনি বলেছিলেন আমরা স্টেপ নেব। তারপরও একই ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু, কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি ওনার বিরুদ্ধে। হেড স্যার আসলে কিছুই করছেন না। উনি ডিআই, এসআই কোনও অফিসেই জানাননি।” 

স্কুলের প্রধান শিক্ষক কিঙ্কর চন্দ্র পাত্র যদিও বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি বলছেন, “খুবই দুঃখজনক ঘটনা। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এভাবে স্কুলে আসা উচিত নয়। আমরা জানি বিষয়টি। ম্যানেজিং কমিটিতে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। ওনাকে সতর্ক করা হয়েছিল।” এলাকার লোকজন বলছেন, হেড স্যার তো এ কথা বলছেন, এখন দেখার স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি ওই ক্লার্কের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেয়।

Next Article