
একই জেলায় দুই ভিন্ন ছবি। একদিকে যখন ঘাটাল, চন্দ্রকোনা, দাসপুর এলাকায় বৃষ্টির জমা জলের জেরে খুশি কৃষকরা, ঠিক তখনই পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনা রোড, গড়বেতা, ফাল্গুনী এলাকায় বৃষ্টি না হওয়ার কারণে কপালে ভাঁজ পড়েছে কৃষকদের।

ঘাটাল, চন্দ্রকোনা, দাসপুর নিম্নচাপের জেরে বৃষ্টি হয়েছে। যার জেরে শুকনো কৃষি জমিতে জমেছে জল। ফলে ধান রোপণ শুরু করলেন কৃষকরা।

জলের অভাবে এতদিন রোপণ বাধা পেয়েছিল। তবে বৃষ্টির জেরে প্রচুর জল হওয়ার কারণে ধান রোপণ করে খুশি কৃষকরা। তবে এর বেশী বৃষ্টি হলে আগামী দিনে শাক-সবজিরও চরম ক্ষতি হবে তাও জানিয়েছেন তাঁরা।

অপরদিকে, জেলার আরও এক প্রান্তে দেখা গেল উল্টো ছবি। ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হলেও ভারী বৃষ্টি দেখতে পাওয়া যায়নি। সেই কারণে এই এলাকার কৃষকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ

এই সব অঞ্চলের কৃষকরা চাইছেন ঘূর্ণিঝড় বা নিম্নচাপ যে কারণেই হোক না কেন শুধু বৃষ্টি যেন হয়।

কৃষকদের এখনও ভরসা করতে হচ্ছে পাম্পের জলের উপরে। বৃষ্টি না হওয়ায় ধান চাষ করতে না পেরে চিন্তার ভাঁজ কৃষকদের কপালে।