মেদিনীপুর: রাজ্যজুড়ে সরকারি কর্মীদের মহার্ঘভাতা নিয়ে যখন হইচই, তারই মধ্যে সামনে এল মন্ত্রী মানস ভুঁইয়্যার (Manas Bhuiyan) এক বক্তব্যের ভিডিয়ো। যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। তবে সেই ভিডিয়োয় মানস ভুঁইয়্যাকে বলতে শোনা গিয়েছে, “আমাদের দুর্বলতা আমরা সরকারি কর্মচারিদের সংগঠিত করতে পারিনি।” দলীয় কর্মীদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে অকপট মানস আবাস-অভিযোগের মতো বিষয়ে দায় ঠেলেছেন রাজ্য কোঅর্ডিনেশন কমিটির ঘাড়ে। বৃহস্পতিবার মেদিনীপুর জেলা পরিষদ হলে দলীয় কর্মীদের নিয়ে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন মানস ভুঁইয়্যা। সেখানেই মানসকে বলতে শোনা যায়, “আমাদের দুর্বলতা। আমরা সরকারি কর্মচারিদের সংগঠিত করতে পারিনি। রাজ্যের প্রত্যেকটি ডিএম অফিস, এসডিও অফিস, বিডিও অফিসে কোঅর্ডিনেশন কমিটি ভর্তি।” যদিও এই ঘটনায় শাসকদলকে একহাত নিয়েছে কোঅর্ডিনেশন কমিটি।
সিপিএমের কোঅর্ডিনেশন কমিটির জেলা সম্পাদক দুলাল দত্ত বলেন, “মানুষ কী দেখে সংগঠিত করবে। মানুষ দেখছে সরকারের কাজ করে দিচ্ছি আমরা, আমরা খাটছি অথচ আমাদের অধিকার আক্রান্ত।” বিজেপি নেতা অরূপ দাস বলেন, “যখন মুখ্যমন্ত্রীকে ডিএর কথা বলা হল উনি অসম্মান করে বললেন কুকুরের মতো ঘেউ ঘেউ করবেন না। আপনারা রাজ্য সরকারের কর্মচারিদের কুকুরের সঙ্গে তুলনা করবেন, কী করে তাঁরা আপনাদের পাশে থাকবে?”
যদিও এই বক্তব্যর সপক্ষে মন্ত্রী মানস ভুঁইয়্যার বক্তব্য, ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ঠিক পরে প্রত্যেক বিডিও অফিসে কো-অর্ডিনেশন কমিটির লোকেরা তাঁদের নিজস্ব লোকেদের দিয়ে আবাস যোজনার তালিকা তৈরি করেছিল। সেই তালিকাই ত্রুটিপূর্ণ ছিল। মানস ভুঁইয়্যা বলেন, “৮ হাজার কোটি টাকা দেবে কেন্দ্র, সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা দেবে রাজ্য। এই হচ্ছে আবাস যোজনা। ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ঠিক পর যখন পঞ্চায়েত বোর্ড তৈরি হয়নি, ওই গ্যাপ পিরিয়ডে কেন্দ্রের সরকারের নির্দেশে তড়িঘড়ি রাজ্যকে তালিকা তৈরির কাজ করতে হয় বিভিন্ন সার্ভে করে। প্রতিটা বিডিও অফিসে কোঅর্ডিনেশন কমিটি আর সিপিএমের দৌরাত্ম্য চূড়ান্ত পর্যায়ে ছিল।”
মেদিনীপুর: রাজ্যজুড়ে সরকারি কর্মীদের মহার্ঘভাতা নিয়ে যখন হইচই, তারই মধ্যে সামনে এল মন্ত্রী মানস ভুঁইয়্যার (Manas Bhuiyan) এক বক্তব্যের ভিডিয়ো। যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। তবে সেই ভিডিয়োয় মানস ভুঁইয়্যাকে বলতে শোনা গিয়েছে, “আমাদের দুর্বলতা আমরা সরকারি কর্মচারিদের সংগঠিত করতে পারিনি।” দলীয় কর্মীদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে অকপট মানস আবাস-অভিযোগের মতো বিষয়ে দায় ঠেলেছেন রাজ্য কোঅর্ডিনেশন কমিটির ঘাড়ে। বৃহস্পতিবার মেদিনীপুর জেলা পরিষদ হলে দলীয় কর্মীদের নিয়ে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন মানস ভুঁইয়্যা। সেখানেই মানসকে বলতে শোনা যায়, “আমাদের দুর্বলতা। আমরা সরকারি কর্মচারিদের সংগঠিত করতে পারিনি। রাজ্যের প্রত্যেকটি ডিএম অফিস, এসডিও অফিস, বিডিও অফিসে কোঅর্ডিনেশন কমিটি ভর্তি।” যদিও এই ঘটনায় শাসকদলকে একহাত নিয়েছে কোঅর্ডিনেশন কমিটি।
সিপিএমের কোঅর্ডিনেশন কমিটির জেলা সম্পাদক দুলাল দত্ত বলেন, “মানুষ কী দেখে সংগঠিত করবে। মানুষ দেখছে সরকারের কাজ করে দিচ্ছি আমরা, আমরা খাটছি অথচ আমাদের অধিকার আক্রান্ত।” বিজেপি নেতা অরূপ দাস বলেন, “যখন মুখ্যমন্ত্রীকে ডিএর কথা বলা হল উনি অসম্মান করে বললেন কুকুরের মতো ঘেউ ঘেউ করবেন না। আপনারা রাজ্য সরকারের কর্মচারিদের কুকুরের সঙ্গে তুলনা করবেন, কী করে তাঁরা আপনাদের পাশে থাকবে?”
যদিও এই বক্তব্যর সপক্ষে মন্ত্রী মানস ভুঁইয়্যার বক্তব্য, ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ঠিক পরে প্রত্যেক বিডিও অফিসে কো-অর্ডিনেশন কমিটির লোকেরা তাঁদের নিজস্ব লোকেদের দিয়ে আবাস যোজনার তালিকা তৈরি করেছিল। সেই তালিকাই ত্রুটিপূর্ণ ছিল। মানস ভুঁইয়্যা বলেন, “৮ হাজার কোটি টাকা দেবে কেন্দ্র, সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা দেবে রাজ্য। এই হচ্ছে আবাস যোজনা। ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ঠিক পর যখন পঞ্চায়েত বোর্ড তৈরি হয়নি, ওই গ্যাপ পিরিয়ডে কেন্দ্রের সরকারের নির্দেশে তড়িঘড়ি রাজ্যকে তালিকা তৈরির কাজ করতে হয় বিভিন্ন সার্ভে করে। প্রতিটা বিডিও অফিসে কোঅর্ডিনেশন কমিটি আর সিপিএমের দৌরাত্ম্য চূড়ান্ত পর্যায়ে ছিল।”